মেসি ঠেকাতে পার্ক
নাইজেরিয়ার বিপক্ষে প্রথম ম্যাচে গোল পাননি মেসি। আর্জেন্টিনা জিতেছে ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল হেইঞ্জের একমাত্র গোলে। তবে কোচ ম্যারাডোনার গেমপ্লান এবং প্রতিপক্ষের গোলমুখে মেসির ভয়ংকর উপস্থিতি দেখেই দক্ষিণ কোরিয়ান কোচ হু জুং-মু বুঝে গেছেন, আর্জেন্টিনার বিপক্ষে ভালো কিছু করতে হলে আটকাতে হবে মেসিকে।
শুধু বুঝলে তো হবে না, হু জুং-মু ভেবেচিন্তে বের করেছেন মেসি-বধের উপায়ও। আগামীকাল আর্জেন্টিনার মুখোমুখি হবে দক্ষিণ কোরিয়া। কোচ হু জুং-মুর পরিকল্পনামতো এ ম্যাচে পার্ক জি-সুংই পালন করবেন মেসিকে ঠেকানোর গুরুদায়িত্ব।
কিন্তু পার্ক জি-সুং তো মিডফিল্ডার! তিনি কী করে ডিফেন্ডার হয়ে মেসিকে সামলাবেন? কাজটি আগেও একবার করেছেন পার্ক। ২০০৮ সালে চ্যাম্পিয়নস লিগের সেমিফাইনালের দ্বিতীয় ম্যাচে রাইট-উইঙ্গার মেসিকে সফলভাবেই সামলেছিলেন লেফট-উইং হিসেবে খেলা পার্ক। ওই ম্যাচে মেসির বার্সেলোনাকে ১-০ গোলে হারিয়ে দিয়েছিল পার্কের ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড।
পূর্ব অভিজ্ঞতাই শুধু নয়, নাইজেরিয়ার বিপক্ষে মেসি আর গ্রিসের বিপক্ষে পার্কের পারফরম্যান্স-সংক্রান্ত কিছু তথ্য-উপাত্তও কোরিয়ান কোচকে এই সিদ্ধান্ত নিতে অনুপ্রেরণা জুগিয়েছে। নাইজেরিয়াকে মেসির আর্জেন্টিনা হারিয়েছে ১-০ গোলে। বিপরীতে গ্রিসের বিপক্ষে দক্ষিণ কোরিয়া জিতেছে ২-০ গোলে। যার একটি করেছেন পার্ক নিজেই। পরিসংখ্যানবিদেরা জানিয়েছেন, নাইজেরিয়ার বিপক্ষে মেসি মাঠে মোট দৌড়েছেন ৮.৩৫১ কিলোমিটার। রক্ষণভাগ, মাঝমাঠ, আক্রমণভাব মিলিয়ে গ্রিসের বিপক্ষে পার্ক দৌড়েছেন ১০.৮৪৪ কিলোমিটার। অন্য আরেকটি পরিসংখ্যানে অবশ্য বিশ্বসেরা মেসিই এগিয়ে। প্রথম ম্যাচে মেসি সতীর্থদের উদ্দেশে বল পাস করেছেন ৮৪ বার, গোলে শট নিয়েছেন ৮টি। পার্ক সতীর্থদের পাস দিয়েছেন ৩৯ বার, গোলে শট নিয়েছেন ২টি।
শুধু ক্ষিপ্রতাই নয়, অসাধারণ ড্রিবলিং ক্ষমতারও অধিকারী মেসি। মাত্র দশমিক দুই সেকেন্ডের মধ্যে দুবার বলে টাচ করতে পারেন! বলটাও রাখেন পায়ের ৭০ সেন্টিমিটারের মধ্যে। তাঁর পা থেকে তাই ডিফেন্ডারদের পক্ষে বল কেড়ে নেওয়া সম্ভব হয়ে উঠে না। এ কারণেই তো দক্ষিণ কোরিয়ান কোচ মেসিকে ঠেকাতে বাছাই করেছেন ক্ষিপ্তগতির পার্ককে! পছন্দটা খারাপ নয় কোচের। আর্জেন্টিনার বিপক্ষে ম্যাচের আগে পার্ক দারুণ আত্মবিশ্বাসী। কাল জোহানেসবার্গের ম্যাচে আর্জেন্টিনাকে হারিয়ে দেওয়াও সম্ভব বলে মনে করছেন তিনি, ‘আমাদের গ্রুপে আর্জেন্টিনাই সেরা দল। তবে আমরা যদি গ্রিসের বিপক্ষে ম্যাচের মতো একটা দল হয়ে খেলি, ফলাফলটা আমাদের দিকে আনাও সম্ভব।’
শুধু বুঝলে তো হবে না, হু জুং-মু ভেবেচিন্তে বের করেছেন মেসি-বধের উপায়ও। আগামীকাল আর্জেন্টিনার মুখোমুখি হবে দক্ষিণ কোরিয়া। কোচ হু জুং-মুর পরিকল্পনামতো এ ম্যাচে পার্ক জি-সুংই পালন করবেন মেসিকে ঠেকানোর গুরুদায়িত্ব।
কিন্তু পার্ক জি-সুং তো মিডফিল্ডার! তিনি কী করে ডিফেন্ডার হয়ে মেসিকে সামলাবেন? কাজটি আগেও একবার করেছেন পার্ক। ২০০৮ সালে চ্যাম্পিয়নস লিগের সেমিফাইনালের দ্বিতীয় ম্যাচে রাইট-উইঙ্গার মেসিকে সফলভাবেই সামলেছিলেন লেফট-উইং হিসেবে খেলা পার্ক। ওই ম্যাচে মেসির বার্সেলোনাকে ১-০ গোলে হারিয়ে দিয়েছিল পার্কের ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড।
পূর্ব অভিজ্ঞতাই শুধু নয়, নাইজেরিয়ার বিপক্ষে মেসি আর গ্রিসের বিপক্ষে পার্কের পারফরম্যান্স-সংক্রান্ত কিছু তথ্য-উপাত্তও কোরিয়ান কোচকে এই সিদ্ধান্ত নিতে অনুপ্রেরণা জুগিয়েছে। নাইজেরিয়াকে মেসির আর্জেন্টিনা হারিয়েছে ১-০ গোলে। বিপরীতে গ্রিসের বিপক্ষে দক্ষিণ কোরিয়া জিতেছে ২-০ গোলে। যার একটি করেছেন পার্ক নিজেই। পরিসংখ্যানবিদেরা জানিয়েছেন, নাইজেরিয়ার বিপক্ষে মেসি মাঠে মোট দৌড়েছেন ৮.৩৫১ কিলোমিটার। রক্ষণভাগ, মাঝমাঠ, আক্রমণভাব মিলিয়ে গ্রিসের বিপক্ষে পার্ক দৌড়েছেন ১০.৮৪৪ কিলোমিটার। অন্য আরেকটি পরিসংখ্যানে অবশ্য বিশ্বসেরা মেসিই এগিয়ে। প্রথম ম্যাচে মেসি সতীর্থদের উদ্দেশে বল পাস করেছেন ৮৪ বার, গোলে শট নিয়েছেন ৮টি। পার্ক সতীর্থদের পাস দিয়েছেন ৩৯ বার, গোলে শট নিয়েছেন ২টি।
শুধু ক্ষিপ্রতাই নয়, অসাধারণ ড্রিবলিং ক্ষমতারও অধিকারী মেসি। মাত্র দশমিক দুই সেকেন্ডের মধ্যে দুবার বলে টাচ করতে পারেন! বলটাও রাখেন পায়ের ৭০ সেন্টিমিটারের মধ্যে। তাঁর পা থেকে তাই ডিফেন্ডারদের পক্ষে বল কেড়ে নেওয়া সম্ভব হয়ে উঠে না। এ কারণেই তো দক্ষিণ কোরিয়ান কোচ মেসিকে ঠেকাতে বাছাই করেছেন ক্ষিপ্তগতির পার্ককে! পছন্দটা খারাপ নয় কোচের। আর্জেন্টিনার বিপক্ষে ম্যাচের আগে পার্ক দারুণ আত্মবিশ্বাসী। কাল জোহানেসবার্গের ম্যাচে আর্জেন্টিনাকে হারিয়ে দেওয়াও সম্ভব বলে মনে করছেন তিনি, ‘আমাদের গ্রুপে আর্জেন্টিনাই সেরা দল। তবে আমরা যদি গ্রিসের বিপক্ষে ম্যাচের মতো একটা দল হয়ে খেলি, ফলাফলটা আমাদের দিকে আনাও সম্ভব।’
No comments