উৎসে আয়কর আগের অবস্থায় রাখার দাবি
বাংলাদেশ ফ্রোজেন ফুডস এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন (বিএফএফইএ) ২০১০-১১ অর্থবছরের বাজেটে হিমায়িত খাদ্য রপ্তানির ওপর উৎসে আয়কর এক শতাংশে নির্ধারণের প্রস্তাব প্রত্যাহারের দাবি জানিয়েছে। তারা এ ক্ষেত্রে উৎসে আয়কর আগের অবস্থায় অর্থাৎ শূন্য দশমিক ২৫ শতাংশে বহাল রাখার দাবি জানায়।
বিএফএফইএর সভাপতি মো. মুছা মিয়া গতকাল মঙ্গলবার বাজেট প্রতিক্রিয়ায় এ কথা বলেন। সংগঠনের পক্ষে এক বিবৃতিতে তিনি বলেন, উৎসে আয়কর চার গুণ বাড়ানো অযৌক্তিক ও রপ্তানি উন্নয়নের পরিপন্থী।
মো. মুছা মিয়া বলেন, অর্থনৈতিক মন্দার প্রভাবে আন্তর্জাতিক বাজারে হিমায়িত চিংড়ি ও মাছের দাম প্রায় ৫০ শতাংশ কমে গেছে। যে কারণে দেশে সীমিত পরিমাণে চিংড়ি ও মাছ উৎপাদন করে মুনাফা অর্জন করাটা কঠিন হয়ে পড়েছে। সরকার এ খাতের ক্ষতি পুষিয়ে নিতে নগদ সহায়তা দিলেও সার্বিকভাবে রপ্তানি আয়ের প্রবৃদ্ধি পুনরুদ্ধার হচ্ছে না। তিন বছর ধরেই এ খাত নেতিবাচক প্রবৃদ্ধির প্রবণতায় রয়েছে।
বিএফএফইএর সভাপতি মো. মুছা মিয়া গতকাল মঙ্গলবার বাজেট প্রতিক্রিয়ায় এ কথা বলেন। সংগঠনের পক্ষে এক বিবৃতিতে তিনি বলেন, উৎসে আয়কর চার গুণ বাড়ানো অযৌক্তিক ও রপ্তানি উন্নয়নের পরিপন্থী।
মো. মুছা মিয়া বলেন, অর্থনৈতিক মন্দার প্রভাবে আন্তর্জাতিক বাজারে হিমায়িত চিংড়ি ও মাছের দাম প্রায় ৫০ শতাংশ কমে গেছে। যে কারণে দেশে সীমিত পরিমাণে চিংড়ি ও মাছ উৎপাদন করে মুনাফা অর্জন করাটা কঠিন হয়ে পড়েছে। সরকার এ খাতের ক্ষতি পুষিয়ে নিতে নগদ সহায়তা দিলেও সার্বিকভাবে রপ্তানি আয়ের প্রবৃদ্ধি পুনরুদ্ধার হচ্ছে না। তিন বছর ধরেই এ খাত নেতিবাচক প্রবৃদ্ধির প্রবণতায় রয়েছে।
No comments