ইরানের বিরুদ্ধে নতুন করে অবরোধ আরোপ করল অস্ট্রেলিয়া
ইরানের বিরুদ্ধে নতুন করে অবরোধ আরোপ করেছে অস্ট্রেলিয়া। ইরানের পরমাণু কর্মসূচি বন্ধে সম্প্রতি জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের নিষেধাজ্ঞা আরোপের কয়েক দিন পর অস্ট্রেলিয়া গতকাল মঙ্গলবার এ ঘোষণা দিয়েছে।
জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদ গত সপ্তাহে ইরানের বিরুদ্ধে চতুর্থ দফা নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে। ইউরোপীয় ইউনিয়নের পররাষ্ট্রমন্ত্রীরাও ইরানের বিরুদ্ধে নতুন করে অবরোধ আরোপের প্রস্তাব করেছে।
অস্ট্রেলিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী স্টিফেন স্মিথ এক বিবৃতিতে বলেছেন, ইরানের একটি ব্যাংক, একটি জাহাজ নির্মাণ ও ইসলামিক রেভুলুশনারি গার্ডের মালিকানাধীন একটি নির্মাণ প্রতিষ্ঠানের একজন কর্মকর্তার বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে। তিনি বলেন, অস্ট্রেলিয়া এ উদ্যোগ গ্রহণের মধ্য দিয়ে পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সঙ্গে চলমান মুখোমুখি অবস্থান থেকে ইরানকে ফিরিয়ে নেওয়ার ক্ষেত্রে অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছে।
স্মিথ বলেন, অস্ট্রেলীয় সরকারের এ নিষেধাজ্ঞা ইরানের ব্যাংক মিল্লাতের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবে। পরমাণু ও ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচিসংশ্লিষ্ট জিনিসপত্র লেনদেনের সঙ্গে ব্যাংকটি জড়িত। পরমাণু ও ক্ষেপণাস্ত্রসংশ্লিষ্ট জিনিসপত্র পরিবহনের কারণে ইসলামিক রিপাবলিক অব ইরান শিপিং লাইনের (আইআরআইএসএল) বিরুদ্ধেও নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে। এ ছাড়া ইসলামিক রেভুলুশনারি গার্ডের মালিকানাধীন সে দেশের নির্মাণ প্রতিষ্ঠান ‘খাতেম ওল-আনবিয়া কনস্ট্রাকশন অর্গানাইজেশন’-এর কমান্ডার জেনারেল রুস্তম কাসেমির ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে।
নিষেধাজ্ঞার কারণে ব্যাংক মিল্লাত ও আইআরআইএসএল এখন থেকে অস্ট্রেলিয়ায় ব্যবসা করতে পারবে না এবং পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অনুমতি ছাড়া জেনারেল রুস্তম কাসেমি অস্ট্রেলিয়ায় ঢুকতে পারবেন না।
স্মিথ বলেন, ইরানের পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে উদ্বেগের কারণেই অস্ট্রেলিয়া এ নিষেধাজ্ঞা আরোপ করল। তিনি বলেন, ইরানের সঙ্গে আলোচনার সুযোগ এখনো শেষ হয়ে যায়নি। তবে আগামী এক থেকে দেড় বছরের মধ্যে আন্তর্জাতিক বিশ্বের শান্তি ও নিরাপত্তার ক্ষেত্রে তেহরান হুমকি হয়ে দাঁড়ানোর সম্ভাবনা রয়েছে।
অস্ট্রেলীয় পররাষ্ট্রমন্ত্রী আরও বলেন, ‘আন্তর্জাতিক আইনি বাধ্যবাধকতা মেনে নেওয়ার জন্য আমরা আবারও ইরানের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি। আমাদের প্রস্তাব হলো ইরান যেন তার নীতিতে যত দ্রুত সম্ভব পরিবর্তন এনে পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে সৃষ্ট জটিলতা নিরসন করে।’
এর আগে অস্ট্রেলিয়া ইরানের আরও ৪০ জন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে। এ ছাড়া ইরানের বিরুদ্ধে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের গৃহীত সব পদক্ষেপকেও তারা সমর্থন জানায়।
জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের নতুন নিষেধাজ্ঞার কারণে ইরান অভিমুখী সন্দেহভাজন যেকোনো নৌযানে অতিরিক্ত নিরাপত্তা তল্লাশি চালানোর কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠিত হলো।
জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদ গত সপ্তাহে ইরানের বিরুদ্ধে চতুর্থ দফা নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে। ইউরোপীয় ইউনিয়নের পররাষ্ট্রমন্ত্রীরাও ইরানের বিরুদ্ধে নতুন করে অবরোধ আরোপের প্রস্তাব করেছে।
অস্ট্রেলিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী স্টিফেন স্মিথ এক বিবৃতিতে বলেছেন, ইরানের একটি ব্যাংক, একটি জাহাজ নির্মাণ ও ইসলামিক রেভুলুশনারি গার্ডের মালিকানাধীন একটি নির্মাণ প্রতিষ্ঠানের একজন কর্মকর্তার বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে। তিনি বলেন, অস্ট্রেলিয়া এ উদ্যোগ গ্রহণের মধ্য দিয়ে পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সঙ্গে চলমান মুখোমুখি অবস্থান থেকে ইরানকে ফিরিয়ে নেওয়ার ক্ষেত্রে অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছে।
স্মিথ বলেন, অস্ট্রেলীয় সরকারের এ নিষেধাজ্ঞা ইরানের ব্যাংক মিল্লাতের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবে। পরমাণু ও ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচিসংশ্লিষ্ট জিনিসপত্র লেনদেনের সঙ্গে ব্যাংকটি জড়িত। পরমাণু ও ক্ষেপণাস্ত্রসংশ্লিষ্ট জিনিসপত্র পরিবহনের কারণে ইসলামিক রিপাবলিক অব ইরান শিপিং লাইনের (আইআরআইএসএল) বিরুদ্ধেও নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে। এ ছাড়া ইসলামিক রেভুলুশনারি গার্ডের মালিকানাধীন সে দেশের নির্মাণ প্রতিষ্ঠান ‘খাতেম ওল-আনবিয়া কনস্ট্রাকশন অর্গানাইজেশন’-এর কমান্ডার জেনারেল রুস্তম কাসেমির ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে।
নিষেধাজ্ঞার কারণে ব্যাংক মিল্লাত ও আইআরআইএসএল এখন থেকে অস্ট্রেলিয়ায় ব্যবসা করতে পারবে না এবং পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অনুমতি ছাড়া জেনারেল রুস্তম কাসেমি অস্ট্রেলিয়ায় ঢুকতে পারবেন না।
স্মিথ বলেন, ইরানের পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে উদ্বেগের কারণেই অস্ট্রেলিয়া এ নিষেধাজ্ঞা আরোপ করল। তিনি বলেন, ইরানের সঙ্গে আলোচনার সুযোগ এখনো শেষ হয়ে যায়নি। তবে আগামী এক থেকে দেড় বছরের মধ্যে আন্তর্জাতিক বিশ্বের শান্তি ও নিরাপত্তার ক্ষেত্রে তেহরান হুমকি হয়ে দাঁড়ানোর সম্ভাবনা রয়েছে।
অস্ট্রেলীয় পররাষ্ট্রমন্ত্রী আরও বলেন, ‘আন্তর্জাতিক আইনি বাধ্যবাধকতা মেনে নেওয়ার জন্য আমরা আবারও ইরানের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি। আমাদের প্রস্তাব হলো ইরান যেন তার নীতিতে যত দ্রুত সম্ভব পরিবর্তন এনে পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে সৃষ্ট জটিলতা নিরসন করে।’
এর আগে অস্ট্রেলিয়া ইরানের আরও ৪০ জন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে। এ ছাড়া ইরানের বিরুদ্ধে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের গৃহীত সব পদক্ষেপকেও তারা সমর্থন জানায়।
জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের নতুন নিষেধাজ্ঞার কারণে ইরান অভিমুখী সন্দেহভাজন যেকোনো নৌযানে অতিরিক্ত নিরাপত্তা তল্লাশি চালানোর কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠিত হলো।
No comments