বাজেট রপ্তানিবান্ধব নয়
২০১০-১১ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেট ব্যবসাবান্ধব হলেও তা রপ্তানিবান্ধব হয়নি। বরং বিভিন্ন ক্ষেত্রে কর ও মূল্য সংযোজন কর (মূসক) আরোপ করায় তা ব্যবসার ব্যয় বাড়িয়ে দিতে পারে।
বাংলাদেশ মালয়েশিয়া চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (বিএমসিসিআই) এই অভিমত ব্যক্ত করেছে। খবর ইউএনবির।
গতকাল মঙ্গলবার রাজধানীতে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি মিলনায়তনে এক সংবাদ সম্মেলনে বাজেট প্রতিক্রিয়া জানাতে গিয়ে চেম্বারের পক্ষ থেকে এ অভিমত প্রকাশ করা হয়। চেম্বার সভাপতি খন্দকার মোয়াজ্জেম হোসেন মূল বক্তব্য উপস্থাপন করেন।
এতে তিনি বলেন, ‘শেষ পর্যন্ত ভোক্তারাই করের যাবতীয় ভার বহন করবে। আর তাই সরকারের উচিত করের হার না বাড়িয়ে আগের হার বিদ্যমান রাখা।’
মোয়াজ্জেম হোসেন বলেন, ‘বাজেটে রপ্তানি খাতের জন্য দুই হাজার কোটি টাকার প্রণোদনা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। কিন্তু তৈরি পোশাক খাতে উৎসে অগ্রিম আয়কর হার দশমিক ২৫ শতাংশ থেকে চার গুণ বাড়িয়ে এক শতাংশ করা হয়েছে, যা রপ্তানিকে ব্যয়বহুল করে তুলবে।’
চেম্বার সভাপতি আরও বলেন, করের হার না বাড়িয়ে বরং আওতা বাড়িয়ে অধিকসংখ্যক মানুষকে করের আওতায় আনা গেলে তা দীর্ঘমেয়াদে লাভজনক হবে।
মোয়াজ্জেম হোসেন আরও বলেন, সরকারি-বেসরকারি অংশীদারি (পিপিপি) কর্মসূচির আওতায় চলতি বছর সরকার একটি টাকাও খরচ করতে পারেনি। যদি সঠিক নীতিমালা ও দিকনির্দেশনা প্রস্তুত করা না যায়, তাহলে আগামী অর্থবছরেও পিপিপির একই অবস্থা হতে পারে বলে তিনি মন্তব্য করেন।
এই পরিপ্রেক্ষিতে চেম্বার সভাপতি দ্রুত নীতিমালা প্রণয়ন করে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগকারীদের আস্থা সৃষ্টির ওপর গুরুত্বারোপ করেন, যাতে তাঁরা পিপিপির আওতায় বিনিয়োগে এগিয়ে আসেন।
বাংলাদেশ মালয়েশিয়া চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (বিএমসিসিআই) এই অভিমত ব্যক্ত করেছে। খবর ইউএনবির।
গতকাল মঙ্গলবার রাজধানীতে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি মিলনায়তনে এক সংবাদ সম্মেলনে বাজেট প্রতিক্রিয়া জানাতে গিয়ে চেম্বারের পক্ষ থেকে এ অভিমত প্রকাশ করা হয়। চেম্বার সভাপতি খন্দকার মোয়াজ্জেম হোসেন মূল বক্তব্য উপস্থাপন করেন।
এতে তিনি বলেন, ‘শেষ পর্যন্ত ভোক্তারাই করের যাবতীয় ভার বহন করবে। আর তাই সরকারের উচিত করের হার না বাড়িয়ে আগের হার বিদ্যমান রাখা।’
মোয়াজ্জেম হোসেন বলেন, ‘বাজেটে রপ্তানি খাতের জন্য দুই হাজার কোটি টাকার প্রণোদনা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। কিন্তু তৈরি পোশাক খাতে উৎসে অগ্রিম আয়কর হার দশমিক ২৫ শতাংশ থেকে চার গুণ বাড়িয়ে এক শতাংশ করা হয়েছে, যা রপ্তানিকে ব্যয়বহুল করে তুলবে।’
চেম্বার সভাপতি আরও বলেন, করের হার না বাড়িয়ে বরং আওতা বাড়িয়ে অধিকসংখ্যক মানুষকে করের আওতায় আনা গেলে তা দীর্ঘমেয়াদে লাভজনক হবে।
মোয়াজ্জেম হোসেন আরও বলেন, সরকারি-বেসরকারি অংশীদারি (পিপিপি) কর্মসূচির আওতায় চলতি বছর সরকার একটি টাকাও খরচ করতে পারেনি। যদি সঠিক নীতিমালা ও দিকনির্দেশনা প্রস্তুত করা না যায়, তাহলে আগামী অর্থবছরেও পিপিপির একই অবস্থা হতে পারে বলে তিনি মন্তব্য করেন।
এই পরিপ্রেক্ষিতে চেম্বার সভাপতি দ্রুত নীতিমালা প্রণয়ন করে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগকারীদের আস্থা সৃষ্টির ওপর গুরুত্বারোপ করেন, যাতে তাঁরা পিপিপির আওতায় বিনিয়োগে এগিয়ে আসেন।
No comments