কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণের দাবি বিসিআইয়ের
বিদ্যুৎ-সংকট দ্রুত সমাধানে কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণের তাগিদ দিয়েছে বাংলাদেশ চেম্বার অব ইন্ডাস্ট্রিজ (বিসিআই)। একই সঙ্গে বিদ্যুতের সরবরাহ বাড়াতে বিদ্যুৎ উৎপাদনে ব্যবহূত ডিজেলের ওপর সব ধরনের শুল্ক প্রত্যাহার এবং ফার্নেস তেল রপ্তানি বন্ধের প্রস্তাব করেছে সংগঠনটি।
প্রস্তাবিত ২০১০-১১ অর্থবছরের জাতীয় বাজেটের ওপর প্রতিক্রিয়া জানাতে গিয়ে সংগঠনটির পক্ষ থেকে এসব দাবি জানানো হয়।
উত্তরবঙ্গে বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য ডিজেলের পরিবর্তে ফার্নেস তেল ব্যবহূত হয়। তবে বাইরে ফার্নেস তেল রপ্তানি করায় স্থানীয় বাজারে এর দাম বেড়ে গেছে। ফলে সরবরাহে সংকট দেখা দিয়েছে। এটা মোকাবিলায় ফার্নেস তেল রপ্তানি বন্ধ করা উচিত বলে মনে করে বাংলাদেশ চেম্বার।
বিসিআইয়ের সভাকক্ষে বাজেট প্রতিক্রিয়া জানাতে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন বিসিআইয়ের সভাপতি শাহেদুল ইসলাম, ঊর্ধ্বতন সহসভাপতি এস এম শাহাব উদ্দিন, পরিচালক জিয়া হায়দার, আবুল কালাম ভূঁইয়া, আবদুল তাহিদ মজুমদার, এ কে আজাদ ও মো. জাহাঙ্গীর আলম। বাজেট প্রতিক্রিয়ার মূল বক্তব্য দেন বিসিআইয়ের উপদেষ্টা মনজুর আহমেদ।
সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, উচ্চ অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যে বাজেটে জ্বালানি ও বিদ্যুৎ উৎপাদনের ওপর অধিক গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে, যা সঠিক পদক্ষেপ।
বাজেটে দেশের আর্থসামাজিক উন্নয়নের লক্ষ্যে জ্বালানি, কৃষি ও গ্রামীণ অর্থনীতি, শিক্ষা, মানবসম্পদ উন্নয়ন, তথ্যপ্রযুক্তি, স্বাস্থ্য, স্থানীয় সরকার ও সামাজিক বেষ্টনী প্রভৃতিতে বরাদ্দ বাড়ানোকেও স্বাগত জানিয়েছে বিসিআই।
বিসিআই দেশে বিনিয়োগ বৃদ্ধির মাধ্যমে অর্থনৈতিক উন্নয়ন তথা জিডিপির প্রবৃদ্ধি বাড়ানোর স্বার্থে জ্বালানি ও বিদ্যুৎ সরবরাহ বৃদ্ধি এবং অবকাঠামোগত উন্নয়নের সুপারিশ করেছে। একই সঙ্গে জিডিপির প্রবৃদ্ধি বাড়াতে এডিপির সফল বাস্তবায়ন চেয়েছে।
এ ছাড়া সরকারি-বেসরকারি অংশীদারি (পিপিপি) কর্মসূচির মাধ্যমে প্রকল্প গ্রহণের জন্য একটি নীতিমালা চূড়ান্ত করার প্রস্তাব করেছে। তা না হলে
বেসরকারি খাতের উদ্যোক্তারা পিপিপিতে বিনিয়োগে আস্থা পাবে না বলে মনে করে বাংলাদেশ চেম্বার।
মনজুর আহমেদ বলেন, প্রস্তাবিত বাজেটের কিছু প্রস্তাব পুঁজিবাজারে নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে। তিনি প্রাতিষ্ঠানিক মূলধনি মুনাফার ওপর কর ১০ শতাংশ থেকে কমিয়ে ৫ শতাংশে নির্ধারণ, শেয়ার লেনদেনের ওপর কমিশন কর দশমিক ১০ শতাংশ থেকে কমিয়ে দশমিক শূন্য ৪ শতাংশে নির্ধারণ এবং উদ্যোক্তা পরিচালকদের শেয়ার বিক্রির ওপর প্রস্তাবিত কর ৫ শতাংশ থেকে কমিয়ে ৩ শতাংশে নির্ধারণের প্রস্তাব করেন।
প্রস্তাবিত ২০১০-১১ অর্থবছরের জাতীয় বাজেটের ওপর প্রতিক্রিয়া জানাতে গিয়ে সংগঠনটির পক্ষ থেকে এসব দাবি জানানো হয়।
উত্তরবঙ্গে বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য ডিজেলের পরিবর্তে ফার্নেস তেল ব্যবহূত হয়। তবে বাইরে ফার্নেস তেল রপ্তানি করায় স্থানীয় বাজারে এর দাম বেড়ে গেছে। ফলে সরবরাহে সংকট দেখা দিয়েছে। এটা মোকাবিলায় ফার্নেস তেল রপ্তানি বন্ধ করা উচিত বলে মনে করে বাংলাদেশ চেম্বার।
বিসিআইয়ের সভাকক্ষে বাজেট প্রতিক্রিয়া জানাতে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন বিসিআইয়ের সভাপতি শাহেদুল ইসলাম, ঊর্ধ্বতন সহসভাপতি এস এম শাহাব উদ্দিন, পরিচালক জিয়া হায়দার, আবুল কালাম ভূঁইয়া, আবদুল তাহিদ মজুমদার, এ কে আজাদ ও মো. জাহাঙ্গীর আলম। বাজেট প্রতিক্রিয়ার মূল বক্তব্য দেন বিসিআইয়ের উপদেষ্টা মনজুর আহমেদ।
সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, উচ্চ অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যে বাজেটে জ্বালানি ও বিদ্যুৎ উৎপাদনের ওপর অধিক গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে, যা সঠিক পদক্ষেপ।
বাজেটে দেশের আর্থসামাজিক উন্নয়নের লক্ষ্যে জ্বালানি, কৃষি ও গ্রামীণ অর্থনীতি, শিক্ষা, মানবসম্পদ উন্নয়ন, তথ্যপ্রযুক্তি, স্বাস্থ্য, স্থানীয় সরকার ও সামাজিক বেষ্টনী প্রভৃতিতে বরাদ্দ বাড়ানোকেও স্বাগত জানিয়েছে বিসিআই।
বিসিআই দেশে বিনিয়োগ বৃদ্ধির মাধ্যমে অর্থনৈতিক উন্নয়ন তথা জিডিপির প্রবৃদ্ধি বাড়ানোর স্বার্থে জ্বালানি ও বিদ্যুৎ সরবরাহ বৃদ্ধি এবং অবকাঠামোগত উন্নয়নের সুপারিশ করেছে। একই সঙ্গে জিডিপির প্রবৃদ্ধি বাড়াতে এডিপির সফল বাস্তবায়ন চেয়েছে।
এ ছাড়া সরকারি-বেসরকারি অংশীদারি (পিপিপি) কর্মসূচির মাধ্যমে প্রকল্প গ্রহণের জন্য একটি নীতিমালা চূড়ান্ত করার প্রস্তাব করেছে। তা না হলে
বেসরকারি খাতের উদ্যোক্তারা পিপিপিতে বিনিয়োগে আস্থা পাবে না বলে মনে করে বাংলাদেশ চেম্বার।
মনজুর আহমেদ বলেন, প্রস্তাবিত বাজেটের কিছু প্রস্তাব পুঁজিবাজারে নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে। তিনি প্রাতিষ্ঠানিক মূলধনি মুনাফার ওপর কর ১০ শতাংশ থেকে কমিয়ে ৫ শতাংশে নির্ধারণ, শেয়ার লেনদেনের ওপর কমিশন কর দশমিক ১০ শতাংশ থেকে কমিয়ে দশমিক শূন্য ৪ শতাংশে নির্ধারণ এবং উদ্যোক্তা পরিচালকদের শেয়ার বিক্রির ওপর প্রস্তাবিত কর ৫ শতাংশ থেকে কমিয়ে ৩ শতাংশে নির্ধারণের প্রস্তাব করেন।
No comments