অক্সফোর্ড অভিধানে ৯৯ বছরের ভুল!
অস্ট্রেলিয়ার পদার্থ বিজ্ঞানের অধ্যাপক স্টিফেন হিউজ অক্সফোর্ড অভিধানের ৯৯ বছরের একটি ভুল শুধরানোর উদ্যোগ নিয়েছেন। এই অভিধানে ‘সাইফন’ নামে একটি বাঁকা নলের সংজ্ঞায় এমন কিছু বর্ণনা দেওয়া হয়েছে, যা একেবারেই ভুল। ১৯১১ সাল থেকে এই ভুল বর্ণনা পড়ে আসছেন অভিধানটির অগণিত পাঠক।
স্টিফেন হিউজ অস্ট্রেলিয়ার কুইন্সল্যান্ড ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির শিক্ষক। তিনি দাবি করেন, সাইফন নিয়ে একটি লেখা তৈরি করার সময় অক্সফোর্ড অভিধানের দীর্ঘ দিনের ভুলটি তাঁর নজরে পড়ে। সাইফন এক ধরনের বাঁকা নল, যার মাধ্যমে একটি আধার থেকে তরল পদার্থ আরেকটি আধারে স্থানান্তর করা হয়। যে শক্তিবলে এই কাজ সাধিত হয়, অভিধানে তা বায়ুচাপ বলে উল্লেখ রয়েছে। আসলে তা হবে মাধ্যাকর্ষণ শক্তি।
হিউজের উদ্ধৃতি দিয়ে হেরাল্ড সান পত্রিকায় বলা হয়, ‘এ ঘটনায় প্রথমে আমি একটা ধাক্কা খাই। স্তম্ভিত হয়ে দাঁড়িয়ে ভাবছিলাম, ৯৯ বছর ধরে এই ভুল টিকে আছে কি করে?’
ই-মেইল বার্তায় ভুলের বিষয়টি অক্সফোর্ড কর্তৃপক্ষকে জানান স্টিফেন হিউজ। এই ভুল সংশোধন করা হবে বলে অভিধানের পর্যালোচনা দল জানিয়েছে।
অক্সফোর্ড অভিধানের মুখপাত্র মারগট চার্লটন বলেন, ‘১৯১১ সালে সাইফনের সংজ্ঞা লিখতে যেসব সম্পাদক কাজ করেন, তাঁরা কেউ বিজ্ঞানী ছিলেন না
স্টিফেন হিউজ অস্ট্রেলিয়ার কুইন্সল্যান্ড ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির শিক্ষক। তিনি দাবি করেন, সাইফন নিয়ে একটি লেখা তৈরি করার সময় অক্সফোর্ড অভিধানের দীর্ঘ দিনের ভুলটি তাঁর নজরে পড়ে। সাইফন এক ধরনের বাঁকা নল, যার মাধ্যমে একটি আধার থেকে তরল পদার্থ আরেকটি আধারে স্থানান্তর করা হয়। যে শক্তিবলে এই কাজ সাধিত হয়, অভিধানে তা বায়ুচাপ বলে উল্লেখ রয়েছে। আসলে তা হবে মাধ্যাকর্ষণ শক্তি।
হিউজের উদ্ধৃতি দিয়ে হেরাল্ড সান পত্রিকায় বলা হয়, ‘এ ঘটনায় প্রথমে আমি একটা ধাক্কা খাই। স্তম্ভিত হয়ে দাঁড়িয়ে ভাবছিলাম, ৯৯ বছর ধরে এই ভুল টিকে আছে কি করে?’
ই-মেইল বার্তায় ভুলের বিষয়টি অক্সফোর্ড কর্তৃপক্ষকে জানান স্টিফেন হিউজ। এই ভুল সংশোধন করা হবে বলে অভিধানের পর্যালোচনা দল জানিয়েছে।
অক্সফোর্ড অভিধানের মুখপাত্র মারগট চার্লটন বলেন, ‘১৯১১ সালে সাইফনের সংজ্ঞা লিখতে যেসব সম্পাদক কাজ করেন, তাঁরা কেউ বিজ্ঞানী ছিলেন না
No comments