রিয়ালের প্রেরণা ভ্যালাদোলিদ আর ইতিহাস
ম্যাচ দুটি আগামী রোববার। নিজেদের মাঠে বার্সেলোনা খেলবে ভ্যালাদোলিদের বিপক্ষে। আর মালাগার মাঠে খেলবে রিয়াল মাদ্রিদ। বার্সা-রিয়ালের শক্তির বিচারে ম্যাচ দুটি বড় ম্যাচের মর্যাদা পাওয়ার মতো নয়। তবে এই দুই ম্যাচের ফলাফলেই সমাধান হবে স্প্যানিশ শ্রেষ্ঠত্বের। ম্যাচ দুটি নিয়ে আলোচনা তাই শুরু হয়ে গেছে এখন থেকেই।
৩৭ ম্যাচ শেষে শিরোপার দুই প্রতিদ্বন্দ্বী বার্সা-রিয়ালের মধ্যে ব্যবধান এক পয়েন্টের। ৯৬ পয়েন্ট নিয়ে শীর্ষে বার্সেলোনা। রিয়ালের পয়েন্ট ৯৫। দু দলই যদি জেতে বা হারে শিরোপা হবে বার্সেলোনার। দু দল ড্র করলেও তাই। একমাত্র বার্সেলোনা হেরে গেলে বা ড্র করলেই মালাগাকে হারিয়ে শিরোপা জিততে পারে রিয়াল।
সমীকরণটা বার্সেলোনার দিকে ঝুঁকে থাকলেও আশা ছাড়ছে না রিয়াল মাদ্রিদ। গোলরক্ষক ইকার ক্যাসিয়াস ও ডিফেন্ডার সার্জিও রামোসের আশা—শেষ মুহূর্তে বিস্ময়কর কিছু ঘটে গিয়ে শিরোপা জিততে পারে রিয়াল মাদ্রিদ।
বার্সেলোনার প্রতিপক্ষ ভ্যালাদোলিদ—এটাই প্রেরণা জোগাচ্ছে ক্যাসিয়াস-রামোসকে। ভ্যালাদোলিদ দাঁড়িয়ে আছে অবনমন এলাকায়। পরিস্থিতি যখন এই, তখন প্রতিপক্ষ যত বড় নামই হোক জীবন বাজি রেখে লড়বেন ভ্যালাদোলিদের খেলোয়াড়েরা। আর এটাই রিয়ালের ভাগ্যের দরজা খুলে দিতে পারে বলে মনে করেন রামোস, ‘শিরোপা জয় আমাদের জন্য সহজ হবে না। সবকিছুই আমাদের বিপক্ষে। তবে একটা ব্যাপার, ভ্যালাদোলিদের কিছু পাওয়ার আছে। তারা অবনমিত হতে চাইবে না।’
রামোস যখন ভ্যালাদোলিদের অস্তিত্বের লড়াইটাকে পুঁজি করতে ব্যস্ত, ক্যাসিয়াস প্রেরণা খুঁজছেন অতীত ইতিহাস থেকে। প্রায় দেড় যুগ পেছনে চলে গেলেন তিনি, ‘আমাদের জিততে হবে এবং অপেক্ষা করতে হবে। আজ থেকে ১৭-১৮ বছর আগে এ রকম একটা পরিস্থিতিতেই শিরোপা জিতেছিল বার্সেলোনা। আমি তখন খুব ছোট। সেবার টেনেরিফের বিপক্ষে জিততে হতো রিয়াল মাদ্রিদকে। কিন্তু তারা হেরে গেল এবং বার্সেলোনা শিরোপা জিতল।’ এএফপি, ওয়েবসাইট।
রিয়াল মাদ্রিদ এবং বার্সেলোনা দুই দলেই খেলেছেন পর্তুগিজের সাবেক প্লে-মেকার লুই ফিগো। কোন দলের পক্ষে কথা বলবেন তিনি? শিরোপা যেকোনো দল জিততে পারে বলে মাঝামাঝি একটা অবস্থানে থাকলেন ফিগো। তবে বার্সেলোনার সাবেক তারকা ইয়োহান ক্রুইফ বাজি ধরেছেন বার্সেলোনার শিরোপা জয়ের পক্ষেই।
৩৭ ম্যাচ শেষে শিরোপার দুই প্রতিদ্বন্দ্বী বার্সা-রিয়ালের মধ্যে ব্যবধান এক পয়েন্টের। ৯৬ পয়েন্ট নিয়ে শীর্ষে বার্সেলোনা। রিয়ালের পয়েন্ট ৯৫। দু দলই যদি জেতে বা হারে শিরোপা হবে বার্সেলোনার। দু দল ড্র করলেও তাই। একমাত্র বার্সেলোনা হেরে গেলে বা ড্র করলেই মালাগাকে হারিয়ে শিরোপা জিততে পারে রিয়াল।
সমীকরণটা বার্সেলোনার দিকে ঝুঁকে থাকলেও আশা ছাড়ছে না রিয়াল মাদ্রিদ। গোলরক্ষক ইকার ক্যাসিয়াস ও ডিফেন্ডার সার্জিও রামোসের আশা—শেষ মুহূর্তে বিস্ময়কর কিছু ঘটে গিয়ে শিরোপা জিততে পারে রিয়াল মাদ্রিদ।
বার্সেলোনার প্রতিপক্ষ ভ্যালাদোলিদ—এটাই প্রেরণা জোগাচ্ছে ক্যাসিয়াস-রামোসকে। ভ্যালাদোলিদ দাঁড়িয়ে আছে অবনমন এলাকায়। পরিস্থিতি যখন এই, তখন প্রতিপক্ষ যত বড় নামই হোক জীবন বাজি রেখে লড়বেন ভ্যালাদোলিদের খেলোয়াড়েরা। আর এটাই রিয়ালের ভাগ্যের দরজা খুলে দিতে পারে বলে মনে করেন রামোস, ‘শিরোপা জয় আমাদের জন্য সহজ হবে না। সবকিছুই আমাদের বিপক্ষে। তবে একটা ব্যাপার, ভ্যালাদোলিদের কিছু পাওয়ার আছে। তারা অবনমিত হতে চাইবে না।’
রামোস যখন ভ্যালাদোলিদের অস্তিত্বের লড়াইটাকে পুঁজি করতে ব্যস্ত, ক্যাসিয়াস প্রেরণা খুঁজছেন অতীত ইতিহাস থেকে। প্রায় দেড় যুগ পেছনে চলে গেলেন তিনি, ‘আমাদের জিততে হবে এবং অপেক্ষা করতে হবে। আজ থেকে ১৭-১৮ বছর আগে এ রকম একটা পরিস্থিতিতেই শিরোপা জিতেছিল বার্সেলোনা। আমি তখন খুব ছোট। সেবার টেনেরিফের বিপক্ষে জিততে হতো রিয়াল মাদ্রিদকে। কিন্তু তারা হেরে গেল এবং বার্সেলোনা শিরোপা জিতল।’ এএফপি, ওয়েবসাইট।
রিয়াল মাদ্রিদ এবং বার্সেলোনা দুই দলেই খেলেছেন পর্তুগিজের সাবেক প্লে-মেকার লুই ফিগো। কোন দলের পক্ষে কথা বলবেন তিনি? শিরোপা যেকোনো দল জিততে পারে বলে মাঝামাঝি একটা অবস্থানে থাকলেন ফিগো। তবে বার্সেলোনার সাবেক তারকা ইয়োহান ক্রুইফ বাজি ধরেছেন বার্সেলোনার শিরোপা জয়ের পক্ষেই।
No comments