সেরেনার আরেক জগত্
ডব্লুটিএ শিরোপা কিংবা গ্র্যান্ড স্লাম জয়—কোর্টে সাফল্য পেলে যশ-খ্যাতির পাশাপাশি আসে অর্থও। শুধু টেনিস খেলেই সেরেনা উইলিয়ামসের আয় ৩০,৫০৬,৯৯৩ মার্কিন ডলার। এর বাইরে আছে বিভিন্ন পণ্যের দূতিয়ালি করে পাওয়া বিশাল অঙ্কের আয়। আয়ের একটা অংশ যুক্তরাষ্ট্রের এই টেনিস তারকা ব্যয় করেন সামাজিক কাজে। আফ্রিকার দারিদ্র্যপীড়িত কয়েকটি দেশে তাঁর অর্থায়নেই চলে বেশ কিছু স্কুল।
অভাব যেখানে মানুষের নিত্যসঙ্গী, সেখানে স্কুল নয়, দিন শুরুর সঙ্গে সঙ্গে খাবারের খোঁজে বেরিয়ে পড়তে হয় শিশুদেরও। কেনিয়া, সেনেগাল এবং দক্ষিণ আফ্রিকার এমন কিছু অঞ্চলে সেরেনার আর্থিক সাহায্যেই চলে স্কুল। নাইরোবির ১৫০ কিলোমিটার দক্ষিণ-পূর্বে মাকুয়েনি গ্রামে এমনি একটি স্কুলের উদ্বোধনের জন্য সেরেনা এখন কেনিয়ায়। তিন দিনের এই সফরে এসে একটা ঘোষণাও দিয়েছেন মেয়েদের টেনিসের এক নম্বর তারকা, আফ্রিকার অনগ্রসর দেশগুলোর প্রত্যন্ত অঞ্চলে বছরে অন্তত একটি করে নতুন স্কুল খুলবেন, ‘যেসব হাজার হাজার শিশু ভালো লেখাপড়ার সুযোগ পায় না, তাদের জন্য অনেক স্কুল তৈরি করাই আমার লক্ষ্য। বছরে একটি করে করার পরিকল্পনা আমার।’
কেনিয়ায় এটাই সেরেনার প্রথম সফর নয়। এর আগেও গিয়েছিলেন ১৯৯৮ সালে। ওই সফরে মাকুয়েনিতে খোলেন তাঁর প্রথম স্কুল, যে গ্রামের ৬৩.২ শতাংশ মানুষ দারিদ্র্যসীমার নিচে বসবাস করে। তাঁর সৌজন্যেই সেখানে এখন শিশুরা লেখাপড়ার সুযোগ পাচ্ছে।
শুধু স্কুল খোলাই নয়, অন্যান্য দাতব্য কাজেও জড়িত সেরেনা। যেমন ঘানায় তিনি প্রচারণায় নেমেছেন ম্যালেরিয়ার বিপক্ষে। ‘শিক্ষা ছাড়া জীবন খুবই কঠিন। আমার মা-বাবা সব সময়ই লেখাপড়ার ওপর গুরুত্ব দিয়ে এসেছেন। উই সম্প্রদায়ের জন্য স্কুল খোলাটা আমার মনে হয় তাঁদের সে গুরুত্বারোপেরই ফসল’—বলেছেন সেরেনা।
অভাব যেখানে মানুষের নিত্যসঙ্গী, সেখানে স্কুল নয়, দিন শুরুর সঙ্গে সঙ্গে খাবারের খোঁজে বেরিয়ে পড়তে হয় শিশুদেরও। কেনিয়া, সেনেগাল এবং দক্ষিণ আফ্রিকার এমন কিছু অঞ্চলে সেরেনার আর্থিক সাহায্যেই চলে স্কুল। নাইরোবির ১৫০ কিলোমিটার দক্ষিণ-পূর্বে মাকুয়েনি গ্রামে এমনি একটি স্কুলের উদ্বোধনের জন্য সেরেনা এখন কেনিয়ায়। তিন দিনের এই সফরে এসে একটা ঘোষণাও দিয়েছেন মেয়েদের টেনিসের এক নম্বর তারকা, আফ্রিকার অনগ্রসর দেশগুলোর প্রত্যন্ত অঞ্চলে বছরে অন্তত একটি করে নতুন স্কুল খুলবেন, ‘যেসব হাজার হাজার শিশু ভালো লেখাপড়ার সুযোগ পায় না, তাদের জন্য অনেক স্কুল তৈরি করাই আমার লক্ষ্য। বছরে একটি করে করার পরিকল্পনা আমার।’
কেনিয়ায় এটাই সেরেনার প্রথম সফর নয়। এর আগেও গিয়েছিলেন ১৯৯৮ সালে। ওই সফরে মাকুয়েনিতে খোলেন তাঁর প্রথম স্কুল, যে গ্রামের ৬৩.২ শতাংশ মানুষ দারিদ্র্যসীমার নিচে বসবাস করে। তাঁর সৌজন্যেই সেখানে এখন শিশুরা লেখাপড়ার সুযোগ পাচ্ছে।
শুধু স্কুল খোলাই নয়, অন্যান্য দাতব্য কাজেও জড়িত সেরেনা। যেমন ঘানায় তিনি প্রচারণায় নেমেছেন ম্যালেরিয়ার বিপক্ষে। ‘শিক্ষা ছাড়া জীবন খুবই কঠিন। আমার মা-বাবা সব সময়ই লেখাপড়ার ওপর গুরুত্ব দিয়ে এসেছেন। উই সম্প্রদায়ের জন্য স্কুল খোলাটা আমার মনে হয় তাঁদের সে গুরুত্বারোপেরই ফসল’—বলেছেন সেরেনা।
No comments