আহমাদিনেজাদ আবারও বললেন ইসরায়েল নিশ্চিহ্ন হয়ে যাবে
ইরানের প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আহমাদিনেজাদ বলেছেন, ইসরায়েল নিশ্চিহ্ন হয়ে যাওয়ার পথে রয়েছে। তিনি বলেন, তেহরান থেকে দূরে থাকতে দামেস্কের প্রতি মার্কিন আহ্বান সত্ত্বেও সিরিয়ার সঙ্গে তাঁর দেশের সম্পর্ক আগের মতোই দৃঢ় রয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার সিরিয়া সফরের আগে ইরানি প্রেসিডেন্ট এসব কথা বলেন।
মাহমুদ আহমাদিনেজাদ তাঁর ভবিষ্যদ্বাণীর পুনরাবৃত্তি করে বলেন, ইসরায়েল নিশ্চিহ্ন হয়ে যাওয়ার পথে রয়েছে। এর আগেও তিনি বলেছিলেন, বিশ্ব মানচিত্র থেকে ইসরায়েলের নাম মুছে যেতে পারে। আহমাদিনেজাদের ওই মন্তব্যে বিশ্বজুড়ে তীব্র প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয়েছিল।
ইরানি প্রেসিডেন্ট বলেন, ওই ইহুদিবাদী রাষ্ট্রটি যদি অতীতের ভুলের পুনরাবৃত্তি করতে চায়, তাহলে তার মৃত্যু অবধারিত। তিনি আরও বলেন, ইরান ও সিরিয়ার মধ্যকার সম্পর্ক ভ্রাতৃপ্রতিম, গভীর ও স্থায়ী। কোনো কিছুই ওই সম্পর্ককে ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারবে না।
দামেস্কের উদ্দেশে তেহরান ত্যাগের আগে আহমাদিনেজাদ সাংবাদিকদের বলেন, সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট বাশার আল আসাদের সঙ্গে তিনি আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা করবেন। এ ছাড়া মধ্যপ্রাচ্যকে অস্থিতিশীল করে তোলার ইসরায়েলি অপচেষ্টা ঠেকানো নিয়ে আলোচনা হবে তাঁর সিরিয়া সফরের অন্যতম প্রধান উদ্দেশ্য।
ইরানি প্রেসিডেন্ট বলেন, আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক বিভিন্ন ইস্যুতে ইরান ও সিরিয়া অভিন্ন দৃষ্টিভঙ্গি পোষণ করে। এ ছাড়া ইরান ও সিরিয়া ইসরায়েলি হুমকি মোকাবিলায় প্রস্তুত দেশগুলোর সামনের সারিতে অবস্থান করছে।
আহমাদিনেজাদ বলেন, বর্তমানে ইহুদিবাদীরা ফিলিস্তিনের পার্শ্ববর্তী দেশগুলোর বিরুদ্ধে অবিরাম হুমকি দিয়ে যাচ্ছে। কাজেই এ ব্যাপারে সিরিয়া ও ইরানের মধ্যে নতুন করে আলোচনা শুরু করা উচিত বলে তেহরান মনে করছে। দামেস্ক সফরকালে দ্বিপক্ষীয় অর্থনৈতিক ও বাণিজ্যিক সহযোগিতা নিয়েও তিনি আলোচনা করবেন।
রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট দিমিত্রি মেদভেদেভ বলেছেন, ইরানের পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে অচলাবস্থা নিরসনে ইরানকে অবশ্যই দায়িত্বশীল ও স্বচ্ছতার সঙ্গে কাজ করতে হবে। রুশ প্রেসিডেন্টের ওই মন্তব্যকে তেহরানের প্রতি মস্কোর অধৈর্যের নতুন ইঙ্গিত হিসেবে বিবেচনা করছেন অনেকে।
গতকাল বৃহস্পতিবার একটি ফরাসি সাময়িকীকে দেওয়া এক সাক্ষাত্কারে মেদভেদেভ বলেন, তিনি মনে করছেন পরিস্থিতি থেকে বেরিয়ে আসার উপায় হচ্ছে ইরানের দায়িত্বশীল আচরণ। তিনি আরও বলেন, ইরানের উচিত পরমাণু কর্মসূচির ব্যাপারে আইএইএর মতো আন্তর্জাতিক সংস্থার দাবি মেনে চলা। কিন্তু দুঃখজনকভাবে অনেক সমস্যা দেখা যাচ্ছে।
বিরোধীদের মুক্তি: গত কয়েক মাসে ইরানে সরকারবিরোধী বিক্ষোভের সময় গ্রেপ্তার হওয়া বেশ কয়েকজন বিরোধী নেতা-কর্মীকে মুক্তি দেওয়া হয়েছে। সংস্কারপন্থী বাহার পত্রিকায় এই খবর দেওয়া হয়েছে।
মাহমুদ আহমাদিনেজাদ তাঁর ভবিষ্যদ্বাণীর পুনরাবৃত্তি করে বলেন, ইসরায়েল নিশ্চিহ্ন হয়ে যাওয়ার পথে রয়েছে। এর আগেও তিনি বলেছিলেন, বিশ্ব মানচিত্র থেকে ইসরায়েলের নাম মুছে যেতে পারে। আহমাদিনেজাদের ওই মন্তব্যে বিশ্বজুড়ে তীব্র প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয়েছিল।
ইরানি প্রেসিডেন্ট বলেন, ওই ইহুদিবাদী রাষ্ট্রটি যদি অতীতের ভুলের পুনরাবৃত্তি করতে চায়, তাহলে তার মৃত্যু অবধারিত। তিনি আরও বলেন, ইরান ও সিরিয়ার মধ্যকার সম্পর্ক ভ্রাতৃপ্রতিম, গভীর ও স্থায়ী। কোনো কিছুই ওই সম্পর্ককে ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারবে না।
দামেস্কের উদ্দেশে তেহরান ত্যাগের আগে আহমাদিনেজাদ সাংবাদিকদের বলেন, সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট বাশার আল আসাদের সঙ্গে তিনি আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা করবেন। এ ছাড়া মধ্যপ্রাচ্যকে অস্থিতিশীল করে তোলার ইসরায়েলি অপচেষ্টা ঠেকানো নিয়ে আলোচনা হবে তাঁর সিরিয়া সফরের অন্যতম প্রধান উদ্দেশ্য।
ইরানি প্রেসিডেন্ট বলেন, আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক বিভিন্ন ইস্যুতে ইরান ও সিরিয়া অভিন্ন দৃষ্টিভঙ্গি পোষণ করে। এ ছাড়া ইরান ও সিরিয়া ইসরায়েলি হুমকি মোকাবিলায় প্রস্তুত দেশগুলোর সামনের সারিতে অবস্থান করছে।
আহমাদিনেজাদ বলেন, বর্তমানে ইহুদিবাদীরা ফিলিস্তিনের পার্শ্ববর্তী দেশগুলোর বিরুদ্ধে অবিরাম হুমকি দিয়ে যাচ্ছে। কাজেই এ ব্যাপারে সিরিয়া ও ইরানের মধ্যে নতুন করে আলোচনা শুরু করা উচিত বলে তেহরান মনে করছে। দামেস্ক সফরকালে দ্বিপক্ষীয় অর্থনৈতিক ও বাণিজ্যিক সহযোগিতা নিয়েও তিনি আলোচনা করবেন।
রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট দিমিত্রি মেদভেদেভ বলেছেন, ইরানের পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে অচলাবস্থা নিরসনে ইরানকে অবশ্যই দায়িত্বশীল ও স্বচ্ছতার সঙ্গে কাজ করতে হবে। রুশ প্রেসিডেন্টের ওই মন্তব্যকে তেহরানের প্রতি মস্কোর অধৈর্যের নতুন ইঙ্গিত হিসেবে বিবেচনা করছেন অনেকে।
গতকাল বৃহস্পতিবার একটি ফরাসি সাময়িকীকে দেওয়া এক সাক্ষাত্কারে মেদভেদেভ বলেন, তিনি মনে করছেন পরিস্থিতি থেকে বেরিয়ে আসার উপায় হচ্ছে ইরানের দায়িত্বশীল আচরণ। তিনি আরও বলেন, ইরানের উচিত পরমাণু কর্মসূচির ব্যাপারে আইএইএর মতো আন্তর্জাতিক সংস্থার দাবি মেনে চলা। কিন্তু দুঃখজনকভাবে অনেক সমস্যা দেখা যাচ্ছে।
বিরোধীদের মুক্তি: গত কয়েক মাসে ইরানে সরকারবিরোধী বিক্ষোভের সময় গ্রেপ্তার হওয়া বেশ কয়েকজন বিরোধী নেতা-কর্মীকে মুক্তি দেওয়া হয়েছে। সংস্কারপন্থী বাহার পত্রিকায় এই খবর দেওয়া হয়েছে।
No comments