মারজাহ এলাকার লড়াই দীর্ঘস্থায়ী হবে: কনওয়ে
আফগানিস্তানে ন্যাটো বাহিনীর অভিযানের মুখে তালেবান যোদ্ধারা মারজাহ এলাকা ছাড়লেও ছোট ছোট দলে বিভক্ত হয়ে আবার ফিরে এসে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে পারে বলে আশঙ্কা করছে মার্কিন মেরিন সেনারা।
মার্কিন মেরিন সেনা কোরের কমান্ড্যান্ট জেনারেল জেমস কনওয়ে গত বুধবার মার্কিন কংগ্রেসে এক শুনানিকালে এ কথা বলেন। তিনি বলেন, ন্যাটো ও আফগান সেনারা যদি এলাকাটিতে নিজেদের নিয়ন্ত্রণ পাকাপোক্ত করেও তবু তালেবান যোদ্ধারা সেখানে ফিরে এসে হামলা চালাতে পারে।
জেনারেল কনওয়ে বলেন, ‘আমরা মনে করছি, তালেবানরা মারজাহ এলাকা চিরতরে ছেড়ে না যাওয়া পর্যন্ত যত দিন আমরা এখানে থাকব তত দিনই এলাকাটি সহিংসতাপ্রবণ থাকবে।’
কনওয়ে বলেন, এলাকাটি মাদক উত্পাদনকেন্দ্র। এটি এমন একটি স্থান, যেখানে তাদের দীর্ঘদিনের উপস্থিতি ছিল। এখানে বিভিন্নভাবে তারা পরিবারও গড়ে তুলেছে।
পেন্টাগন স্বীকার করেছে, মারজাহ থেকে তালেবানদের তাড়ানোর জন্য ১১ দিন ধরে সেখানে যে লড়াই চলছে, তা গত আট বছরে আফগানিস্তানে চলা বড় ধরনের লড়াইগুলোর একটি। এ লড়াইয়ে সাফল্য যতটা তাড়াতাড়ি আসবে বলে মনে করা হয়েছিল, তার চেয়ে বিলম্ব হচ্ছে। এই এলাকায় তালেবান যোদ্ধারা তীব্র প্রতিরোধ গড়ে তুলছে।
তালেবানদের শক্ত ঘাঁটিগুলো দখলে আনতে এবং দেশটিকে আফগান কর্তৃপক্ষের হাতে তুলে দিতে মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা আফগানিস্তানে আরও ৩০ হাজার সেনা পাঠানোর যে পরিকল্পনা করছেন, তারই প্রাথমিক পরীক্ষা হিসেবে এ অভিযানটি চালানো হচ্ছে। মার্কিন নেতৃত্বাধীন ন্যাটো বাহিনী এ অভিযানে অংশ নিচ্ছে।
পপি চাষের জন্য অত্যন্ত আকর্ষণীয় স্থান এ মারজাহ থেকে তালেবান একেবারে উত্খাত হবে বলে জেনারেল কনওয়ে আশা প্রকাশ করেন। ন্যাটো বাহিনী তাদের মিশন সফল করতে পারবে বলে তিনি দৃঢ় আস্থা প্রকাশ করেন।
কনওয়ে বলেন, ‘আমরা এ অঞ্চলটি নিয়ন্ত্রণে নেওয়ার চেষ্টা চালাচ্ছি। এলাকাটি নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য আফগান পুলিশ মোতায়েন করা হচ্ছে। কিন্তু অবস্থাদৃষ্টে মনে হচ্ছে, তালেবানরা ছোট ছোট দলে বিভক্ত হয়ে এখানে এসে হামলা চালাতে পারে।
মার্কিন মেরিন সেনা কোরের কমান্ড্যান্ট জেনারেল জেমস কনওয়ে গত বুধবার মার্কিন কংগ্রেসে এক শুনানিকালে এ কথা বলেন। তিনি বলেন, ন্যাটো ও আফগান সেনারা যদি এলাকাটিতে নিজেদের নিয়ন্ত্রণ পাকাপোক্ত করেও তবু তালেবান যোদ্ধারা সেখানে ফিরে এসে হামলা চালাতে পারে।
জেনারেল কনওয়ে বলেন, ‘আমরা মনে করছি, তালেবানরা মারজাহ এলাকা চিরতরে ছেড়ে না যাওয়া পর্যন্ত যত দিন আমরা এখানে থাকব তত দিনই এলাকাটি সহিংসতাপ্রবণ থাকবে।’
কনওয়ে বলেন, এলাকাটি মাদক উত্পাদনকেন্দ্র। এটি এমন একটি স্থান, যেখানে তাদের দীর্ঘদিনের উপস্থিতি ছিল। এখানে বিভিন্নভাবে তারা পরিবারও গড়ে তুলেছে।
পেন্টাগন স্বীকার করেছে, মারজাহ থেকে তালেবানদের তাড়ানোর জন্য ১১ দিন ধরে সেখানে যে লড়াই চলছে, তা গত আট বছরে আফগানিস্তানে চলা বড় ধরনের লড়াইগুলোর একটি। এ লড়াইয়ে সাফল্য যতটা তাড়াতাড়ি আসবে বলে মনে করা হয়েছিল, তার চেয়ে বিলম্ব হচ্ছে। এই এলাকায় তালেবান যোদ্ধারা তীব্র প্রতিরোধ গড়ে তুলছে।
তালেবানদের শক্ত ঘাঁটিগুলো দখলে আনতে এবং দেশটিকে আফগান কর্তৃপক্ষের হাতে তুলে দিতে মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা আফগানিস্তানে আরও ৩০ হাজার সেনা পাঠানোর যে পরিকল্পনা করছেন, তারই প্রাথমিক পরীক্ষা হিসেবে এ অভিযানটি চালানো হচ্ছে। মার্কিন নেতৃত্বাধীন ন্যাটো বাহিনী এ অভিযানে অংশ নিচ্ছে।
পপি চাষের জন্য অত্যন্ত আকর্ষণীয় স্থান এ মারজাহ থেকে তালেবান একেবারে উত্খাত হবে বলে জেনারেল কনওয়ে আশা প্রকাশ করেন। ন্যাটো বাহিনী তাদের মিশন সফল করতে পারবে বলে তিনি দৃঢ় আস্থা প্রকাশ করেন।
কনওয়ে বলেন, ‘আমরা এ অঞ্চলটি নিয়ন্ত্রণে নেওয়ার চেষ্টা চালাচ্ছি। এলাকাটি নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য আফগান পুলিশ মোতায়েন করা হচ্ছে। কিন্তু অবস্থাদৃষ্টে মনে হচ্ছে, তালেবানরা ছোট ছোট দলে বিভক্ত হয়ে এখানে এসে হামলা চালাতে পারে।
No comments