ওসিএলের শেয়ারের লেনদেন সাত কর্মদিবসের মধ্যেই শুরু
সরাসরি তালিকাভুক্তির মাধ্যমে বাজারে আসা ওশেন কনটেইনারস লিমিটেডের (ওসিএল) শেয়ার লেনদেন আগামী সাত কর্মদিবসের মধ্যে শুরু হচ্ছে। এর অংশ হিসেবে কোম্পানিটি গত বুধবার বুকবিল্ডিং পদ্ধতিতে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের জন্য বরাদ্দকৃত শেয়ারের নিলাম-প্রক্রিয়া সম্পন্ন করেছে।
ওসিএলের ১০ টাকা অভিহিত মূল্যের প্রতিটি শেয়ারের জন্য প্রতিষ্ঠানগুলো সর্বোচ্চ ১৪৫ টাকা দর প্রস্তাব করেছে। প্রতিষ্ঠানগুলোর জন্য সংরক্ষিত ১১ লাখ ৯০ হাজার শেয়ারের বিপরীতে ৮৯ লাখ শেয়ারের জন্য দর প্রস্তাব জমা পড়েছে। লেনদেন শুরুর প্রথম দিন এই দরেই শেয়ার বিক্রির প্রথম প্রস্তাব করতে হবে কোম্পানিকে। পরবর্তী সময়ে চাহিদা জোগানের ভিত্তিতে লেনদেন চলবে।
রাজধানীর একটি হোটেলে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) ও ওসিএলের যৌথ আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে গতকাল বৃহস্পতিবার এসব তথ্য জানানো হয়।
সংবাদ সম্মেলনে সিএসইর সভাপতি ফখর উদ্দিন আলী আহমেদ, সহসভাপতি আল মারুফ খান, সাবেক সভাপতি এ কে এম মহিউদ্দিন, পরিচালক বিজন চক্রবর্তী, প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আবদুল্লাহ মামুন ও সামিট গ্রুপের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আজিজ খান উপস্থিত ছিলেন।
ফখর উদ্দিন আলী আহমেদ বলেন, সিএসই বরাবরই নতুন নতুন ভাবনা পদ্ধতি ও প্রযুক্তির পক্ষে। এই স্টক এক্সচেঞ্জই প্রথম দেশে স্বয়ংক্রিয় (অটোমেটেড) পদ্ধতিতে লেনদেন চালু করেছে। বুকবিল্ডিং পদ্ধতির বিষয়টিও তাঁরাই জোরালোভাবে সামনে তুলে এনেছেন। তাই এই পদ্ধতির বাস্তবায়ন সিএসইর মাধ্যমে শুরু করতে পারাটাও খুবই তাত্পর্যময়।
আজিজ খান বলেন, ‘বুকবিল্ডিং পদ্ধতির মাধ্যমে মূল্য নির্ধারণ করে বাজারে আসতে পারায় আমরা গর্বিত।’ তিনি বলেন, ওসিএলের শেয়ার বিক্রি থেকে প্রাপ্ত অর্থ পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত সামিট অ্যালায়েন্স পোর্টের হিসাবে জমা হবে। আর এই অর্থ কোম্পানির ব্যবসা সম্প্রসারণ, আধুনিকায়ন ও উন্নয়নে ব্যয় হবে। ফলে পুঁজিবাজারের বিনিয়োগকারীরা লাভবান হবেন।
আজিজ খান আরও বলেন, শেয়ার বিক্রির মাধ্যমে সংগৃহীত অর্থ নারায়ণগঞ্জে নির্মাণাধীন নৌ-কনটেইনার টার্মিনালের জন্য ব্যয় করা হবে। এ ছাড়া চট্টগ্রাম বন্দরের নিউমুরিং কনটেইনার টার্মিনাল পরিচালনার দায়িত্ব পেলে সেখানেও এই অর্থ ব্যবহার করা হবে।
ওসিএলের ১০ টাকা অভিহিত মূল্যের প্রতিটি শেয়ারের জন্য প্রতিষ্ঠানগুলো সর্বোচ্চ ১৪৫ টাকা দর প্রস্তাব করেছে। প্রতিষ্ঠানগুলোর জন্য সংরক্ষিত ১১ লাখ ৯০ হাজার শেয়ারের বিপরীতে ৮৯ লাখ শেয়ারের জন্য দর প্রস্তাব জমা পড়েছে। লেনদেন শুরুর প্রথম দিন এই দরেই শেয়ার বিক্রির প্রথম প্রস্তাব করতে হবে কোম্পানিকে। পরবর্তী সময়ে চাহিদা জোগানের ভিত্তিতে লেনদেন চলবে।
রাজধানীর একটি হোটেলে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) ও ওসিএলের যৌথ আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে গতকাল বৃহস্পতিবার এসব তথ্য জানানো হয়।
সংবাদ সম্মেলনে সিএসইর সভাপতি ফখর উদ্দিন আলী আহমেদ, সহসভাপতি আল মারুফ খান, সাবেক সভাপতি এ কে এম মহিউদ্দিন, পরিচালক বিজন চক্রবর্তী, প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আবদুল্লাহ মামুন ও সামিট গ্রুপের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আজিজ খান উপস্থিত ছিলেন।
ফখর উদ্দিন আলী আহমেদ বলেন, সিএসই বরাবরই নতুন নতুন ভাবনা পদ্ধতি ও প্রযুক্তির পক্ষে। এই স্টক এক্সচেঞ্জই প্রথম দেশে স্বয়ংক্রিয় (অটোমেটেড) পদ্ধতিতে লেনদেন চালু করেছে। বুকবিল্ডিং পদ্ধতির বিষয়টিও তাঁরাই জোরালোভাবে সামনে তুলে এনেছেন। তাই এই পদ্ধতির বাস্তবায়ন সিএসইর মাধ্যমে শুরু করতে পারাটাও খুবই তাত্পর্যময়।
আজিজ খান বলেন, ‘বুকবিল্ডিং পদ্ধতির মাধ্যমে মূল্য নির্ধারণ করে বাজারে আসতে পারায় আমরা গর্বিত।’ তিনি বলেন, ওসিএলের শেয়ার বিক্রি থেকে প্রাপ্ত অর্থ পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত সামিট অ্যালায়েন্স পোর্টের হিসাবে জমা হবে। আর এই অর্থ কোম্পানির ব্যবসা সম্প্রসারণ, আধুনিকায়ন ও উন্নয়নে ব্যয় হবে। ফলে পুঁজিবাজারের বিনিয়োগকারীরা লাভবান হবেন।
আজিজ খান আরও বলেন, শেয়ার বিক্রির মাধ্যমে সংগৃহীত অর্থ নারায়ণগঞ্জে নির্মাণাধীন নৌ-কনটেইনার টার্মিনালের জন্য ব্যয় করা হবে। এ ছাড়া চট্টগ্রাম বন্দরের নিউমুরিং কনটেইনার টার্মিনাল পরিচালনার দায়িত্ব পেলে সেখানেও এই অর্থ ব্যবহার করা হবে।
No comments