যুক্তরাষ্ট্রে ধর্ষকের বাড়ি থেকে ছয় নারীর লাশ উদ্ধার
যুক্তরাষ্ট্রে এক ধর্ষকের বাড়ি থেকে ছয়টি লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। ওয়াহিয়ো অঙ্গরাজ্যের ক্লিভল্যান্ডে অ্যান্থনি সোয়েল (৫০) নামের ওই ধর্ষকের বাড়ি থেকে লাশগুলো উদ্ধার করা হয়। ধর্ষণের অভিযোগে গত বৃহস্পতিবার পুলিশ অ্যান্থনিকে গ্রেপ্তার করতে গিয়ে প্রথমে দুটি লাশ উদ্ধার করে।
পরের দিন পুলিশ ওই বাড়ি থেকে আরও একটি লাশ উদ্ধারের পাশাপাশি বাড়ির পেছনের একটি কবর খুঁড়ে সেখান থেকে তিনটি লাশ উদ্ধার করে।
ধর্ষণের অভিযোগে একটি মামলায় অ্যান্থনিকে ১৯৮৯ সালে ১৫ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। কুয়াহোগা কাউন্টি ঘটনার তদন্তকারী বিচারক ফ্র্যাঙ্ক মিলার বলেন, লাশগুলোর মধ্যে দুটি লাশকে কৃষ্ণাঙ্গ নারীর বলে শনাক্ত করা গেছে। এর মধ্যে একজনকে নৃশংসভাবে হত্যা করা হয়েছে।
বিচারকের কার্যালয় থেকে বিবিসিকে জানানো হয়, লাশগুলোর ময়নাতদন্ত করা হয়েছে। তবে মৃত্যুর কারণ এখনো জানানো হয়নি।
পুলিশপ্রধান মাইকেল ম্যাকগ্রেথ এক সংবাদ সম্মেলনে জানান, সোয়েলকে যখন গ্রেপ্তার করা হয় তখন তিনি কোনো প্রতিবাদ করেননি। তবে তিনি প্রথমে পুলিশের কাছে অস্বীকার করেন যে, পুলিশ যাঁকে খুঁজছে, তিনি সেই ব্যক্তি নন। পরে পুলিশ তাঁর আঙুলের ছাপ মিলিয়ে বিষয়টি নিশ্চিত করে।
পুলিশ জানায়, নিখোঁজ হওয়া ব্যক্তিদের তালিকা থেকে দেখা যায়, ২০০৫ সালের জুন মাস থেকে এসব নিখোঁজ হওয়ার ঘটনা ঘটে। আর এ সময়ই অ্যান্থনি জেল থেকে মুক্তি পান।
পরের দিন পুলিশ ওই বাড়ি থেকে আরও একটি লাশ উদ্ধারের পাশাপাশি বাড়ির পেছনের একটি কবর খুঁড়ে সেখান থেকে তিনটি লাশ উদ্ধার করে।
ধর্ষণের অভিযোগে একটি মামলায় অ্যান্থনিকে ১৯৮৯ সালে ১৫ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। কুয়াহোগা কাউন্টি ঘটনার তদন্তকারী বিচারক ফ্র্যাঙ্ক মিলার বলেন, লাশগুলোর মধ্যে দুটি লাশকে কৃষ্ণাঙ্গ নারীর বলে শনাক্ত করা গেছে। এর মধ্যে একজনকে নৃশংসভাবে হত্যা করা হয়েছে।
বিচারকের কার্যালয় থেকে বিবিসিকে জানানো হয়, লাশগুলোর ময়নাতদন্ত করা হয়েছে। তবে মৃত্যুর কারণ এখনো জানানো হয়নি।
পুলিশপ্রধান মাইকেল ম্যাকগ্রেথ এক সংবাদ সম্মেলনে জানান, সোয়েলকে যখন গ্রেপ্তার করা হয় তখন তিনি কোনো প্রতিবাদ করেননি। তবে তিনি প্রথমে পুলিশের কাছে অস্বীকার করেন যে, পুলিশ যাঁকে খুঁজছে, তিনি সেই ব্যক্তি নন। পরে পুলিশ তাঁর আঙুলের ছাপ মিলিয়ে বিষয়টি নিশ্চিত করে।
পুলিশ জানায়, নিখোঁজ হওয়া ব্যক্তিদের তালিকা থেকে দেখা যায়, ২০০৫ সালের জুন মাস থেকে এসব নিখোঁজ হওয়ার ঘটনা ঘটে। আর এ সময়ই অ্যান্থনি জেল থেকে মুক্তি পান।
No comments