কৃত্রিম ফুসফুস নিয়েই ৬০ বছর বেঁচে ছিলেন তিনি
জীবন উপভোগ করতে পারলে সব প্রতিকূলতার মধ্যেও বেঁচে থাকা সম্ভব—অস্ট্রেলীয় নারী জুন মিডেলটনের জীবন যাপন দেখলে যে কারোরই এটা বিশ্বাস হবে। ৬০ বছর ধরে কৃত্রিম ফুসফুস (আয়রন লাং) নিয়ে বেঁচে ছিলেন তিনি। অবশেষে ৮৩ বছর বয়সে পৃথিবীর মায়া কাটিয়ে গতকাল শনিবার অস্ট্রেলিয়ার মেলবোর্নের একটি নার্সিং হোমে মারা যান তিনি।
বেঁচে থাকার জন্য জুনের ওই লড়াই শুরু হয় ১৯৪৯ সালে। মাত্র ২৩ বছর বয়সেই দুরারোগ্য পোলিওতে আক্রান্ত হয়ে তিনি মৃত্যুর দুয়ারে পৌঁছে যান। বেঁচে থাকার জন্য চিকিত্সকেরা তাঁকে একটি ক্ষীণ সম্ভাবনার কথাও জানান, তা হলো জুনকে বাঁচতে হলে কৃত্রিম ফুসফুসের সাহায্য নিতে হবে। আর এভাবেই একটি কৃত্রিম শ্বাসপ্রশ্বাস যন্ত্রের মাধ্যমে শুরু হয় জুনের ৬০ বছরের জীবনচলা। কৃত্রিম শ্বাসপ্রশ্বাস যন্ত্রের ওপর নির্ভরশীল হওয়ার আগে জুনের দেহ পক্ষাঘাতে আক্রান্ত হয়। গত ৬০ বছরের জীবনে জুন খুব কম সময়ের জন্য হাসপাতালের বাইরে বের হতে পেরেছিলেন।
জুনের পারিবারিক বন্ধু ববিন বাটারওর্থ বলেন, তাঁর ধারণা, কৃত্রিম ফুসফুসের সাহায্যে বেঁচে থাকার ক্ষেত্রে বিশ্ব রেকর্ড করেছেন এই নারী। বেঁচে থাকার এই কঠিন লড়াইয়ের মধ্য দিয়ে তিনি প্রমাণ করে গেছেন, জীবন কতখানি মূল্যবান। বেঁচে থাকার জন্য তিনি মানুষকে অনুপ্রেরণা জুগিয়েছেন।
ববিন বলেন, জুন জীবনকে ভালোবাসতেন। যা কিছু তিনি পেয়েছেন, তা নিয়েই দিনের পর দিন পার করে গেছেন। অনেক কষ্ট সহ্য করতে হয়েছে তাঁকে। কিন্তু তাঁর মধ্যে রসবোধ ছিল। কৌতুক শুনতে ও বলতে পছন্দ করতেন তিনি।
বেঁচে থাকার জন্য জুনের ওই লড়াই শুরু হয় ১৯৪৯ সালে। মাত্র ২৩ বছর বয়সেই দুরারোগ্য পোলিওতে আক্রান্ত হয়ে তিনি মৃত্যুর দুয়ারে পৌঁছে যান। বেঁচে থাকার জন্য চিকিত্সকেরা তাঁকে একটি ক্ষীণ সম্ভাবনার কথাও জানান, তা হলো জুনকে বাঁচতে হলে কৃত্রিম ফুসফুসের সাহায্য নিতে হবে। আর এভাবেই একটি কৃত্রিম শ্বাসপ্রশ্বাস যন্ত্রের মাধ্যমে শুরু হয় জুনের ৬০ বছরের জীবনচলা। কৃত্রিম শ্বাসপ্রশ্বাস যন্ত্রের ওপর নির্ভরশীল হওয়ার আগে জুনের দেহ পক্ষাঘাতে আক্রান্ত হয়। গত ৬০ বছরের জীবনে জুন খুব কম সময়ের জন্য হাসপাতালের বাইরে বের হতে পেরেছিলেন।
জুনের পারিবারিক বন্ধু ববিন বাটারওর্থ বলেন, তাঁর ধারণা, কৃত্রিম ফুসফুসের সাহায্যে বেঁচে থাকার ক্ষেত্রে বিশ্ব রেকর্ড করেছেন এই নারী। বেঁচে থাকার এই কঠিন লড়াইয়ের মধ্য দিয়ে তিনি প্রমাণ করে গেছেন, জীবন কতখানি মূল্যবান। বেঁচে থাকার জন্য তিনি মানুষকে অনুপ্রেরণা জুগিয়েছেন।
ববিন বলেন, জুন জীবনকে ভালোবাসতেন। যা কিছু তিনি পেয়েছেন, তা নিয়েই দিনের পর দিন পার করে গেছেন। অনেক কষ্ট সহ্য করতে হয়েছে তাঁকে। কিন্তু তাঁর মধ্যে রসবোধ ছিল। কৌতুক শুনতে ও বলতে পছন্দ করতেন তিনি।
No comments