শর্ত মেনে না নিলে নির্বাচন বর্জনের ঘোষণা দেবেন আবদুল্লাহ
আফগানিস্তানে দ্বিতীয় দফার নির্বাচন বর্জনের ঘোষণা দিতে পারেন আবদুল্লাহ আবদুল্লাহ। শর্ত মেনে না নিলে আজ রোববার এ ঘোষণা দেবেন প্রেসিডেন্ট হামিদ কারজাইয়ের প্রধান এই প্রতিদ্বন্দ্বী। গতকাল শনিবার তাঁর এক মুখপাত্র এ তথ্য দেন।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে ওই মুখপাত্র এএফপিকে বলেন, ‘আমাদের দেওয়া শর্ত আজকের (শনিবার) মধ্যে মেনে নেওয়া না হলে ৭ নভেম্বর অনুষ্ঠেয় নির্বাচন বর্জন করা হবে। এতে অংশ নেবেন না আবদুল্লাহ আবদুল্লাহ। সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী আবদুল্লাহ আবদুল্লাহ নিজেই রোববার এ ঘোষণা দেবেন।’ ওই মুখপাত্র আরও বলেন, ‘আমরা নির্বাচনের নামে কোনো প্রতারণার ফাঁদে পা দিতে চাই না।’
দেশটিতে গত আগস্ট মাসে অনুষ্ঠিত নির্বাচনে ব্যাপক ভোট কারচুপির অভিযোগ তোলেন আবদুল্লাহ। প্রথম দফার নির্বাচনে কোনো প্রার্থীই ৫০ শতাংশ ভোট পাননি। জাতিসংঘভিত্তিক নির্বাচনী পর্যবেক্ষণ সংস্থার দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, প্রেসিডেন্ট হামিদ কারজাই ৪৯ দশমিক ৬৭ এবং আবদুল্লাহ আবদুল্লাহ ৩০ শতাংশ ভোট পেয়েছিলেন।
কারজাই প্রথম দফা ভোটে ব্যাপক জালিয়াতি করেন বলে অভিযোগ করেন আবদুল্লাহ আবদুল্লাহ। ৭ নভেম্বর অনুষ্ঠেয় ভোট অবাধ, নিরপেক্ষ ও সুষ্ঠু করতে হলে দেশটির স্বাধীন নির্বাচন কমিশনের প্রধানকে এবং কারজাইয়ের চারজন মন্ত্রীকে বরখাস্ত করার দাবি জানান তিনি। কারণ তাঁরা কারজাইয়ের পক্ষে কাজ করেন বলে অভিযোগ রয়েছে। কারজাই এ দাবি প্রত্যাখ্যান করে আসছিলেন।
আবদুল্লাহর দাবি মেনে না নিলে কী করবেন—এমন প্রশ্নের জবাবে তাঁর আইনজীবী আহমাদ বায়েজিদ এএফপিকে জানান, ‘আমরা আগেও বলেছি, এখনো বলছি, নির্বাচনী প্রক্রিয়ায় স্বচ্ছতা না থাকলে আমরা তাতে অংশ নেব না। ওই ভোট বর্জন করা হবে। কারণ ওই নির্বাচন হবে পাতানো। আবারও ভোট চুরি করা হবে। আমরা এই ফাঁদে পা দেব না।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে ওই মুখপাত্র এএফপিকে বলেন, ‘আমাদের দেওয়া শর্ত আজকের (শনিবার) মধ্যে মেনে নেওয়া না হলে ৭ নভেম্বর অনুষ্ঠেয় নির্বাচন বর্জন করা হবে। এতে অংশ নেবেন না আবদুল্লাহ আবদুল্লাহ। সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী আবদুল্লাহ আবদুল্লাহ নিজেই রোববার এ ঘোষণা দেবেন।’ ওই মুখপাত্র আরও বলেন, ‘আমরা নির্বাচনের নামে কোনো প্রতারণার ফাঁদে পা দিতে চাই না।’
দেশটিতে গত আগস্ট মাসে অনুষ্ঠিত নির্বাচনে ব্যাপক ভোট কারচুপির অভিযোগ তোলেন আবদুল্লাহ। প্রথম দফার নির্বাচনে কোনো প্রার্থীই ৫০ শতাংশ ভোট পাননি। জাতিসংঘভিত্তিক নির্বাচনী পর্যবেক্ষণ সংস্থার দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, প্রেসিডেন্ট হামিদ কারজাই ৪৯ দশমিক ৬৭ এবং আবদুল্লাহ আবদুল্লাহ ৩০ শতাংশ ভোট পেয়েছিলেন।
কারজাই প্রথম দফা ভোটে ব্যাপক জালিয়াতি করেন বলে অভিযোগ করেন আবদুল্লাহ আবদুল্লাহ। ৭ নভেম্বর অনুষ্ঠেয় ভোট অবাধ, নিরপেক্ষ ও সুষ্ঠু করতে হলে দেশটির স্বাধীন নির্বাচন কমিশনের প্রধানকে এবং কারজাইয়ের চারজন মন্ত্রীকে বরখাস্ত করার দাবি জানান তিনি। কারণ তাঁরা কারজাইয়ের পক্ষে কাজ করেন বলে অভিযোগ রয়েছে। কারজাই এ দাবি প্রত্যাখ্যান করে আসছিলেন।
আবদুল্লাহর দাবি মেনে না নিলে কী করবেন—এমন প্রশ্নের জবাবে তাঁর আইনজীবী আহমাদ বায়েজিদ এএফপিকে জানান, ‘আমরা আগেও বলেছি, এখনো বলছি, নির্বাচনী প্রক্রিয়ায় স্বচ্ছতা না থাকলে আমরা তাতে অংশ নেব না। ওই ভোট বর্জন করা হবে। কারণ ওই নির্বাচন হবে পাতানো। আবারও ভোট চুরি করা হবে। আমরা এই ফাঁদে পা দেব না।
No comments