মোশাররফের জরুরি আইন অসাংবিধানিক ও অবৈধ
পাকিস্তানের সাবেক প্রেসিডেন্ট পারভেজ মোশাররফ ২০০৭ সালে যে জরুরি আইন জারি করেছিলেন, তাকে অসাংবিধানিক ও অবৈধ ঘোষণা করেছেন সে দেশের সুপ্রিম কোর্ট। প্রধান বিচারপতি ইফতিখার মোহাম্মদ চৌধুরীর নেতৃত্বাধীন ১৪ সদস্যের একটি বেঞ্চ এই রায় দেন।
আদালতের রায়ে বলা হয়, জরুরি আইন জারির পর বিচারপতি নিয়োগ ছিল অবৈধ। ফলে প্রেসিডেন্ট পারভেজ মোশাররফ যেসব বিচারপতি নিয়োগ দিয়েছিলেন, তাঁরা চাকরি হারাতে পারেন। তবে আদালতের এই রায়ের কারণে জারদারির প্রেসিডেন্ট পদে নির্বাচন হুমকির মুখে পড়বে না।
জরুরি অবস্থার সময় মোশাররফ যে ৩৭টি অধ্যাদেশ জারি করেছিলেন, সেগুলোও এখন প্রশ্নের মুখে পড়ল। উল্লেখ্য, এ অধ্যাদেশগুলোর মধ্যে বর্তমান প্রেসিডেন্ট আসিফ আলী জারদারিকে ক্ষমা করার সিদ্ধান্তও রয়েছে।
২০০৭ সালের ৩ নভেম্বর জরুরি অবস্থা জারির পর মোশাররফ প্রধান বিচারপতি ইফতিখার মোহাম্মদ চৌধুরীকে সরিয়ে আবদুল হামিদ ডোগারকে প্রধান বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ করেন। আদালত মোশাররফের ওই পদক্ষেপকে সম্পূর্ণ বেআইনি ও অসাংবিধানিক বলে রায় দেন।
পরে নির্বাচনে পাকিস্তান পিপলস পার্টি (পিপিপি) ক্ষমতায় আসার পর ইফতিখার চৌধুরীকে প্রধান বিচারপতি হিসেবে পুনর্বহাল করে। পর্যায়ক্রমে অন্য বিচারকদেরও পুনর্বহাল করা হয়।
আদালতের রায়ে বলা হয়, জরুরি আইন জারির পর বিচারপতি নিয়োগ ছিল অবৈধ। ফলে প্রেসিডেন্ট পারভেজ মোশাররফ যেসব বিচারপতি নিয়োগ দিয়েছিলেন, তাঁরা চাকরি হারাতে পারেন। তবে আদালতের এই রায়ের কারণে জারদারির প্রেসিডেন্ট পদে নির্বাচন হুমকির মুখে পড়বে না।
জরুরি অবস্থার সময় মোশাররফ যে ৩৭টি অধ্যাদেশ জারি করেছিলেন, সেগুলোও এখন প্রশ্নের মুখে পড়ল। উল্লেখ্য, এ অধ্যাদেশগুলোর মধ্যে বর্তমান প্রেসিডেন্ট আসিফ আলী জারদারিকে ক্ষমা করার সিদ্ধান্তও রয়েছে।
২০০৭ সালের ৩ নভেম্বর জরুরি অবস্থা জারির পর মোশাররফ প্রধান বিচারপতি ইফতিখার মোহাম্মদ চৌধুরীকে সরিয়ে আবদুল হামিদ ডোগারকে প্রধান বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ করেন। আদালত মোশাররফের ওই পদক্ষেপকে সম্পূর্ণ বেআইনি ও অসাংবিধানিক বলে রায় দেন।
পরে নির্বাচনে পাকিস্তান পিপলস পার্টি (পিপিপি) ক্ষমতায় আসার পর ইফতিখার চৌধুরীকে প্রধান বিচারপতি হিসেবে পুনর্বহাল করে। পর্যায়ক্রমে অন্য বিচারকদেরও পুনর্বহাল করা হয়।
No comments