খালেদা জিয়ার ম্যুরাল ভাঙচুরের প্রতিবাদে মানববন্ধন
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার ম্যুরাল ভাঙচুরের প্রতিবাদে গতকাল শনিবার এক ঘণ্টা কর্মবিরতি ও মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেছে বিশ্ববিদ্যালয়ের জাতীয়তাবাদী শিক্ষক ফোরাম। এদিকে ম্যুরাল সংস্কারে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর আরজু মিয়া।
সূত্র জানায়, জাতীয়তাবাদী শিক্ষক ফোরাম সকাল ১০টা থেকে বেলা ১১টা পর্যন্ত এক ঘণ্টা কর্মবিরতি পালন করে। পরে তারা বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ মিনার চত্বরে মানববন্ধনে অংশ নেয়। মানববন্ধনে বক্তারা ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি ও ম্যুরাল সংস্কারের দাবি জানান। মানববন্ধনে অংশ নেন বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য ও জাতীয়তাবাদী শিক্ষক ফোরামের সভাপতি খন্দকার মোস্তাহিদুর রহমান, সাধারণ সম্পাদক শামসুল আলম, সাবেক সহ-উপাচার্য এনামুল হক খান, সৈয়দ কামরুল আহসান, মাফরুহী সাত্তার প্রমুখ।
গত শুক্রবার বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের বিলুপ্ত কমিটির নেতা-কর্মীরা গতকাল ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ মিছিলের কর্মসূচি ঘোষণা করে। জাতীয়তাবাদী শিক্ষক ফোরামের মানববন্ধন ও কর্মবিরতি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ নষ্ট হচ্ছে উল্লেখ করে ওই কর্মসূচি দেওয়া হয়। পরে অবশ্য তা স্থগিত করা হয়। এ ব্যাপারে বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের বিলুপ্ত কমিটির সাধারণ সম্পাদক মাহমুদ নাসের বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়ের সার্বিক দিক বিবেচনা করে কর্মসূচি স্থগিত করেছি।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর আরজু মিয়া বলেন, ম্যুরাল ভাঙচুরের ঘটনার পরপরই বেগম খালেদা জিয়া হলের প্রাধ্যক্ষ মো. আবুল হোসেনকে আহ্বায়ক করে পাঁচ সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। ম্যুরালটি সংস্কারে প্রশাসন প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিয়েছে।
বুধবার বেলা সাড়ে ১২টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের ডেইরি গেট থেকে ৩০-৩৫ জন এসে খালেদা জিয়া হলের সামনে নির্মিত ওই ম্যুরাল ভাঙচুর করে।
সূত্র জানায়, জাতীয়তাবাদী শিক্ষক ফোরাম সকাল ১০টা থেকে বেলা ১১টা পর্যন্ত এক ঘণ্টা কর্মবিরতি পালন করে। পরে তারা বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ মিনার চত্বরে মানববন্ধনে অংশ নেয়। মানববন্ধনে বক্তারা ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি ও ম্যুরাল সংস্কারের দাবি জানান। মানববন্ধনে অংশ নেন বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য ও জাতীয়তাবাদী শিক্ষক ফোরামের সভাপতি খন্দকার মোস্তাহিদুর রহমান, সাধারণ সম্পাদক শামসুল আলম, সাবেক সহ-উপাচার্য এনামুল হক খান, সৈয়দ কামরুল আহসান, মাফরুহী সাত্তার প্রমুখ।
গত শুক্রবার বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের বিলুপ্ত কমিটির নেতা-কর্মীরা গতকাল ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ মিছিলের কর্মসূচি ঘোষণা করে। জাতীয়তাবাদী শিক্ষক ফোরামের মানববন্ধন ও কর্মবিরতি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ নষ্ট হচ্ছে উল্লেখ করে ওই কর্মসূচি দেওয়া হয়। পরে অবশ্য তা স্থগিত করা হয়। এ ব্যাপারে বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের বিলুপ্ত কমিটির সাধারণ সম্পাদক মাহমুদ নাসের বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়ের সার্বিক দিক বিবেচনা করে কর্মসূচি স্থগিত করেছি।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর আরজু মিয়া বলেন, ম্যুরাল ভাঙচুরের ঘটনার পরপরই বেগম খালেদা জিয়া হলের প্রাধ্যক্ষ মো. আবুল হোসেনকে আহ্বায়ক করে পাঁচ সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। ম্যুরালটি সংস্কারে প্রশাসন প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিয়েছে।
বুধবার বেলা সাড়ে ১২টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের ডেইরি গেট থেকে ৩০-৩৫ জন এসে খালেদা জিয়া হলের সামনে নির্মিত ওই ম্যুরাল ভাঙচুর করে।
No comments