ইরানে বিরোধী দলের নেতাসহ ১০০ জনের বিচার শুরু
ইরানে নির্বাচন-পরবর্তী সহিংসতার অভিযোগে প্রায় ১০০ জন বিরোধী দলের নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে বিচার শুরু করেছে দেশটির সরকার। গতকাল শনিবার তেহরানের একটি আদালতে এ বিচার শুরু হয়।
বিরোধী দলের নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে সরকারি স্থাপনায় ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ, জনগণের সম্পদ ধ্বংস, জনমনে ভীতির সঞ্চার ও নিরাপত্তাকর্মীদের মারধরের অভিযোগ আনা হয়েছে।
গত জুন মাসে ইরানে নির্বাচনে প্রেসিডেন্ট আহমাদিনেজাদ জয়লাভ করেন। নির্বাচনে কারচুপির অভিযোগ তুলে অপর প্রেসিডেন্ট প্রার্থী মির হোসেন মৌসাভি ও মেহদি করোভির সমর্থকেরা তা বাতিলের দাবিতে রাজপথে বিক্ষোভ করে। এএফপি ও সিএনএন।
বিচারের মুখোমুখি নেতা-কর্মীর মধ্যে অনেক সংস্কারপন্থী বড় রাজনীতিক ও সাবেক পার্লামেন্ট সদস্যও আছেন। এর মধ্যে রয়েছেন বেহজাদ নবাবি। নবাবি ইসলামিক রিপাবলিক মুজাহিদিন অর্গানাইজেশনের প্রথমসারির নেতা। মোহাম্মদ আত্রিয়ানফার একজন নির্মাণপ্রতিষ্ঠানের নির্বাহী। রয়েছেন ধর্মীয় নেতা মোহাম্মদ আলী আবতাহি।
নবাবি সাবেক রাষ্ট্রপতি মোহাম্মদ খাতামির সময় ডেপুটি স্পিকার ছিলেন। আবতাহি ছিলেন ওই সরকারে সংসদবিষয়ক ভাইস প্রেসিডেন্ট। সাবেক সংস্কারপন্থী প্রেসিডেন্ট খাতামির ১৯৯৭ থেকে ২০০৫ সাল পর্যন্ত মুখপাত্র আবদুল্লাহ রামেজানজাদেহকেও এ বিচারের আওতায় আনা হয়েছে।
নির্বাচন-পরবর্তী সহিংসতায় আটক ব্যক্তিদের মধ্যে অনেককে ইতিমধ্যে সাধারণ ক্ষমার আওতায় মুক্তি দেওয়া হয়েছে। ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনির নির্দেশের পর তাঁদের ছেড়ে দেওয়া হয়। এর মধ্যে ১৪০ জনকে গত মঙ্গলবার মুক্তি দেওয়া হয়।
বিরোধী দলের নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে সরকারি স্থাপনায় ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ, জনগণের সম্পদ ধ্বংস, জনমনে ভীতির সঞ্চার ও নিরাপত্তাকর্মীদের মারধরের অভিযোগ আনা হয়েছে।
গত জুন মাসে ইরানে নির্বাচনে প্রেসিডেন্ট আহমাদিনেজাদ জয়লাভ করেন। নির্বাচনে কারচুপির অভিযোগ তুলে অপর প্রেসিডেন্ট প্রার্থী মির হোসেন মৌসাভি ও মেহদি করোভির সমর্থকেরা তা বাতিলের দাবিতে রাজপথে বিক্ষোভ করে। এএফপি ও সিএনএন।
বিচারের মুখোমুখি নেতা-কর্মীর মধ্যে অনেক সংস্কারপন্থী বড় রাজনীতিক ও সাবেক পার্লামেন্ট সদস্যও আছেন। এর মধ্যে রয়েছেন বেহজাদ নবাবি। নবাবি ইসলামিক রিপাবলিক মুজাহিদিন অর্গানাইজেশনের প্রথমসারির নেতা। মোহাম্মদ আত্রিয়ানফার একজন নির্মাণপ্রতিষ্ঠানের নির্বাহী। রয়েছেন ধর্মীয় নেতা মোহাম্মদ আলী আবতাহি।
নবাবি সাবেক রাষ্ট্রপতি মোহাম্মদ খাতামির সময় ডেপুটি স্পিকার ছিলেন। আবতাহি ছিলেন ওই সরকারে সংসদবিষয়ক ভাইস প্রেসিডেন্ট। সাবেক সংস্কারপন্থী প্রেসিডেন্ট খাতামির ১৯৯৭ থেকে ২০০৫ সাল পর্যন্ত মুখপাত্র আবদুল্লাহ রামেজানজাদেহকেও এ বিচারের আওতায় আনা হয়েছে।
নির্বাচন-পরবর্তী সহিংসতায় আটক ব্যক্তিদের মধ্যে অনেককে ইতিমধ্যে সাধারণ ক্ষমার আওতায় মুক্তি দেওয়া হয়েছে। ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনির নির্দেশের পর তাঁদের ছেড়ে দেওয়া হয়। এর মধ্যে ১৪০ জনকে গত মঙ্গলবার মুক্তি দেওয়া হয়।
No comments