কোরাজনকে শ্রদ্ধা জানাতে হাজার হাজার মানুষের ঢল
ফিলিপাইনের সাবেক প্রেসিডেন্ট কোরাজন অ্যাকুইনোকে শেষ শ্রদ্ধা জানাচ্ছে সে দেশের মানুষ। গত শনিবার সন্ধ্যা থেকে রাতভর দীর্ঘ সারিতে দাঁড়িয়ে প্রিয় নেত্রীকে শ্রদ্ধা জানায় হাজার হাজার ফিলিপিনো। এদিকে তাঁর মৃত্যুতে বিশ্বনেতাদের শোক প্রকাশ অব্যাহত রয়েছে। তাঁর শেষকৃত্যানুষ্ঠান হবে আগামী বুধবার। খবর এএফপির।
ফিলিপাইনে গণতন্ত্র ও আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় নেতৃত্বদানকারী নেত্রী কোরাজন ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে গত শনিবার মারা যান। সর্বসাধারণের শ্রদ্ধার জন্য তাঁর কফিন সন্ধ্যায় রাজধানী ম্যানিলার একটি ক্যাথলিক স্কুলে রাখা হয়। গতকাল রোববারও সেখানে ছিল শ্রদ্ধা জানাতে আসা শোকার্ত মানুষের দীর্ঘ সারি। আজ সোমবার সকাল পর্যন্ত কফিন সেখানেই রাখার কথা।
শ্রদ্ধা জানাতে আসা অনেকেরই পরনে ছিল কোরাজনের বিপ্লবের প্রতীক হলুদ রঙের পোশাক। অনেকেই এসেছিল হলুদ রঙের ফিতা মাথায় বেঁধে। প্রিয় নেত্রীকে শেষবারের মতো শ্রদ্ধা জানাতে এসে দীর্ঘ সারিতে ধৈর্য নিয়ে স্কুলের ফটকের বাইরে দাঁড়িয়ে ছিলেন ৫৪ বছর বয়সী লট্টি ইলাং। তিনি বলেন, ‘কোরাজনের বিপ্লবের শুরু আমি দেখেছি, দেখেছি একনায়ক মার্কোসের পতনে তাঁর ভূমিকা; এখন শেষবারের মতো তাঁকে শ্রদ্ধা জানাতে এসেছি।’
আগামী বুধবার ম্যানিলার মেমোরিয়াল পার্কের কাছে স্বামী বেনিগনো অ্যাকুইনোর পাশেই কোরাজনকে সমাহিত করা হবে। তাঁর ইচ্ছানুযায়ীই রাষ্ট্রীয়ভাবে শেষকৃত্যানুষ্ঠান করা হবে না। তবে ওই দিন সব স্কুল বন্ধ থাকবে।
ফিলিপাইনে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ‘পিপল পাওয়ার’ গণ-অভ্যুত্থানের নেত্রী কোরাজনের মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করে বারাক ওবামা বলেছেন, ‘তাঁর সাহস, প্রতিজ্ঞা এবং নেতৃত্ব আমাদের কাছে অনুপ্রেরণার উৎস।’ পোপ ষোড়শ বেনেডিক্ট এক শোকবার্তায় কোরাজনকে ‘গভীর দৃঢ়চেতা নারী’ হিসেবে অভিহিত করেন। এদিকে ফিলিপাইনের সাবেক ফার্স্ট লেডি ইমেলদা মার্কোস বলেছেন, সাবেক এ প্রেসিডেন্টের মৃত্যুতে পুরো জাতির মতো তাঁর পরিবারও শোকার্ত।
কোরাজনের মৃত্যুতে ফিলিপাইনে ১০ দিনের জাতীয় শোক চলছে। ১৯৮৬ থেকে ১৯৯২ সাল পর্যন্ত ফিলিপাইনের প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন কোরাজন অ্যাকুইনো। ১৯৮৬ সালে তাঁর নেতৃত্বেই এক গণ-অভ্যুত্থানে স্বৈরাচারী ফার্দিনান্দ মার্কোস সরকারের পতন হয়। মার্কোসের পতনের পর অনুষ্ঠিত প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে জয়লাভ করেন তিনি।
ফিলিপাইনে গণতন্ত্র ও আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় নেতৃত্বদানকারী নেত্রী কোরাজন ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে গত শনিবার মারা যান। সর্বসাধারণের শ্রদ্ধার জন্য তাঁর কফিন সন্ধ্যায় রাজধানী ম্যানিলার একটি ক্যাথলিক স্কুলে রাখা হয়। গতকাল রোববারও সেখানে ছিল শ্রদ্ধা জানাতে আসা শোকার্ত মানুষের দীর্ঘ সারি। আজ সোমবার সকাল পর্যন্ত কফিন সেখানেই রাখার কথা।
শ্রদ্ধা জানাতে আসা অনেকেরই পরনে ছিল কোরাজনের বিপ্লবের প্রতীক হলুদ রঙের পোশাক। অনেকেই এসেছিল হলুদ রঙের ফিতা মাথায় বেঁধে। প্রিয় নেত্রীকে শেষবারের মতো শ্রদ্ধা জানাতে এসে দীর্ঘ সারিতে ধৈর্য নিয়ে স্কুলের ফটকের বাইরে দাঁড়িয়ে ছিলেন ৫৪ বছর বয়সী লট্টি ইলাং। তিনি বলেন, ‘কোরাজনের বিপ্লবের শুরু আমি দেখেছি, দেখেছি একনায়ক মার্কোসের পতনে তাঁর ভূমিকা; এখন শেষবারের মতো তাঁকে শ্রদ্ধা জানাতে এসেছি।’
আগামী বুধবার ম্যানিলার মেমোরিয়াল পার্কের কাছে স্বামী বেনিগনো অ্যাকুইনোর পাশেই কোরাজনকে সমাহিত করা হবে। তাঁর ইচ্ছানুযায়ীই রাষ্ট্রীয়ভাবে শেষকৃত্যানুষ্ঠান করা হবে না। তবে ওই দিন সব স্কুল বন্ধ থাকবে।
ফিলিপাইনে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ‘পিপল পাওয়ার’ গণ-অভ্যুত্থানের নেত্রী কোরাজনের মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করে বারাক ওবামা বলেছেন, ‘তাঁর সাহস, প্রতিজ্ঞা এবং নেতৃত্ব আমাদের কাছে অনুপ্রেরণার উৎস।’ পোপ ষোড়শ বেনেডিক্ট এক শোকবার্তায় কোরাজনকে ‘গভীর দৃঢ়চেতা নারী’ হিসেবে অভিহিত করেন। এদিকে ফিলিপাইনের সাবেক ফার্স্ট লেডি ইমেলদা মার্কোস বলেছেন, সাবেক এ প্রেসিডেন্টের মৃত্যুতে পুরো জাতির মতো তাঁর পরিবারও শোকার্ত।
কোরাজনের মৃত্যুতে ফিলিপাইনে ১০ দিনের জাতীয় শোক চলছে। ১৯৮৬ থেকে ১৯৯২ সাল পর্যন্ত ফিলিপাইনের প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন কোরাজন অ্যাকুইনো। ১৯৮৬ সালে তাঁর নেতৃত্বেই এক গণ-অভ্যুত্থানে স্বৈরাচারী ফার্দিনান্দ মার্কোস সরকারের পতন হয়। মার্কোসের পতনের পর অনুষ্ঠিত প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে জয়লাভ করেন তিনি।
No comments