মালয়েশিয়ায় বিক্ষোভ দমনে পুলিশের অভিযান, গ্রেপ্তার
মালয়েশিয়ার রাজধানী কুয়ালালামপুরে একটি দমনমূলক আইন পরিবর্তনের দাবিতে জড়ো হওয়া আন্দোলনকারীদের বিরুদ্ধে অভিযান চালিয়েছে পুলিশ। গতকাল শনিবার বিক্ষোভকারীদের ছত্রভঙ্গ করতে কাঁদানে গ্যাসের শেল ও জলকামান ব্যবহার করা হয়। ওই সময় পুলিশ কয়েক শ বিক্ষোভকারীকে গ্রেপ্তার করে। বিক্ষোভকারীরা জানায়, ‘ইন্টারনাল সিকিউরিটি অ্যাক্ট’ বা আইএসএ নামের ওই দমনমূলক আইন বাতিল করাসহ ১০ দফা দাবিসংবলিত একটি স্মারকলিপি রাজার কাছে দেওয়ার জন্য তারা সমবেত হয়েছিল।
স্থানীয় সংবাদভিত্তিক ওয়েবসাইট মালয়েশিয়াকিনি জানায়, রাজধানীর দুটো মসজিদ ও একটি বিপণিবিতানের সামনে থেকে প্রতিবাদকারীরা রাজপ্রাসাদের দিকে এগোতে শুরু করলে পুলিশ কাঁদানে গ্যাস ও জলকামান থেকে পানি ছোড়ে। বিক্ষোভ দমনে কয়েক হাজার দাঙ্গা পুলিশ ও হেলিকপ্টার ব্যবহার করেছে কর্তৃপক্ষ। বিপণিবিতানের সামনে থেকে ২০০ জন বিক্ষোভকারীকে গ্রেপ্তার করা হয়। এএফপির সাংবাদিকেরা জানান, দুটো মসজিদের কাছে ৭৫ জনকে গ্রেপ্তার হতে দেখেছেন তাঁরা।
বিপণিবিতানের সামনে বিক্ষোভকারী ইয়াতি আলী (৪৫) বলেন, ‘আমরা আইএসএ রদ করার জন্য লড়াই করছি। গ্রেপ্তারকে ভয় করি না আমরা। আইএসএ একটি নিষ্ঠুর আইন।’ বিরোধী ইসলামিক পিএএস পার্টির নেত্রী ও মালয়েশীয় আইনসভার সদস্য সিটি মারিয়াহ মাহমুদ এই গ্রেপ্তারের সমালোচনা করেছেন। এদিকে বিক্ষোভকারীদের এই বিক্ষোভ পরিকল্পনার নিন্দা জানিয়ে মালয়েশীয় প্রধানমন্ত্রী নাজিব রাজাক বলেন, ক্ষমতায় আসার পরই আইএসএ পর্যালোচনা করতে সম্মতি দিয়েছেন তিনি।
মালয়েশিয়ায় ঔপনিবেশিক শাসনামলে তৈরি নিপীড়নমূলক ওই আইনটি মূলত বিরোধীদলীয় নেতা ও ইসলামি চরমপন্থীদের বিরুদ্ধে ব্যবহার করা হয়। এই আইনে বিচার ছাড়াই কোনো নাগরিককে আটক রাখার ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া আন্দোলনকারীরা উত্তরাঞ্চলীয় পার্ক প্রদেশে একটি বন্দিশিবির বন্ধেরও দাবি জানিয়েছে।
স্থানীয় সংবাদভিত্তিক ওয়েবসাইট মালয়েশিয়াকিনি জানায়, রাজধানীর দুটো মসজিদ ও একটি বিপণিবিতানের সামনে থেকে প্রতিবাদকারীরা রাজপ্রাসাদের দিকে এগোতে শুরু করলে পুলিশ কাঁদানে গ্যাস ও জলকামান থেকে পানি ছোড়ে। বিক্ষোভ দমনে কয়েক হাজার দাঙ্গা পুলিশ ও হেলিকপ্টার ব্যবহার করেছে কর্তৃপক্ষ। বিপণিবিতানের সামনে থেকে ২০০ জন বিক্ষোভকারীকে গ্রেপ্তার করা হয়। এএফপির সাংবাদিকেরা জানান, দুটো মসজিদের কাছে ৭৫ জনকে গ্রেপ্তার হতে দেখেছেন তাঁরা।
বিপণিবিতানের সামনে বিক্ষোভকারী ইয়াতি আলী (৪৫) বলেন, ‘আমরা আইএসএ রদ করার জন্য লড়াই করছি। গ্রেপ্তারকে ভয় করি না আমরা। আইএসএ একটি নিষ্ঠুর আইন।’ বিরোধী ইসলামিক পিএএস পার্টির নেত্রী ও মালয়েশীয় আইনসভার সদস্য সিটি মারিয়াহ মাহমুদ এই গ্রেপ্তারের সমালোচনা করেছেন। এদিকে বিক্ষোভকারীদের এই বিক্ষোভ পরিকল্পনার নিন্দা জানিয়ে মালয়েশীয় প্রধানমন্ত্রী নাজিব রাজাক বলেন, ক্ষমতায় আসার পরই আইএসএ পর্যালোচনা করতে সম্মতি দিয়েছেন তিনি।
মালয়েশিয়ায় ঔপনিবেশিক শাসনামলে তৈরি নিপীড়নমূলক ওই আইনটি মূলত বিরোধীদলীয় নেতা ও ইসলামি চরমপন্থীদের বিরুদ্ধে ব্যবহার করা হয়। এই আইনে বিচার ছাড়াই কোনো নাগরিককে আটক রাখার ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া আন্দোলনকারীরা উত্তরাঞ্চলীয় পার্ক প্রদেশে একটি বন্দিশিবির বন্ধেরও দাবি জানিয়েছে।
No comments