হেলিকপ্টার থেকেই টিপাইমুখ প্রকল্প দেখতে হলো by ইফতেখার মাহমুদ
টানা ৪০ মিনিট হেলিকপ্টারে ঘুরেও বাংলাদেশ প্রতিনিধিদল শেষ পর্যন্ত টিপাইমুখে নামতে পারেনি। দুই দিনের অবিরাম বৃষ্টি ও দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়ার কারণে আগের দিনের মতো গতকাল শনিবারও তাঁরা টিপাইমুখ প্রকল্পে নামতে পারলেন না।
কাল বাংলাদেশ সময় রাত নয়টায় সাবেক পানিসম্পদমন্ত্রী আব্দুর রাজ্জাকের নেতৃত্বে ১০ সদস্যের সংসদীয় প্রতিনিধি দলের মধ্যে ছয়জন ভারতের একটি অভ্যন্তরীণ ফ্লাইটে দিল্লি ফেরেন। বাকি চার সদস্য কলকাতা থেকে ঢাকায় ফিরবেন।
দিল্লি ফিরে সংসদীয় দলের নেতা আব্দুর রাজ্জাক প্রথম আলোকে বলেন, ঘন মেঘ ও দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়ার কারণে টিপাইমুখ এলাকায় নামা যায়নি। তবে ওই এলাকায় হেলিকপ্টার খুব নিচু দিয়ে যাওয়ায় প্রতিনিধিদল এলাকাটি দেখতে পেরেছে। টিপাইমুখ এলাকায় কোনো অবকাঠামো তাঁদের চোখে পড়েনি।
সংসদীয় দল সূত্রে জানা গেছে, ঢাকায় ফিরে তাঁরা ভারত সরকারের প্রতিনিধিদের কাছ থেকে পাওয়া তথ্য ও আশ্বাসের বিষয়টি প্রধানমন্ত্রীকে অবহিত করবেন। দলের সঙ্গে যাওয়া বিশেষজ্ঞরা ভারতের দেওয়া তথ্য-উপাত্ত বিশ্লেষণ করে সংসদ ও প্রধানমন্ত্রীর কাছে তুলে ধরবেন। পরে প্রয়োজনীয় তথ্য ভারতের কাছ থেকে লিখিতভাবে চাইবেন।
ভারত সফরকে টিপাইমুখ নিয়ে আলোচনার সূত্রপাত হিসেবে বর্ণনা করে একজন সাংসদ জানান, এই সফরের মাধ্যমে এটা অন্তত নিশ্চিত হলো যে, বাংলাদেশের সঙ্গে আলোচনা না করে ভারত টিপাইমুখে কোনো ধরনের অবকাঠামো নির্মাণে হাত দেবে না। বাংলাদেশের পক্ষ থেকে কোনো আপত্তি থাকলে তাকে গুরুত্ব সহকারে দেখা হবে।
বিভিন্ন সূত্রে জানা গেছে, চলতি মাসেই বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে আরেকটি প্রতিনিধিদল ভারত সফরে যাবে। পানিসম্পদমন্ত্রীর নেতৃত্বে গঠিত এই সম্ভাব্য দলে বেশ কয়েকজন সাংসদ ও বিশেষজ্ঞের থাকার সম্ভাবনা আছে। তাঁরা মূলত ভারতের যৌথ নদী কমিশনের সদস্যদের সঙ্গে দেখা করে টিপাইমুখ নিয়ে বাংলাদেশের অবস্থান ও ব্যাখ্যা তুলে ধরবেন।
কাল বাংলাদেশ সময় রাত নয়টায় সাবেক পানিসম্পদমন্ত্রী আব্দুর রাজ্জাকের নেতৃত্বে ১০ সদস্যের সংসদীয় প্রতিনিধি দলের মধ্যে ছয়জন ভারতের একটি অভ্যন্তরীণ ফ্লাইটে দিল্লি ফেরেন। বাকি চার সদস্য কলকাতা থেকে ঢাকায় ফিরবেন।
দিল্লি ফিরে সংসদীয় দলের নেতা আব্দুর রাজ্জাক প্রথম আলোকে বলেন, ঘন মেঘ ও দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়ার কারণে টিপাইমুখ এলাকায় নামা যায়নি। তবে ওই এলাকায় হেলিকপ্টার খুব নিচু দিয়ে যাওয়ায় প্রতিনিধিদল এলাকাটি দেখতে পেরেছে। টিপাইমুখ এলাকায় কোনো অবকাঠামো তাঁদের চোখে পড়েনি।
সংসদীয় দল সূত্রে জানা গেছে, ঢাকায় ফিরে তাঁরা ভারত সরকারের প্রতিনিধিদের কাছ থেকে পাওয়া তথ্য ও আশ্বাসের বিষয়টি প্রধানমন্ত্রীকে অবহিত করবেন। দলের সঙ্গে যাওয়া বিশেষজ্ঞরা ভারতের দেওয়া তথ্য-উপাত্ত বিশ্লেষণ করে সংসদ ও প্রধানমন্ত্রীর কাছে তুলে ধরবেন। পরে প্রয়োজনীয় তথ্য ভারতের কাছ থেকে লিখিতভাবে চাইবেন।
ভারত সফরকে টিপাইমুখ নিয়ে আলোচনার সূত্রপাত হিসেবে বর্ণনা করে একজন সাংসদ জানান, এই সফরের মাধ্যমে এটা অন্তত নিশ্চিত হলো যে, বাংলাদেশের সঙ্গে আলোচনা না করে ভারত টিপাইমুখে কোনো ধরনের অবকাঠামো নির্মাণে হাত দেবে না। বাংলাদেশের পক্ষ থেকে কোনো আপত্তি থাকলে তাকে গুরুত্ব সহকারে দেখা হবে।
বিভিন্ন সূত্রে জানা গেছে, চলতি মাসেই বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে আরেকটি প্রতিনিধিদল ভারত সফরে যাবে। পানিসম্পদমন্ত্রীর নেতৃত্বে গঠিত এই সম্ভাব্য দলে বেশ কয়েকজন সাংসদ ও বিশেষজ্ঞের থাকার সম্ভাবনা আছে। তাঁরা মূলত ভারতের যৌথ নদী কমিশনের সদস্যদের সঙ্গে দেখা করে টিপাইমুখ নিয়ে বাংলাদেশের অবস্থান ও ব্যাখ্যা তুলে ধরবেন।
No comments