কলকাতা থেকে উঠে গেছে ১৫ বছরের পুরোনো সব যানবাহন
কলকাতা শহর দূষণমুক্ত করতে গত শনিবার সেখান থেকে উঠে গেছে ১৫ বছরের পুরোনো প্রায় সব যানবাহন। একই সঙ্গে শুরু হয়েছে পুরোনো যানবাহন ধরার অভিযান। কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশে পুরোনো যানবাহন উঠিয়ে দেওয়া হয়।
কলকাতা পুলিশ বলেছে, অন্য দিনের তুলনায় গত দুই দিনে কলকাতা শহরে ৩২ শতাংশ যানবাহন কম চলেছে। তার পরও পুলিশের হিসাব অনুযায়ী কলকাতার রাস্তায় গতকাল বেসরকারি বাস সাত হাজার, সরকারি বাস তিন হাজার এবং স্কুটার চলেছে পাঁচ হাজার।
এদিকে পুলিশ অভিযান চালিয়ে কলকাতা শহর থেকে ১৫ বছরের পুরোনো তিনটি ট্যাক্সি, কয়েক শ স্কুটার ও একটি বাস আটক করেছে। এ অভিযানের প্রতিবাদে বিক্ষুব্ধ বাস, ট্যাক্সি ও স্কুটারের কর্মীরা আটটি সরকারি বাস ভাঙচুর করেছেন। রোববার সকালে বেআইনি যান ধরার প্রতিবাদে কংগ্রেসের শ্রমিক সংগঠনের ডাকে কলকাতার পার্ক সার্কাস এলাকায় সড়ক অবরোধ করা হয়।
হাইকোর্টের পুরোনো বাস চলাচলের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারির ফলে কলকাতা শহর, হাওড়া, উত্তর ও দক্ষিণ ২৪ পরগনা থেকে উঠে গেছে ১৫ বছরের পুরোনো দুই হাজার ৫৫৭টি বাস ও ৫৭৩টি মিনিবাস। শুধু কলকাতা শহর থেকেই উঠে গেছে ছয় হাজার ৫০০টি ট্যাক্সি আর ৩০ হাজার স্কুটার। এ ছাড়া বাতিল করা হচ্ছে বেশ কিছু স্কুলবাস ও পণ্যবাহী ট্রাক।
বছরখানেক আগে কলকাতা হাইকোর্ট এক নির্দেশে কলকাতাকে দূষণমুক্ত করার জন্য ১৯৯৩ সালের ১ জানুয়ারির আগের সব বাস, মিনিবাস ও পণ্যবাহী যান বাতিল করার নির্দেশ দিয়েছিলেন। তখন এ নির্দেশে বলা হয়েছিল, ২০০৮ সালের ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে এ নির্দেশ কার্যকর করতে হবে রাজ্য সরকারকে। এই নির্দেশের পর বাস ও মিনিবাসের মালিকেরা রাজ্য সরকারের কাছে সময় চাইলে রাজ্য সরকার কলকাতা হাইকোর্টে আবেদন করে সময়সীমা ২০০৯ সালের ৩১ জুলাই পর্যন্ত বাড়িয়ে নেয়। কিন্তু এই দীর্ঘসময়ে পরিবহনমালিকেরা ওইসব যানবাহন চলাচলের ব্যাপারে কোনো সিদ্ধান্ত না নেওয়ায় বিষয়টি ঝুলে থাকে।
এদিকে রাজ্য সরকার হাইকোর্টের নির্দেশ মেনে ঘোষণা দেয়, ৩১ জুলাইর পর আর সেই পুরোনো বাস শহরের রাস্তায় চলতে দেওয়া হবে না। এতে দারুণ ক্ষুব্ধ হয় বাসমালিকদের ১৯টি সংগঠন নিয়ে গড়া ‘জয়েন্ট কাউন্সিল অব বাস সিন্ডিকেট’। এ নিয়ে গত ২৪ জুলাই রাজ্যব্যাপী ১২ ঘণ্টার পরিবহন ধর্মঘট পালন করে তারা।
কলকাতা পুলিশ বলেছে, অন্য দিনের তুলনায় গত দুই দিনে কলকাতা শহরে ৩২ শতাংশ যানবাহন কম চলেছে। তার পরও পুলিশের হিসাব অনুযায়ী কলকাতার রাস্তায় গতকাল বেসরকারি বাস সাত হাজার, সরকারি বাস তিন হাজার এবং স্কুটার চলেছে পাঁচ হাজার।
এদিকে পুলিশ অভিযান চালিয়ে কলকাতা শহর থেকে ১৫ বছরের পুরোনো তিনটি ট্যাক্সি, কয়েক শ স্কুটার ও একটি বাস আটক করেছে। এ অভিযানের প্রতিবাদে বিক্ষুব্ধ বাস, ট্যাক্সি ও স্কুটারের কর্মীরা আটটি সরকারি বাস ভাঙচুর করেছেন। রোববার সকালে বেআইনি যান ধরার প্রতিবাদে কংগ্রেসের শ্রমিক সংগঠনের ডাকে কলকাতার পার্ক সার্কাস এলাকায় সড়ক অবরোধ করা হয়।
হাইকোর্টের পুরোনো বাস চলাচলের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারির ফলে কলকাতা শহর, হাওড়া, উত্তর ও দক্ষিণ ২৪ পরগনা থেকে উঠে গেছে ১৫ বছরের পুরোনো দুই হাজার ৫৫৭টি বাস ও ৫৭৩টি মিনিবাস। শুধু কলকাতা শহর থেকেই উঠে গেছে ছয় হাজার ৫০০টি ট্যাক্সি আর ৩০ হাজার স্কুটার। এ ছাড়া বাতিল করা হচ্ছে বেশ কিছু স্কুলবাস ও পণ্যবাহী ট্রাক।
বছরখানেক আগে কলকাতা হাইকোর্ট এক নির্দেশে কলকাতাকে দূষণমুক্ত করার জন্য ১৯৯৩ সালের ১ জানুয়ারির আগের সব বাস, মিনিবাস ও পণ্যবাহী যান বাতিল করার নির্দেশ দিয়েছিলেন। তখন এ নির্দেশে বলা হয়েছিল, ২০০৮ সালের ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে এ নির্দেশ কার্যকর করতে হবে রাজ্য সরকারকে। এই নির্দেশের পর বাস ও মিনিবাসের মালিকেরা রাজ্য সরকারের কাছে সময় চাইলে রাজ্য সরকার কলকাতা হাইকোর্টে আবেদন করে সময়সীমা ২০০৯ সালের ৩১ জুলাই পর্যন্ত বাড়িয়ে নেয়। কিন্তু এই দীর্ঘসময়ে পরিবহনমালিকেরা ওইসব যানবাহন চলাচলের ব্যাপারে কোনো সিদ্ধান্ত না নেওয়ায় বিষয়টি ঝুলে থাকে।
এদিকে রাজ্য সরকার হাইকোর্টের নির্দেশ মেনে ঘোষণা দেয়, ৩১ জুলাইর পর আর সেই পুরোনো বাস শহরের রাস্তায় চলতে দেওয়া হবে না। এতে দারুণ ক্ষুব্ধ হয় বাসমালিকদের ১৯টি সংগঠন নিয়ে গড়া ‘জয়েন্ট কাউন্সিল অব বাস সিন্ডিকেট’। এ নিয়ে গত ২৪ জুলাই রাজ্যব্যাপী ১২ ঘণ্টার পরিবহন ধর্মঘট পালন করে তারা।
No comments