ওর্তেগাকে ম্যারাডোনার ডাক
ওর্তেগা : আবার দৃশ্যপটে |
ফুটবলে তাঁর শুরুটা হয়েছিল স্বপ্নের মতো। রিভার প্লেটের সঙ্গে দুর্দান্ত সব ফর্ম সেই সঙ্গে অপ্রতিরোধ্য ড্রিবলিং তাঁকে বানিয়ে দিয়েছিল ‘নতুন ম্যারাডোনা’। ফুটবলীয় কীর্তিতে শেষ পর্যন্ত ম্যারাডোনার নখের সমান হতে না পারলেও বিতর্ক আর মদের কাছে নিজেকে সঁপে দেওয়ার ক্ষেত্রে ঠিকই ‘নাম’ রেখেছিলেন অ্যারিয়েল ওর্তেগা।
১৯৯৮ বিশ্বকাপে ডাচ গোলরক্ষক ফন ডার সারকে ঢুস মেরে আলোচিত এই অ্যাটাকিং মিডফিল্ডার যেন হারিয়েই গিয়েছিলেন। তাঁকে আবার ফিরিয়ে আনলেন আসল ম্যারাডোনা। ৩০ সেপ্টেম্বর নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচের জন্য ওর্তেগাকে ডেকে পাঠিয়েছেন আর্জেন্টাইন কোচ। অথচ ওর্তেগার বয়স হয়ে গেছে ৩৫!
তবে ম্যারাডোনার কথাবার্তা শুনে মনে হচ্ছে, ওর্তেগাকে জাতীয় দলে ফিরিয়ে আনার পেছনে কাজ করছে সহমর্মিতা। ম্যারাডোনা চান, মদের নেশায় তলিয়ে যেতে থাকা ওর্তেগা যেন নিজেকে ফিরিয়ে আনার নতুন প্রেরণা খুঁজে পান, ‘আমি ওর্তেগাকে দলে নিচ্ছি। ওর এখনো চিকিৎসা চলছে, পাশাপাশি চলছে অনুশীলন। ওর বেশি করে বাচ্চাদের কথা ভাবা উচিৎ। আমার দুই মেয়ে দালমা আর জিয়ান্নিয়ার কথা ভেবেছিলাম বলেই আমি নেশার জগৎ থেকে ফিরে আসতে পেরেছি। সে যদি তা করে, তাহলে সেও এই পরিস্থিতি থেকে বেরিয়ে আসতে পারবে।’
ম্যারাডোনার সঙ্গে ১৯৯৪ বিশ্বকাপেও খেলেছেন। সেই ম্যারাডোনা যখন কোচের ভূমিকায়, আবারও জাতীয় দলে ফিরতে পারাটা ওর্গেতার জন্য যেন একটা স্বপ্ন। সেই স্বপ্নপূরণের উচ্ছ্বাস নিয়ে তিনি বলেছেন, ‘আমি সত্যিই খুব খুশি। আর্জেন্টিনার জার্সি আবার পরতে পারাটা তো আমার জন্য বিরাট কিছু একটা পাওয়ার সমান।
১৯৯৮ বিশ্বকাপে ডাচ গোলরক্ষক ফন ডার সারকে ঢুস মেরে আলোচিত এই অ্যাটাকিং মিডফিল্ডার যেন হারিয়েই গিয়েছিলেন। তাঁকে আবার ফিরিয়ে আনলেন আসল ম্যারাডোনা। ৩০ সেপ্টেম্বর নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচের জন্য ওর্তেগাকে ডেকে পাঠিয়েছেন আর্জেন্টাইন কোচ। অথচ ওর্তেগার বয়স হয়ে গেছে ৩৫!
তবে ম্যারাডোনার কথাবার্তা শুনে মনে হচ্ছে, ওর্তেগাকে জাতীয় দলে ফিরিয়ে আনার পেছনে কাজ করছে সহমর্মিতা। ম্যারাডোনা চান, মদের নেশায় তলিয়ে যেতে থাকা ওর্তেগা যেন নিজেকে ফিরিয়ে আনার নতুন প্রেরণা খুঁজে পান, ‘আমি ওর্তেগাকে দলে নিচ্ছি। ওর এখনো চিকিৎসা চলছে, পাশাপাশি চলছে অনুশীলন। ওর বেশি করে বাচ্চাদের কথা ভাবা উচিৎ। আমার দুই মেয়ে দালমা আর জিয়ান্নিয়ার কথা ভেবেছিলাম বলেই আমি নেশার জগৎ থেকে ফিরে আসতে পেরেছি। সে যদি তা করে, তাহলে সেও এই পরিস্থিতি থেকে বেরিয়ে আসতে পারবে।’
ম্যারাডোনার সঙ্গে ১৯৯৪ বিশ্বকাপেও খেলেছেন। সেই ম্যারাডোনা যখন কোচের ভূমিকায়, আবারও জাতীয় দলে ফিরতে পারাটা ওর্গেতার জন্য যেন একটা স্বপ্ন। সেই স্বপ্নপূরণের উচ্ছ্বাস নিয়ে তিনি বলেছেন, ‘আমি সত্যিই খুব খুশি। আর্জেন্টিনার জার্সি আবার পরতে পারাটা তো আমার জন্য বিরাট কিছু একটা পাওয়ার সমান।
No comments