প্রথম দিনেই কাঁপছে ইংল্যান্ড
প্রায় আট মাস পর ফেরার মতোই ফিরলেন স্টুয়ার্ট ক্লার্ক। ৩ উইকেট নিয়ে অস্ট্রেলিয়াকে ফেরালেন অ্যাশেজের পথে |
ঠিক ১০০ বছর আগে, এই লিডসের হেডিংলি টেস্টে, অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে মাত্র ৮৭ রানে অলআউট হয়ে গিয়েছিল ইংল্যান্ড। কাল টস জিতে ব্যাট করতে নামা ইংল্যান্ডকে দেখে মনে হলো, স্ট্রাউসরা বুঝি সেই শতবর্ষ পূরণের কোনো অনুষ্ঠান করছেন। ৬৩ রানে ৫ উইকেট পড়ে যাওয়ার পর তো মনে হয়েছিল, এবারও বুঝি ওই ৮৭ রানের মতোই কোনো লজ্জায় পড়তে যাচ্ছে তারা। শেষ পর্যন্ত অবশ্য শত রানের গণ্ডি পেরিয়েই ইংল্যান্ড অলআউট হয়েছে (১০২ রান)।
সিরিজে সমতা ফেরানোর ঘ্রাণ পেয়ে ক্ষুধার্ত বাঘের মতো যেন ফুঁসে উঠেছে অস্ট্রেলিয়া। একটা সময় টি-টোয়েন্টির গতিতে টেস্টে রান তোলার প্রদর্শনী সাজিয়ে বসেছিলেন রিকি পন্টিং আর শেন ওয়াটসন! আটের ওপরে রান তুলছিলেন তাঁরা। সেই তুলনায় রানের গতি এখন স্লথ হলেও পাঁচের ওপরে। ১২ ওভার শেষে অস্ট্রেলিয়ার স্কোর: ৬২/১।
পুরো স্কোরকার্ড দেখলে মনে হবে, ইংল্যান্ডের আসল সর্বনাশটা বোধহয় পিটার সিডল করেছেন। ৯.৫ ওভারে ২১ রানে ৫ উইকেট শিকার। সিডলের ইনিংস-সেরা বোলিং। এর আগেও একবার ইনিংসে ৫ উইকেট নিয়েছিলেন, কিন্তু দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে সেবার রান দিয়েছিলেন ৫৯।
আসলে ইংলিশ লেজটা ছেঁটে দিয়েছেন সিডল। শেষ চারটি উইকেট তাঁর। দিনের প্রথম আঘাতও হেনেছিলেন তিনি, স্ট্রাউসকে মাত্র ৩ রানে আউট করে। কিন্তু আসল কাজ করেছেন আট মাস পর টেস্ট দলে ফেরা স্টুয়ার্ট ক্লার্ক। প্রথম তিন ওভারের দুটোই মেডেন পাওয়া এই ফাস্ট বোলার নিজের চতুর্থ ওভারে কলিংউডকে ফিরিয়ে দেন। এর আগে বেন হিলফেনহস রবি বোপারা আর মিচেল জনসন ইয়ান বেলকে ফিরিয়ে দিলে ৪২ রানে ৪ উইকেট হারায় ইংল্যান্ড।
এক পাশ থেকে সুইং, পেস, বাউন্সে ইংলিশ ব্যাটসম্যানদের জীবন অতিষ্ঠ করে তুলেছিলেন ক্লার্ক। লাঞ্চের আগেই ইংল্যান্ডের পরিণতি নিশ্চিত করে দেন আরও দুটি উইকেট নিয়ে। তখন তাঁর বোলিং ফিগারটি ছিল: ৭-৪-৭-৩!
সিরিজে সমতা ফেরানোর ঘ্রাণ পেয়ে ক্ষুধার্ত বাঘের মতো যেন ফুঁসে উঠেছে অস্ট্রেলিয়া। একটা সময় টি-টোয়েন্টির গতিতে টেস্টে রান তোলার প্রদর্শনী সাজিয়ে বসেছিলেন রিকি পন্টিং আর শেন ওয়াটসন! আটের ওপরে রান তুলছিলেন তাঁরা। সেই তুলনায় রানের গতি এখন স্লথ হলেও পাঁচের ওপরে। ১২ ওভার শেষে অস্ট্রেলিয়ার স্কোর: ৬২/১।
পুরো স্কোরকার্ড দেখলে মনে হবে, ইংল্যান্ডের আসল সর্বনাশটা বোধহয় পিটার সিডল করেছেন। ৯.৫ ওভারে ২১ রানে ৫ উইকেট শিকার। সিডলের ইনিংস-সেরা বোলিং। এর আগেও একবার ইনিংসে ৫ উইকেট নিয়েছিলেন, কিন্তু দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে সেবার রান দিয়েছিলেন ৫৯।
আসলে ইংলিশ লেজটা ছেঁটে দিয়েছেন সিডল। শেষ চারটি উইকেট তাঁর। দিনের প্রথম আঘাতও হেনেছিলেন তিনি, স্ট্রাউসকে মাত্র ৩ রানে আউট করে। কিন্তু আসল কাজ করেছেন আট মাস পর টেস্ট দলে ফেরা স্টুয়ার্ট ক্লার্ক। প্রথম তিন ওভারের দুটোই মেডেন পাওয়া এই ফাস্ট বোলার নিজের চতুর্থ ওভারে কলিংউডকে ফিরিয়ে দেন। এর আগে বেন হিলফেনহস রবি বোপারা আর মিচেল জনসন ইয়ান বেলকে ফিরিয়ে দিলে ৪২ রানে ৪ উইকেট হারায় ইংল্যান্ড।
এক পাশ থেকে সুইং, পেস, বাউন্সে ইংলিশ ব্যাটসম্যানদের জীবন অতিষ্ঠ করে তুলেছিলেন ক্লার্ক। লাঞ্চের আগেই ইংল্যান্ডের পরিণতি নিশ্চিত করে দেন আরও দুটি উইকেট নিয়ে। তখন তাঁর বোলিং ফিগারটি ছিল: ৭-৪-৭-৩!
No comments