প্রস্তুতি ম্যাচে ৭ উইকেটে হার বাংলাদেশের
ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফর শেষ করে পরশু ভোররাতে (তিনটায়) জিম্বাবুয়ে পৌঁছেছে বাংলাদেশ ক্রিকেট দল। আর পরদিনই মাঠের পারফরম্যান্সেই তারা বুঝিয়ে দিল তাদের ভ্রমণক্লান্তি। কাল জিম্বাবুয়ে ‘এ’ দলের বিপক্ষে একমাত্র প্রস্তুতি ম্যাচটা তারা হারল ৭ উইকেটে। জিম্বাবুয়ে ‘এ’ জিতেছে প্রায় ১২ ওভার বাকি থাকতেই।
প্রথমে ব্যাট করে ৪৯.৩ ওভারে ১৮০ রানে অলআউট হয় বাংলাদেশ। সর্বোচ্চ ৫৫ রান করেছেন রকিবুল হাসান। মুশফিকুর রহিম ৩২ ও নাঈম ইসলাম ১৭ রান করেন। টিমাইসেন মারুমা ৩টি ও চামু চিবাবা ২টি উইকেট নেন।
জবাবে ফরস্টার মুতিজাওয়া (৭৮*) ও অধিনায়ক টাটেন্ডা টাইবুর অপরাজিত হাফ সেঞ্চুরির (৬৬*) সুবাদে ৩৮.১ ওভারে ৩ উইকেটেই টপকে যায় বাংলাদেশের রান। দুই পেসার—নাজমুল ২টি ও সৈয়দ রাসেল ১টি উইকেট পেয়েছেন।
জিম্বাবুয়ের মাটিতে বাংলাদেশের ওয়ানডে পরিসংখ্যান খুব একটা ভালো নয়। ১৫ ওয়ানডের মাত্র ৬টিতে জয় পেয়েছে বাংলাদেশ। জিম্বাবুয়ের মাটিতে বাংলাদেশের সর্বনিম্ন রান ১০৩। হারারেতে ২০০১ সালের ওই ম্যাচে অবশ্য ১২৭ রানে হেরেছিল বাংলাদেশ। কাল প্রস্তুতি ম্যাচেও মাত্র ১৮০ রানে অলআউট হয়ে বাংলাদেশ প্রমাণ করল তাদের ওপর দিয়ে এই সফরও স্নায়ুপীড়নটা ভালোই চালাবে।
আগামীকাল থেকে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে শুরু হচ্ছে ৫ ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজ। সব ম্যাচই অনুষ্ঠিত হবে এই বুলাওয়েতেই।
প্রথমে ব্যাট করে ৪৯.৩ ওভারে ১৮০ রানে অলআউট হয় বাংলাদেশ। সর্বোচ্চ ৫৫ রান করেছেন রকিবুল হাসান। মুশফিকুর রহিম ৩২ ও নাঈম ইসলাম ১৭ রান করেন। টিমাইসেন মারুমা ৩টি ও চামু চিবাবা ২টি উইকেট নেন।
জবাবে ফরস্টার মুতিজাওয়া (৭৮*) ও অধিনায়ক টাটেন্ডা টাইবুর অপরাজিত হাফ সেঞ্চুরির (৬৬*) সুবাদে ৩৮.১ ওভারে ৩ উইকেটেই টপকে যায় বাংলাদেশের রান। দুই পেসার—নাজমুল ২টি ও সৈয়দ রাসেল ১টি উইকেট পেয়েছেন।
জিম্বাবুয়ের মাটিতে বাংলাদেশের ওয়ানডে পরিসংখ্যান খুব একটা ভালো নয়। ১৫ ওয়ানডের মাত্র ৬টিতে জয় পেয়েছে বাংলাদেশ। জিম্বাবুয়ের মাটিতে বাংলাদেশের সর্বনিম্ন রান ১০৩। হারারেতে ২০০১ সালের ওই ম্যাচে অবশ্য ১২৭ রানে হেরেছিল বাংলাদেশ। কাল প্রস্তুতি ম্যাচেও মাত্র ১৮০ রানে অলআউট হয়ে বাংলাদেশ প্রমাণ করল তাদের ওপর দিয়ে এই সফরও স্নায়ুপীড়নটা ভালোই চালাবে।
আগামীকাল থেকে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে শুরু হচ্ছে ৫ ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজ। সব ম্যাচই অনুষ্ঠিত হবে এই বুলাওয়েতেই।
No comments