অন্তঃসত্বা কিশোরীকে বিয়ে, অতঃপর...
বরগুনার
পাথরঘাটায় এক কিশোরীর বিয়ে নিয়ে চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। বিয়ের প্রথম
রাতেই স্বামী জানতে পারেন তার স্ত্রী আট মাসের অন্তঃসত্ত্বা। গত ১৫ই জুলাই
পাথরঘাটা উপজেলার কাকচিড়ায় এ দম্পত্তির বিয়ে হয়।
জানা যায়, পাথরঘাটা উপজেলার শিংড়াবুনিয়া গ্রামের ওই কিশোরীর মা রেখা বেগম ও বাবা জালাল মুন্সি ঢাকায় চাকরি করেন। নিরাপত্তার কথা ভেবে ১৬ বছরের মেয়েকে মামা আবুল কালামের বাড়িতে পাঠিয়ে দেন। দীর্ঘদিন একসঙ্গে থাকার কারণে মামাতো ভাই সোলায়মানের সঙ্গে প্রেম হয় ওই কিশোরীর। পরে সে প্রেম রূপ নেয় শারীরিক সম্পর্কে। এতে অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়েন ওই কিশোরী। কিশোরীর অন্তঃসত্বার খবর গোপন রেখেই গত ১৫ই জুলাই পাথরঘাটার কালমেঘা ইউনিয়নের বাসিন্দা লাল মিয়ার ছেলে মাজহার উদ্দিন টেকনিক্যাল কলেজের একাদশ শ্রেণির শিক্ষার্থী জহির উদ্দিনের সঙ্গে পারিবারিকভাবে ওই কিশোরীর বিয়ে হয়।
এর নেতৃত্ব দেন কাকচিড়া ইউনিয়ন পরিষদের কার্যালয়ে চেয়ারম্যান আলাউদ্দিন পল্টু। পরে কোরবানির ঈদের আগের দিন স্বামী জহির তার বাড়িতে নিয়ে যায় স্ত্রীকে। তখনও তিনি জানতেন না নববধূ অন্তঃসত্ত্বা। বাসর ঘরে ঢুকেই নববধূর অন্তঃসত্ত্বার বিষয়টি টের পেয়ে যান জহির। জহির তার ভাবিকে বিষয়টি জানালে কয়েকদিন পর চিকিৎসকের কাছে নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে প্রমাণ মেলে তার স্ত্রী ৩২ সপ্তাহের অন্তঃসত্ত্বা।
এ ঘটনায় শুক্রবার বিকেলে কিশোরীর মা পাথরঘাটা থানায় তার আপন ভাই আবুল কালাম আজাদ, ভাইয়ের ছেলে সোলায়মান ও ভাইয়ের বউকে আসামি করে মামলা দায়ের করেন। ডাক্তারি পরীক্ষায় কিশোরী ৩২ সপ্তাহ অন্তঃসত্ত্বা বলে জানা যায়। চলতি বছরের নভেম্বরের ৬ তারিখে সম্ভাব্য ডেলিভারি তারিখ। শুক্রবার রাতেই আবুল কালামকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
এ বিষয়ে জহির উদ্দিন বলেন, কাকচিড়ার চেয়ারম্যান পল্টু স্থানীয় কাজীকে ডেকে এনে বিয়ে পড়ান এবং কাবিন রেজিস্ট্রি করিয়ে দেন। তিনি ও মেয়ের অভিভাবকরা আমার সাথে প্রতরণা করে আমার জীবন নষ্ট করে দিয়েছে। আমি এর বিচার চাই।
কাকচিড়া ইউপি চেয়ারম্যান মো. আলাউদ্দিন পল্টু বলেন, এ বিষয়ে আমি কিছু জানি না। আমার কার্যালয়ে এমন কোন বিয়ে হয়নি।
পাথরঘাটা থানার ওসি মো. সাহাবুদ্দিন বলেন, ওই কিশোরীর মামা আবুল কালামকে গ্রেপ্তার করে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে। বাকি আসামীদের গ্রেপ্তারে আমাদের অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
জানা যায়, পাথরঘাটা উপজেলার শিংড়াবুনিয়া গ্রামের ওই কিশোরীর মা রেখা বেগম ও বাবা জালাল মুন্সি ঢাকায় চাকরি করেন। নিরাপত্তার কথা ভেবে ১৬ বছরের মেয়েকে মামা আবুল কালামের বাড়িতে পাঠিয়ে দেন। দীর্ঘদিন একসঙ্গে থাকার কারণে মামাতো ভাই সোলায়মানের সঙ্গে প্রেম হয় ওই কিশোরীর। পরে সে প্রেম রূপ নেয় শারীরিক সম্পর্কে। এতে অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়েন ওই কিশোরী। কিশোরীর অন্তঃসত্বার খবর গোপন রেখেই গত ১৫ই জুলাই পাথরঘাটার কালমেঘা ইউনিয়নের বাসিন্দা লাল মিয়ার ছেলে মাজহার উদ্দিন টেকনিক্যাল কলেজের একাদশ শ্রেণির শিক্ষার্থী জহির উদ্দিনের সঙ্গে পারিবারিকভাবে ওই কিশোরীর বিয়ে হয়।
এর নেতৃত্ব দেন কাকচিড়া ইউনিয়ন পরিষদের কার্যালয়ে চেয়ারম্যান আলাউদ্দিন পল্টু। পরে কোরবানির ঈদের আগের দিন স্বামী জহির তার বাড়িতে নিয়ে যায় স্ত্রীকে। তখনও তিনি জানতেন না নববধূ অন্তঃসত্ত্বা। বাসর ঘরে ঢুকেই নববধূর অন্তঃসত্ত্বার বিষয়টি টের পেয়ে যান জহির। জহির তার ভাবিকে বিষয়টি জানালে কয়েকদিন পর চিকিৎসকের কাছে নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে প্রমাণ মেলে তার স্ত্রী ৩২ সপ্তাহের অন্তঃসত্ত্বা।
এ ঘটনায় শুক্রবার বিকেলে কিশোরীর মা পাথরঘাটা থানায় তার আপন ভাই আবুল কালাম আজাদ, ভাইয়ের ছেলে সোলায়মান ও ভাইয়ের বউকে আসামি করে মামলা দায়ের করেন। ডাক্তারি পরীক্ষায় কিশোরী ৩২ সপ্তাহ অন্তঃসত্ত্বা বলে জানা যায়। চলতি বছরের নভেম্বরের ৬ তারিখে সম্ভাব্য ডেলিভারি তারিখ। শুক্রবার রাতেই আবুল কালামকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
এ বিষয়ে জহির উদ্দিন বলেন, কাকচিড়ার চেয়ারম্যান পল্টু স্থানীয় কাজীকে ডেকে এনে বিয়ে পড়ান এবং কাবিন রেজিস্ট্রি করিয়ে দেন। তিনি ও মেয়ের অভিভাবকরা আমার সাথে প্রতরণা করে আমার জীবন নষ্ট করে দিয়েছে। আমি এর বিচার চাই।
কাকচিড়া ইউপি চেয়ারম্যান মো. আলাউদ্দিন পল্টু বলেন, এ বিষয়ে আমি কিছু জানি না। আমার কার্যালয়ে এমন কোন বিয়ে হয়নি।
পাথরঘাটা থানার ওসি মো. সাহাবুদ্দিন বলেন, ওই কিশোরীর মামা আবুল কালামকে গ্রেপ্তার করে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে। বাকি আসামীদের গ্রেপ্তারে আমাদের অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
No comments