একে অপরকে নয় ফিলিস্তিনের শত্রুদের রুখে দিন: মুসলিম বিশ্বের প্রতি সর্বোচ্চ নেতা
ইসলামি
প্রজাতন্ত্র ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহিল উজমা খামেনেয়ী বলেছেন,
মুসলিম দেশগুলোর উচিত একে অপরের বিরোধিতা করার পরিবর্তে ফিলিস্তিনে
দখলদারদের অপরাধযজ্ঞের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়োনো। তিনি আজ (বুধবার) তেহরানে
মুসলিম দেশগুলোর রাষ্ট্রদূত এবং ইরানের বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের এক
সমাবেশে একথা বলেন।
সর্বোচ্চ নেতা সবাইকে ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা জানিয়ে আবারও বলেন, ফিলিস্তিন ইস্যুই হচ্ছে মুসলিম বিশ্বের এক নম্বর ইস্যু। যেসব মুসলিম দেশ আমেরিকা ও ইহুদিবাদী ইসরাইলের লক্ষ্য-উদ্দেশ্য বাস্তবায়নের জন্য কাজ করছে তাদের সমালোচনা করেন সর্বোচ্চ নেতা।
আয়াতুল্লাহিল উজমা খামেনেয়ী বলেন, ইসলামী ইরানের দৃষ্টিভঙ্গি ওই সব প্রাচীন আরব নেতার মতো নয় যারা মনে করত সব ইহুদিকে সাগরে নিক্ষেপ করতে হবে বরং ইসলামী ইরান গোটা ফিলিস্তিনি জাতিকে রক্ষার পক্ষে। ইরান প্রথম থেকেই ফিলিস্তিনিদের রক্ষায় কাজ করছে এবং সাম্রাজ্যবাদের বিরুদ্ধে দাঁড়িয়েছে এবং ভবিষ্যতেও এই অবস্থান অব্যাহত থাকবে ।
ফিলিস্তিনি সে মুসলমান হোক, আর খ্রিষ্টান বা ইহুদিই হোক তাদের সবার মতামত এবং ফিলিস্তিনি শরণার্থীদের রায়ের ভিত্তিতে দেশটির শাসনব্যবস্থা নির্ধারণের যে প্রস্তাব ইরান অতীতে দিয়ে রেখেছে সে বিষয়টি স্মরণ করিয়ে দিয়ে সর্বোচ্চ নেতা বলেন, ফিলিস্তিনি জাতির মতামত মেনে না নেওয়া পর্যন্ত সামরিক, রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিকভাবে লড়াই চালিয়ে যেতে হবে যাতে দখলদাররা ফিলিস্তিনিদের মতামত মেনে নিতে বাধ্য হয়। যেসব মুসলিম দেশ ইহুদিবাদী ইসরাইলের সঙ্গে আপোষ এবং মুসলমানদের মধ্যে বিভেদ উসকে দেয়ার চেষ্টা করছে তাদের উদ্দেশে তিনি বলেন, আপনারা তওবা করে এই ভুল পথ থেকে সরে আসুন।
তিনি মুসলিম ঐক্যের প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্ব দিয়ে প্রশ্ন তোলেন, লিবিয়ার মতো একটি মুসলিম দেশে কেন একটি গোষ্ঠী অপর গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে লড়বে, কেন তারা রক্তক্ষরণ ঘটাবে, কেন ইসলামী রাষ্ট্র হিসেবে দাবিদার একটি দেশ ইয়েমেনের মুসলিম জনগণের উপর হামলা চালাবে,তাদের অবকাঠামো বোমা মেরে ধ্বংস করে দেবে এবং শত্রুরা যেভাবে চাইছে সেভাবে কাজ করবে।
তিনি বলেন, পবিত্র ঈদুল ফিতরের বার্তা হচ্ছে মুসলিম ঐক্য ও সংহতি। মুসলমানদেরকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানিয়ে সর্বোচ্চ নেতা বলেন, পবিত্র কুরআনের এই আহ্বানে সাড়া দিলেই মুসলমানদের বর্তমান সব সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে। তিনি কুরআনের এই আহ্বান বাস্তবায়নে আলেম ও মুসলিম চিন্তাবিদদেরকে অনেক বেশি দায়িত্ব রয়েছে।
সর্বোচ্চ নেতা সবাইকে ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা জানিয়ে আবারও বলেন, ফিলিস্তিন ইস্যুই হচ্ছে মুসলিম বিশ্বের এক নম্বর ইস্যু। যেসব মুসলিম দেশ আমেরিকা ও ইহুদিবাদী ইসরাইলের লক্ষ্য-উদ্দেশ্য বাস্তবায়নের জন্য কাজ করছে তাদের সমালোচনা করেন সর্বোচ্চ নেতা।
আয়াতুল্লাহিল উজমা খামেনেয়ী বলেন, ইসলামী ইরানের দৃষ্টিভঙ্গি ওই সব প্রাচীন আরব নেতার মতো নয় যারা মনে করত সব ইহুদিকে সাগরে নিক্ষেপ করতে হবে বরং ইসলামী ইরান গোটা ফিলিস্তিনি জাতিকে রক্ষার পক্ষে। ইরান প্রথম থেকেই ফিলিস্তিনিদের রক্ষায় কাজ করছে এবং সাম্রাজ্যবাদের বিরুদ্ধে দাঁড়িয়েছে এবং ভবিষ্যতেও এই অবস্থান অব্যাহত থাকবে ।
ফিলিস্তিনি সে মুসলমান হোক, আর খ্রিষ্টান বা ইহুদিই হোক তাদের সবার মতামত এবং ফিলিস্তিনি শরণার্থীদের রায়ের ভিত্তিতে দেশটির শাসনব্যবস্থা নির্ধারণের যে প্রস্তাব ইরান অতীতে দিয়ে রেখেছে সে বিষয়টি স্মরণ করিয়ে দিয়ে সর্বোচ্চ নেতা বলেন, ফিলিস্তিনি জাতির মতামত মেনে না নেওয়া পর্যন্ত সামরিক, রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিকভাবে লড়াই চালিয়ে যেতে হবে যাতে দখলদাররা ফিলিস্তিনিদের মতামত মেনে নিতে বাধ্য হয়। যেসব মুসলিম দেশ ইহুদিবাদী ইসরাইলের সঙ্গে আপোষ এবং মুসলমানদের মধ্যে বিভেদ উসকে দেয়ার চেষ্টা করছে তাদের উদ্দেশে তিনি বলেন, আপনারা তওবা করে এই ভুল পথ থেকে সরে আসুন।
তিনি মুসলিম ঐক্যের প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্ব দিয়ে প্রশ্ন তোলেন, লিবিয়ার মতো একটি মুসলিম দেশে কেন একটি গোষ্ঠী অপর গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে লড়বে, কেন তারা রক্তক্ষরণ ঘটাবে, কেন ইসলামী রাষ্ট্র হিসেবে দাবিদার একটি দেশ ইয়েমেনের মুসলিম জনগণের উপর হামলা চালাবে,তাদের অবকাঠামো বোমা মেরে ধ্বংস করে দেবে এবং শত্রুরা যেভাবে চাইছে সেভাবে কাজ করবে।
তিনি বলেন, পবিত্র ঈদুল ফিতরের বার্তা হচ্ছে মুসলিম ঐক্য ও সংহতি। মুসলমানদেরকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানিয়ে সর্বোচ্চ নেতা বলেন, পবিত্র কুরআনের এই আহ্বানে সাড়া দিলেই মুসলমানদের বর্তমান সব সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে। তিনি কুরআনের এই আহ্বান বাস্তবায়নে আলেম ও মুসলিম চিন্তাবিদদেরকে অনেক বেশি দায়িত্ব রয়েছে।
No comments