কারাগারে যেমন কাটলো খালেদা জিয়ার ঈদ
কারাবন্দি
বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া গত বছরের ফেব্রুয়ারি মাস থেকে কারাগারে
থাকলেও এবারই প্রথমবারের মত হাসপাতালে ঈদ করেছেন তিনি। এর আগে চারবার
কারাগারে ঈদ করতে হয়েছে তাকে। এ নিয়ে পঞ্চমবারের মতো কারা হেফাজতে ঈদ করলেন
সাবেক এই প্রধানমন্ত্রী। খালেদা জিয়া বর্তমানে চিকিৎসার জন্য বঙ্গবন্ধু
শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় (বিএসএমএমইউ) হাসপাতালে অবস্থান করছেন।
তাই সেখানেই কেটেছে তার ঈদের দিনটি।
জানা গেছে হাসপাতালে খালেদার সঙ্গে আছেন গৃহকর্মী ফাতেমা। তার তৈরি খাবার ও পরিবার থেকে পাঠানো খাবার ঈদের দিন খেয়েছেন খালেদা জিয়া।
ঈদের আগের দিন মঙ্গলবার ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের জেলার মাহবুব আলম গণমাধ্যমকে বলেন, একজন বন্দির মতোই খালেদা জিয়া কারা জেল কোড অনুযায়ী খাবার পাবেন। ঈদের দিন অনুমতি সাপেক্ষে পরিবারের সদস্যরা তার সঙ্গে দেখা করতে পারবেন। সেদিন তারা বেগম জিয়ার জন্য খাবারও নিয়ে আসতে পারবেন। কারা কর্তৃপক্ষ সেসব খাবার পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে তাকে খেতে দেবে।
এদিকে কারাগারের দায়িত্বশীল সূত্র জানায়, ঈদের দিন সকালে খালেদা জিয়াকে ঢাকা কেন্দ্রীয় (কেরানীগঞ্জ) কারাগারের কারারক্ষীদের তৈরি পায়েস, সেমাই ও মুড়ি দেয়া হয়। চিকিৎসকের পরামর্শ ও ডায়েট চার্ট অনুযায়ী তার খাবার তৈরি করা হয়।
এছাড়াও এসব মেন্যুর বাইরে খালেদা জিয়া অন্য কোনো খাবার খেতে চাইলে তা কারা কর্তৃপক্ষকে অবহিত করতে পারবেন। কিন্তু সেসব খাবার তাকে সরবরাহ করতে কারা কর্তৃপক্ষ বাধ্য নয় বলে জানিয়েছে কারা সূত্র।
এদিকে ঈদের দিন বুধবার সকালে বিএনপির সিনিয়র নেতারা রাজধানীর শেরেবাংলা নগরে সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের কবর জিয়ারত করেন। এরপর কারাবন্দি খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে বিএসএমএমইউ হাসপাতালে যান। সেখান থেকে বনানীতে বেগম খালেদা জিয়ার কনিষ্ঠ ছেলে আরাফাত রহমান কোকোর কবর জিয়ারত করেন তারা।
এদিকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় (বিএসএমএমইউ) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার স্বজনরাা। ঈদের দিন দুপুর দেড়টার দিকে খালেদা জিয়ার সাত জন স্বজন তার সঙ্গে সাক্ষাৎ করে আসেন। এ সময় তারা প্রায় একঘণ্টা সেখানে অবস্থান করেন। বিএনপির চেয়ারপারসনের মিডিয়া উইং সদস্য শায়রুল কবির খান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, ‘ঈদের দিন দুপুরে খালেদা জিয়ার সাত স্বজন দেখা করেছেন। খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা অপরিবর্তনীয়।’
বিএনপি সূত্রে জানা গেছে, দলের নেতারাও খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাতের জন্য সময় চেয়েছিলেন। কিন্তু তাদের দেখা করার অনুমতি দেয়া হয়নি।
বুধবার সকালে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর জানান, তারা ঈদের দিনে দলীয় চেয়ারপারসনের সাক্ষাত চেয়েছিলেন। কিন্তু অনুমতি দেয়া হয়নি।
উল্লেখ্য, এবার নিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার কারাগারে পঞ্চমবারের মতো ঈদ উদযাপন করছেন। এর আগে ২০০৭ সালে সেনা সমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে দু’টি ঈদ কারাগারে করেন বিএনপি চেয়ারপাসন খালেদা জিয়া।
জানা গেছে হাসপাতালে খালেদার সঙ্গে আছেন গৃহকর্মী ফাতেমা। তার তৈরি খাবার ও পরিবার থেকে পাঠানো খাবার ঈদের দিন খেয়েছেন খালেদা জিয়া।
ঈদের আগের দিন মঙ্গলবার ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের জেলার মাহবুব আলম গণমাধ্যমকে বলেন, একজন বন্দির মতোই খালেদা জিয়া কারা জেল কোড অনুযায়ী খাবার পাবেন। ঈদের দিন অনুমতি সাপেক্ষে পরিবারের সদস্যরা তার সঙ্গে দেখা করতে পারবেন। সেদিন তারা বেগম জিয়ার জন্য খাবারও নিয়ে আসতে পারবেন। কারা কর্তৃপক্ষ সেসব খাবার পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে তাকে খেতে দেবে।
এদিকে কারাগারের দায়িত্বশীল সূত্র জানায়, ঈদের দিন সকালে খালেদা জিয়াকে ঢাকা কেন্দ্রীয় (কেরানীগঞ্জ) কারাগারের কারারক্ষীদের তৈরি পায়েস, সেমাই ও মুড়ি দেয়া হয়। চিকিৎসকের পরামর্শ ও ডায়েট চার্ট অনুযায়ী তার খাবার তৈরি করা হয়।
এছাড়াও এসব মেন্যুর বাইরে খালেদা জিয়া অন্য কোনো খাবার খেতে চাইলে তা কারা কর্তৃপক্ষকে অবহিত করতে পারবেন। কিন্তু সেসব খাবার তাকে সরবরাহ করতে কারা কর্তৃপক্ষ বাধ্য নয় বলে জানিয়েছে কারা সূত্র।
এদিকে ঈদের দিন বুধবার সকালে বিএনপির সিনিয়র নেতারা রাজধানীর শেরেবাংলা নগরে সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের কবর জিয়ারত করেন। এরপর কারাবন্দি খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে বিএসএমএমইউ হাসপাতালে যান। সেখান থেকে বনানীতে বেগম খালেদা জিয়ার কনিষ্ঠ ছেলে আরাফাত রহমান কোকোর কবর জিয়ারত করেন তারা।
এদিকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় (বিএসএমএমইউ) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার স্বজনরাা। ঈদের দিন দুপুর দেড়টার দিকে খালেদা জিয়ার সাত জন স্বজন তার সঙ্গে সাক্ষাৎ করে আসেন। এ সময় তারা প্রায় একঘণ্টা সেখানে অবস্থান করেন। বিএনপির চেয়ারপারসনের মিডিয়া উইং সদস্য শায়রুল কবির খান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, ‘ঈদের দিন দুপুরে খালেদা জিয়ার সাত স্বজন দেখা করেছেন। খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা অপরিবর্তনীয়।’
বিএনপি সূত্রে জানা গেছে, দলের নেতারাও খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাতের জন্য সময় চেয়েছিলেন। কিন্তু তাদের দেখা করার অনুমতি দেয়া হয়নি।
বুধবার সকালে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর জানান, তারা ঈদের দিনে দলীয় চেয়ারপারসনের সাক্ষাত চেয়েছিলেন। কিন্তু অনুমতি দেয়া হয়নি।
উল্লেখ্য, এবার নিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার কারাগারে পঞ্চমবারের মতো ঈদ উদযাপন করছেন। এর আগে ২০০৭ সালে সেনা সমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে দু’টি ঈদ কারাগারে করেন বিএনপি চেয়ারপাসন খালেদা জিয়া।
No comments