বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্ক: থানাতেই চুলোচুলি
বিবাহ
বহির্ভূত সম্পর্কের অভিযোগ জানাতে এসেছিলেন তারা। থানাতে থাকা অবস্থাতেই
দুই মহিলার রীতিমতো চুলোচুলি হয়। সোমবার ঘটনাটি ঘটে জলপাইগুড়ি কোতোয়ালি
থানায়। চুলোচুলিকে কেন্দ্র করে সাময়িক সময়ের জন্য উত্তেজনার সৃষ্টি হয় থানা
চত্বর। অবশেষে পুলিশের হস্তক্ষেপে দু’পক্ষের ঝামেলা মেটে। যদিও পুলিশ
দু’পক্ষের মোট দু’মহিলা ও তিন যুবককে আটক করে। খবরটি প্রকাশ করে ভারতীয়
পত্রিকা আনন্দবাজার।
খবরে বলা হয়, শিলিগুড়ি লাগোয়া নিউ জলপাইগুড়ি এলাকায় বিবাহিত এক যুবকের সঙ্গে শহর লাগোয়া সুকান্ত নগরের এক কিশোরীর সম্পর্কের অভিযোগ ওঠে। ঘটনাকে কেন্দ্র করে সুকান্তনগর এলাকায় মহিলা সমিতি বৈঠক করে।
অভিযোগ, সাত দিন ধরে ওই কিশোরীর বাড়িতে রয়েছেন ওই যুবক।
খবর পেয়ে রোববার রাতে এনজেপি থেকে ওই যুবকের স্ত্রী সুকান্তনগরে চলে আসেন। তার পরেই ওই কিশোরীর পরিবার ও যুবকের স্ত্রীয়ের মধ্যে গোলমাল শুরু হয়। রাতেই এলাকায় মহিলা সমিতির পক্ষ থেকে বৈঠক ডাকা হয়। তাতে অবশ্য সমস্যার সমাধান হয়নি।
পুলিশ সূত্রে দাবি, পুলিশ ওই যুবককে জিজ্ঞাসাবাদ করার জন্য রোববার রাতেই ডেকে পাঠায়। সোমবার সকালে দু’পক্ষই থানায় হাজির হয়। এবং একে অন্যের বিরুদ্ধে অভিযোগ জানায়। কিছুক্ষণের মধ্যেই থানায় নতুন করে ঝগড়া শুরু হয় দু’পক্ষের মধ্যে। বচসা থেকে ওই কিশোরীর দিদির সঙ্গে ওই যুবককের স্ত্রীয়ের চুলোচুলি শুরু হয়।
কিছুক্ষণের মধ্যেই সেই চুলোচুলিতে জড়িয়ে পড়েন বাড়ির অন্য লোকেরা। ততক্ষণে হাতাহাতিও শুরু হয়ে গিয়েছে। অভিযোগ, মারের চোটে রক্তাক্ত হন কিশোরীর দিদি।
থানায় কর্তব্যরত পুলিশ কর্মকর্তা ও কর্মীরা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে আনেন। এ দিকে থানায় ভিতরে গণ্ডগোল ও মারপিট করার অভিযোগে তিন যুবক ও দুই মহিলাকে আটক করে পুলিশ। যুবকের স্ত্রী জানান, বাড়ি থেকে সাত দিন হল বের হয়েছে ও। আমাকে বলেছে সিকিমে রয়েছে। কিন্তু জানতে পারি জলপাইগুড়িতেই বসে আছে। এক কিশোরীর সঙ্গে সম্পর্ক করেছে। সেখানে জমি নিয়েছে। প্রতিবাদ করায় আমাকে মারধর করে ওই পরিবারের লোকেরা।
ওই কিশোরীর পরিবারের দাবি, তাঁদের নামে মিথ্যে অভিযোগ করা হচ্ছে। বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্ক এখানে নেই। জমির কাজে ওই যুবক ক’দিন ধরে তাঁদের বাড়িতে আছেন। এলাকার এক মহিলা বলেন, বিষয়টি নিয়ে বৈঠক করেছি। এর পরেও সমাধান হয়নি। পুলিশের কাছে দাবি, সঠিক পদক্ষেপ নিন।
খবরে বলা হয়, শিলিগুড়ি লাগোয়া নিউ জলপাইগুড়ি এলাকায় বিবাহিত এক যুবকের সঙ্গে শহর লাগোয়া সুকান্ত নগরের এক কিশোরীর সম্পর্কের অভিযোগ ওঠে। ঘটনাকে কেন্দ্র করে সুকান্তনগর এলাকায় মহিলা সমিতি বৈঠক করে।
অভিযোগ, সাত দিন ধরে ওই কিশোরীর বাড়িতে রয়েছেন ওই যুবক।
খবর পেয়ে রোববার রাতে এনজেপি থেকে ওই যুবকের স্ত্রী সুকান্তনগরে চলে আসেন। তার পরেই ওই কিশোরীর পরিবার ও যুবকের স্ত্রীয়ের মধ্যে গোলমাল শুরু হয়। রাতেই এলাকায় মহিলা সমিতির পক্ষ থেকে বৈঠক ডাকা হয়। তাতে অবশ্য সমস্যার সমাধান হয়নি।
পুলিশ সূত্রে দাবি, পুলিশ ওই যুবককে জিজ্ঞাসাবাদ করার জন্য রোববার রাতেই ডেকে পাঠায়। সোমবার সকালে দু’পক্ষই থানায় হাজির হয়। এবং একে অন্যের বিরুদ্ধে অভিযোগ জানায়। কিছুক্ষণের মধ্যেই থানায় নতুন করে ঝগড়া শুরু হয় দু’পক্ষের মধ্যে। বচসা থেকে ওই কিশোরীর দিদির সঙ্গে ওই যুবককের স্ত্রীয়ের চুলোচুলি শুরু হয়।
কিছুক্ষণের মধ্যেই সেই চুলোচুলিতে জড়িয়ে পড়েন বাড়ির অন্য লোকেরা। ততক্ষণে হাতাহাতিও শুরু হয়ে গিয়েছে। অভিযোগ, মারের চোটে রক্তাক্ত হন কিশোরীর দিদি।
থানায় কর্তব্যরত পুলিশ কর্মকর্তা ও কর্মীরা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে আনেন। এ দিকে থানায় ভিতরে গণ্ডগোল ও মারপিট করার অভিযোগে তিন যুবক ও দুই মহিলাকে আটক করে পুলিশ। যুবকের স্ত্রী জানান, বাড়ি থেকে সাত দিন হল বের হয়েছে ও। আমাকে বলেছে সিকিমে রয়েছে। কিন্তু জানতে পারি জলপাইগুড়িতেই বসে আছে। এক কিশোরীর সঙ্গে সম্পর্ক করেছে। সেখানে জমি নিয়েছে। প্রতিবাদ করায় আমাকে মারধর করে ওই পরিবারের লোকেরা।
ওই কিশোরীর পরিবারের দাবি, তাঁদের নামে মিথ্যে অভিযোগ করা হচ্ছে। বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্ক এখানে নেই। জমির কাজে ওই যুবক ক’দিন ধরে তাঁদের বাড়িতে আছেন। এলাকার এক মহিলা বলেন, বিষয়টি নিয়ে বৈঠক করেছি। এর পরেও সমাধান হয়নি। পুলিশের কাছে দাবি, সঠিক পদক্ষেপ নিন।
No comments