একদিনে ৩ শিক্ষার্থী নিহত: সড়কে আর কত স্বপ্নের মৃত্যু
মৃত্যুর
মিছিল থামছেই না। আট মাস আগে সড়ক দুর্ঘটনায় রমিজউদ্দিনের দুই শিক্ষার্থীর
মর্মান্তিক মৃত্যুতে দেশজুড়ে নিরাপদ সড়কের দাবিতে কঠোর আন্দোলন হলেও টনক
নড়েনি কর্তৃপক্ষের। পরিস্থিতি একটুও বদলায়নি। সবশেষ মঙ্গলবার রাজধানীতে
বিইউপির ছাত্র আবরার নিহত হলে আবারো নিরাপদ সড়ক চেয়ে উত্তপ্ত রাজপথ। চলছে
আন্দোলন। একদিকে যখন নিরাপদ সড়কের দাবি অন্যদিকে চালকদের বেপরোয়াগতিতে গাড়ি
চালানোয় মৃত্যুর সংখ্যাও বেড়েই চলেছে।
আবরারের মৃত্যুর পরদিন বুধবার যশোরে পিকআপের চাপায় স্কুলছাত্রীর পা বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। গতকাল পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় খুলনা, সিরাজগঞ্জ আর নরসিংদীতে ফের তিন স্কুল শিক্ষার্থীর মর্মান্তিকভাবে নিহত হয়েছে।
মানিকগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেছে পিতা-পুত্রের। আমাদের প্রতিনিধিদের পাঠানো প্রতিবেদনে জানা যায়-
সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি জানান, সিরাজগঞ্জের কামারখন্দে কাভার্ড ভ্যান চাপায় হৃদয় (১৭) নামে এক কলেজছাত্র নিহত হয়েছে। এতে আহত হয়েছে আরো দুই পথচারী। এ ঘটনার পর বিক্ষুব্ধ জনতা কাভার্ড ভ্যানটিতে আগুন ধরিয়ে দেয় এবং সড়ক অবরোধ করে রাখে।
বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ৭টায় সিরাজগঞ্জ-নকলা নির্মাণাধীন চার লেন মহাসড়কে কামারখন্দ উপজেলার ভদ্রঘাট এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত হৃদয় ভদ্রঘাট গ্রামের হায়দার আলীর ছেলে ও ধুকুরিয়া কারিগরি কলেজের শিক্ষার্থী।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, এসিআই এগ্রো লি. কোম্পানির ক্যামিক্যালবাহী একটি কাভার্ড ভ্যান ভদ্রঘাট বাজারের পশ্চিম পাশে তিন পথচারীকে চাপা দিলে ঘটনাস্থলেই হৃদয় মারা যান। আহত হন আরো দুই পথচারী। দুর্ঘটনার পরই বিক্ষুব্ধ এলাকাবাসী কাভার্ড ভ্যানটিতে আগুন ধরিয়ে দিয়ে সড়ক অবরোধ করে। পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছলে দেড় ঘণ্টা পর বিক্ষুব্ধরা অবরোধ তুলে নেয়।
সিরাজগঞ্জ ফায়ার সার্ভিসের সহকারী পরিচালক আব্দুল হামিদ জানান, কলেজ ছাত্রের মৃত্যু হওয়ায় এলাকাবাসী কাভার্ড ভ্যানটিতে আগুন ধরিয়ে দেয়। খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিস সদস্যরা ঘটনাস্থলে পৌঁছে ঘণ্টাখানেক পর আগুন নিভিয়ে ফেলে।
আবরারের মৃত্যুর পরদিন বুধবার যশোরে পিকআপের চাপায় স্কুলছাত্রীর পা বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। গতকাল পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় খুলনা, সিরাজগঞ্জ আর নরসিংদীতে ফের তিন স্কুল শিক্ষার্থীর মর্মান্তিকভাবে নিহত হয়েছে।
মানিকগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেছে পিতা-পুত্রের। আমাদের প্রতিনিধিদের পাঠানো প্রতিবেদনে জানা যায়-
সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি জানান, সিরাজগঞ্জের কামারখন্দে কাভার্ড ভ্যান চাপায় হৃদয় (১৭) নামে এক কলেজছাত্র নিহত হয়েছে। এতে আহত হয়েছে আরো দুই পথচারী। এ ঘটনার পর বিক্ষুব্ধ জনতা কাভার্ড ভ্যানটিতে আগুন ধরিয়ে দেয় এবং সড়ক অবরোধ করে রাখে।
বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ৭টায় সিরাজগঞ্জ-নকলা নির্মাণাধীন চার লেন মহাসড়কে কামারখন্দ উপজেলার ভদ্রঘাট এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত হৃদয় ভদ্রঘাট গ্রামের হায়দার আলীর ছেলে ও ধুকুরিয়া কারিগরি কলেজের শিক্ষার্থী।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, এসিআই এগ্রো লি. কোম্পানির ক্যামিক্যালবাহী একটি কাভার্ড ভ্যান ভদ্রঘাট বাজারের পশ্চিম পাশে তিন পথচারীকে চাপা দিলে ঘটনাস্থলেই হৃদয় মারা যান। আহত হন আরো দুই পথচারী। দুর্ঘটনার পরই বিক্ষুব্ধ এলাকাবাসী কাভার্ড ভ্যানটিতে আগুন ধরিয়ে দিয়ে সড়ক অবরোধ করে। পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছলে দেড় ঘণ্টা পর বিক্ষুব্ধরা অবরোধ তুলে নেয়।
সিরাজগঞ্জ ফায়ার সার্ভিসের সহকারী পরিচালক আব্দুল হামিদ জানান, কলেজ ছাত্রের মৃত্যু হওয়ায় এলাকাবাসী কাভার্ড ভ্যানটিতে আগুন ধরিয়ে দেয়। খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিস সদস্যরা ঘটনাস্থলে পৌঁছে ঘণ্টাখানেক পর আগুন নিভিয়ে ফেলে।
খুলনার
রূপসায় ইটবোঝাই ট্রলির চাপায় আঁখি মনি (৭) নামের প্রথম শ্রেণির এক
শিক্ষার্থী নিহত হয়েছে। গতকাল সকাল ১০টার দিকে আনন্দনগর গ্রামের ছোটদিল
এলাকার সড়কে এ দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত আঁখির পিতার নাম আকবর সর্দার। তাদের বাড়ি
উপজেলার আনন্দনগর গ্রামে। আঁখি স্থানীয় সুফিয়া আজিজ কিন্ডারগার্টেনের
প্রথম শ্রেণির ছাত্রী। এ ঘটনায় ট্রলি চালক মিলন শেখকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
ট্রলিটিও জব্দ করা হয়েছে।
রূপসা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোল্লা জাকির হোসেন বলেন, স্কুল থেকে বের হয়ে সড়কের পাশে একটি দোকানে খাবার কিনতে যায় আঁখি। এ সময় ট্রলিটি তাকে চাপা দেয়। এতে ঘটনাস্থলেই আঁখির মৃত্যু হয়। পরে পুলিশ লাশটি উদ্ধার করে। অন্যদিকে ট্রলিচালক মিলনকে উপস্থিত জনতা উত্তম-মধ্যম দিয়ে পুলিশের কাছে সোপর্দ করে।
ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের নরসিংদীতে কাভার্ড ভ্যান চাপায় ৮ম শ্রেণির ছাত্র রাব্বি মিয়া নিহত হয়েছে। দুর্ঘটনায় আহত হয় আরো ১ জন। গতকাল সকালের দিকে জেলার বেলাব উপজেলার বারৈচা বাসস্ট্যান্ডের কাছে এ দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত রাব্বি মিয়া স্থানীয় হোসেন নগর পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের ৮ম শ্রেণির ছাত্র। সে হোসেন নগর গ্রামের ফরিদ মিয়ার ছেলে।
বেলাব থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ফখরুদ্দিন ভুঁইয়া জানান, খেলাধুলা করতে যাওয়ার উদ্দেশ্যে রাব্বি মিয়া ও তার এক সহপাঠী বাইসাইকেলযোগে বারৈচা ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক পার হচ্ছিল। এ সময় ভৈরব থেকে ঢাকাগামী একটি কাভার্ড ভ্যান তাদের চাপা দিলে ঘটনাস্থলেই রাব্বির মৃত্যু ঘটে। আহতাবস্থায় তার সহপাঠীকে স্থানীয় হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়। ঘাতক কাভার্ড ভ্যানটি আটক করেছে হাইওয়ে পুলিশ।
রূপসা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোল্লা জাকির হোসেন বলেন, স্কুল থেকে বের হয়ে সড়কের পাশে একটি দোকানে খাবার কিনতে যায় আঁখি। এ সময় ট্রলিটি তাকে চাপা দেয়। এতে ঘটনাস্থলেই আঁখির মৃত্যু হয়। পরে পুলিশ লাশটি উদ্ধার করে। অন্যদিকে ট্রলিচালক মিলনকে উপস্থিত জনতা উত্তম-মধ্যম দিয়ে পুলিশের কাছে সোপর্দ করে।
ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের নরসিংদীতে কাভার্ড ভ্যান চাপায় ৮ম শ্রেণির ছাত্র রাব্বি মিয়া নিহত হয়েছে। দুর্ঘটনায় আহত হয় আরো ১ জন। গতকাল সকালের দিকে জেলার বেলাব উপজেলার বারৈচা বাসস্ট্যান্ডের কাছে এ দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত রাব্বি মিয়া স্থানীয় হোসেন নগর পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের ৮ম শ্রেণির ছাত্র। সে হোসেন নগর গ্রামের ফরিদ মিয়ার ছেলে।
বেলাব থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ফখরুদ্দিন ভুঁইয়া জানান, খেলাধুলা করতে যাওয়ার উদ্দেশ্যে রাব্বি মিয়া ও তার এক সহপাঠী বাইসাইকেলযোগে বারৈচা ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক পার হচ্ছিল। এ সময় ভৈরব থেকে ঢাকাগামী একটি কাভার্ড ভ্যান তাদের চাপা দিলে ঘটনাস্থলেই রাব্বির মৃত্যু ঘটে। আহতাবস্থায় তার সহপাঠীকে স্থানীয় হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়। ঘাতক কাভার্ড ভ্যানটি আটক করেছে হাইওয়ে পুলিশ।
নাটোরে মাটি
বহনকারী ট্রাক্টরের ধাক্কায় রফিকুল ইমলাম রফিক নামে এক অটোরিকশা চালক নিহত
হয়েছে। এ সময় আহত হয়েছে অটো রিকশার ২ যাত্রী। বৃহস্পতিবার সদর উপজেলার
ডালসড়ক এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত রফিকুল ইসলাম রফিক নাটোরের সিংড়া
উপজেলার সাঐল গ্রামের শাহজালালের ছেলে। আহতদের নাটোর সদর ও রাজশাহী মেডিকেল
কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়েছে।
নাটোর সদর থানার উপপরিদর্শক আলী আকবর ও স্থানীয়রা জানান, নাটোরের সিংড়া উপজেলার সাঐল গ্রামের শাহজালালের ছেলে রফিকুল ইসলাম রফিক তার অটো রিকশায় কয়েকজন যাত্রী নিয়ে নাটোর শহরে আসছিল। পথে নাটোর সদর উপজেলার নাটোর-বগুড়া মহাসড়কের ডাল সড়ক এলাকায় পৌঁছালে পিছন থেকে মাটি বোঝাই একটি ট্রাক্টর অটো রিকশাকে ধাক্কা দিয়ে পালিয়ে যায়। এ সময় অটো রিকশার চালক রফিকুল ইসলাম সহ অটো রিকশার যাত্রীরা ছিটকে পড়ে সড়কের ওপর। স্থানীয়রা ঘটনাটি দেখতে পেয়ে পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসে খবর দেয়। পরে ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা ঘটনাস্থলে গিয়ে আহতদের উদ্ধার করে নাটোর সদর হাসপাতালে ভর্তি করে। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় অটো রিকশার চালক রফিকুল ইসলাম মারা যায়। আহতদের মধ্যে একজনের অবস্থার অবনতি হলে তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়।
ঢাকা-আরিচা মহাসড়কের মানিকগঞ্জের পুখুরিয়া এলাকায় বাস-মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে মোটরসাইকেল আরোহী পিতা-পুত্র নিহত হয়েছেন। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সোয়া ৬টার দিকে মহাসড়কের পুখুরিয়া বাসস্ট্যান্ড এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে। নিহতরা হলেন- ফরিদপুর জেলার মধুখালি এলাকার মো. ওবায়দুল্লাহ (৩৫) ও তার পুত্র মো. আবদুল্লাহ (৫)।
বরঙ্গাইল হাইওয়ে পুলিশের ইনচার্জ ইয়ামিন-উদ-দৌলা জানান, মধুখালি এলাকার ওবায়দুল্লাহ তার ছেলেকে নিয়ে মোটরসাইকেলযোগে ঢাকা থেকে ফরিদপুরের দিকে যাচ্ছিলেন। এসময় বিপরীত দিক থেকে ঢাকাগামী নীলাচল পরিবহনের একটি বাসের সঙ্গে তাদের সংঘর্ষ হয়।
এতে ঘটনাস্থলেই পিতা-পুত্র নিহত হয়। দুর্ঘটনার পর পরই পুলিশ ঘাতক বাসটিকে আটক করলেও এর চালক পালিয়ে যায়। তবে, তাৎক্ষণিকভাবে ওই পুলিশ কর্মকর্তা দুর্ঘটনায় নিহতদের সম্পর্কে বিস্তারিত জানাতে পারেন নি। নিহতদের লাশ ময়নাতদন্তের জন্য মানিকগঞ্জ জেলা হাসপাতাল মর্গে পাঠানোর প্রস্তুতি চলছে বলে জানান।
নাটোর সদর থানার উপপরিদর্শক আলী আকবর ও স্থানীয়রা জানান, নাটোরের সিংড়া উপজেলার সাঐল গ্রামের শাহজালালের ছেলে রফিকুল ইসলাম রফিক তার অটো রিকশায় কয়েকজন যাত্রী নিয়ে নাটোর শহরে আসছিল। পথে নাটোর সদর উপজেলার নাটোর-বগুড়া মহাসড়কের ডাল সড়ক এলাকায় পৌঁছালে পিছন থেকে মাটি বোঝাই একটি ট্রাক্টর অটো রিকশাকে ধাক্কা দিয়ে পালিয়ে যায়। এ সময় অটো রিকশার চালক রফিকুল ইসলাম সহ অটো রিকশার যাত্রীরা ছিটকে পড়ে সড়কের ওপর। স্থানীয়রা ঘটনাটি দেখতে পেয়ে পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসে খবর দেয়। পরে ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা ঘটনাস্থলে গিয়ে আহতদের উদ্ধার করে নাটোর সদর হাসপাতালে ভর্তি করে। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় অটো রিকশার চালক রফিকুল ইসলাম মারা যায়। আহতদের মধ্যে একজনের অবস্থার অবনতি হলে তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়।
ঢাকা-আরিচা মহাসড়কের মানিকগঞ্জের পুখুরিয়া এলাকায় বাস-মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে মোটরসাইকেল আরোহী পিতা-পুত্র নিহত হয়েছেন। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সোয়া ৬টার দিকে মহাসড়কের পুখুরিয়া বাসস্ট্যান্ড এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে। নিহতরা হলেন- ফরিদপুর জেলার মধুখালি এলাকার মো. ওবায়দুল্লাহ (৩৫) ও তার পুত্র মো. আবদুল্লাহ (৫)।
বরঙ্গাইল হাইওয়ে পুলিশের ইনচার্জ ইয়ামিন-উদ-দৌলা জানান, মধুখালি এলাকার ওবায়দুল্লাহ তার ছেলেকে নিয়ে মোটরসাইকেলযোগে ঢাকা থেকে ফরিদপুরের দিকে যাচ্ছিলেন। এসময় বিপরীত দিক থেকে ঢাকাগামী নীলাচল পরিবহনের একটি বাসের সঙ্গে তাদের সংঘর্ষ হয়।
এতে ঘটনাস্থলেই পিতা-পুত্র নিহত হয়। দুর্ঘটনার পর পরই পুলিশ ঘাতক বাসটিকে আটক করলেও এর চালক পালিয়ে যায়। তবে, তাৎক্ষণিকভাবে ওই পুলিশ কর্মকর্তা দুর্ঘটনায় নিহতদের সম্পর্কে বিস্তারিত জানাতে পারেন নি। নিহতদের লাশ ময়নাতদন্তের জন্য মানিকগঞ্জ জেলা হাসপাতাল মর্গে পাঠানোর প্রস্তুতি চলছে বলে জানান।
No comments