একজন রক্ষিতার বয়ান
ক্লোই
একজন রক্ষিতার নাম। তবে নামটি ছদ্ম। তিনি এক দশক রক্ষিতা হিসেবে যৌনপেশায়
নিয়োজিত ছিলেন। টিনেজ বয়সের সেই সময়টাতে তার কদর ছিল ভীষণ। বলা যায়, রমরমা
ব্যবসা। নিজে অন্য পুরুষের সঙ্গে শারীরিক সম্পর্ক পছন্দ না করলেও তাকে এ
পেশায় আসতে হয়েছিল। কেমন ছিল সেই জগত, কিভাবে সেই পেশা চালিয়ে নিয়েছেন,
পুরুষরা তার কাছে কি অন্বেষণ করতো এর সবই তিনি বলে দিয়েছেন এক সাক্ষাতকারে।
বলে দিয়েছেন কোনো এক সুপারমার্কেটের কার পার্কে কখনো অপেক্ষায় থাকতেন
খদ্দেরের আশায়।
বৃটেনের একটি ট্যাবলয়েড পত্রিকার অনলাইন সংস্করণে প্রকাশ পেয়েছে তার সেইসব কথা। ক্লোই বলেছেন, এ পেশা আমাকে বাড়িতেই চালাতে হতো। অনেক স্থানেই এমন রক্ষিতা আছে। দিনে ৫০ জন পুরুষের কাছ থেকে আমি ৫০টি কল পাই। মানুষ যা কল্পনা করে, এ সংখ্যা তার চেয়ে অনেক বেশি। আমি কলেজে যখন পড়ি তখন বয়স আমার ১৯। সেই টিনেজ বয়সেই আমি শুরু করেছি। আইনের সমস্যা তো ছিলই। তারপর আমি পুরোপুরি এ বিষয়ক ‘ইন্ডাস্ট্রির’ সঙ্গে যুক্ত হই। সত্যি করে বলতে কি, এটা করেছি আমি অর্থের জন্য।
তার ভাষায়, আমাকে তুলে নিয়ে যেতো ‘এসকর্ট’ এজেন্সি। সন্ধ্যা ৭টা থেকে সকাল ৭ টা পর্যন্ত এ পেশায় ব্যস্ত থাকতে হতো আমাকে। আর এটা করেছি আমার পরিবারের সঙ্গে থাকা অবস্থায়ই। পরে তারা জানতে পারে, আমি কি করছি। আমি মাঝে মাঝেই বন্ধুদের সোফায় গিয়ে সময় কাটাই।
বার্কিং অ্যান্ড ডেগেনহ্যাম এলাকায় বসবাস করেন ক্লোই। যখন তিনি সাক্ষাতকার দিচ্ছিলেন তাড়া করছিলেন। বলছিলেন, কয়েক মিনিট বা এক ঘন্টার মধ্যে তার কাছে ক্লায়েন্ট আসবে। ক্লোই এ বিষয়ক এজেন্সিগুলোকে নতুন নতুন ফ্লেভার আনার বুদ্ধি দেন। বলেন, ‘নিউ গার্ল ইফেক্ট’ ব্যবহার করতে হবে। কারণ, ক্লায়েন্টরা নিয়মিত একই ব্যক্তির সঙ্গে মেলামেশা করে আনন্দ পায় না। এ জন্য পরিবর্তন আনা উচিত। ক্লোই বলেন, পুরুষরা লিস্ট দেখে নতুন নতুন যুবতীকে খোঁজে। আবার অনেক সময় রক্ষিতাদের নিয়ে এজেন্সিগুলো অস্বস্তিতে পড়ে। তারা রক্ষিতাদের সরিয়ে দেয়। নতুন মুখ খোঁজে। ক্লোই জানান, এ পেশায় এজেন্সির সঙ্গে যেসব মেয়ে কাজ করেন তাদের আয়টা ভাগ হয়ে যায়। শতকরা মাত্র ৫০ ভাগ ফি তিনি পান। ক্লোই বলেন, যদি আমি ১২০ পাউন্ড ফি পাই। তাহলে এজেন্সি অথবা ড্রাইভারকে দিতে হবে ৫০ থেকে ৬০ পাউন্ড। কেউ যখন এজেন্সিভিত্তিক এসকর্ট সার্ভিসে কাজ করেন তখন তাকে গাড়িতে করে নিয়ে যাওয়া হয়। চালক নিয়ে যান নির্দিষ্ট গন্তব্যে।
ক্লোই বলেন, তার ক্লায়েন্টদের বেশির ভাগই বিবাহিত অথবা তাদের পার্টনার আছে। এক্ষেত্রে ক্লোই দিনে সবচেয়ে বেশি ফোন পান দুপুরের খাবার সময় অথবা কোনো ব্যস্ত সময়ে। অনেক পুরুষ কাজ থেকে ফেরার পথে তার সঙ্গে সাক্ষাত মেলামেশা করে যায়। ক্লোইকে বলেন, যাদের স্ত্রী আছেন এবং তাদেরকে বঞ্চিত রাখছেন এমন পুরুষকে সন্তুষ্টি দিয়ে থাকি আমি। তারা আমার কাছে এসে যদি অর্থ দেন তা নিতে কিছু মনে করি না। তবে এসকর্ট পেশায় এসে ভালবাসার সম্পর্ক টিকিয়ে রাখা খুব কঠিন। আবার এটাও নয় যে, যৌনপেশায় এসে ভালবাসাকে জলাঞ্জলি দিয়ে দেবো। তাই আমি একজন ক্লায়েন্টের সঙ্গে জড়িত হয়ে পড়েছিলান। আমার কাছে যেসব পুরুষ আসে যারা মেয়েদের সম্মান করে না। কিন্তু আমি এমন একজনকে ঠিক সেই সময়ই খুঁজে পাই। তার সঙ্গে জীবনকে বাঁধবো বলে ঠিক করি। কিন্তু সে ছিল ঋণের ভারে জর্জরিত। ফলে বিষয়টি কঠিন হয়ে ওঠে।
বৃটেনের একটি ট্যাবলয়েড পত্রিকার অনলাইন সংস্করণে প্রকাশ পেয়েছে তার সেইসব কথা। ক্লোই বলেছেন, এ পেশা আমাকে বাড়িতেই চালাতে হতো। অনেক স্থানেই এমন রক্ষিতা আছে। দিনে ৫০ জন পুরুষের কাছ থেকে আমি ৫০টি কল পাই। মানুষ যা কল্পনা করে, এ সংখ্যা তার চেয়ে অনেক বেশি। আমি কলেজে যখন পড়ি তখন বয়স আমার ১৯। সেই টিনেজ বয়সেই আমি শুরু করেছি। আইনের সমস্যা তো ছিলই। তারপর আমি পুরোপুরি এ বিষয়ক ‘ইন্ডাস্ট্রির’ সঙ্গে যুক্ত হই। সত্যি করে বলতে কি, এটা করেছি আমি অর্থের জন্য।
তার ভাষায়, আমাকে তুলে নিয়ে যেতো ‘এসকর্ট’ এজেন্সি। সন্ধ্যা ৭টা থেকে সকাল ৭ টা পর্যন্ত এ পেশায় ব্যস্ত থাকতে হতো আমাকে। আর এটা করেছি আমার পরিবারের সঙ্গে থাকা অবস্থায়ই। পরে তারা জানতে পারে, আমি কি করছি। আমি মাঝে মাঝেই বন্ধুদের সোফায় গিয়ে সময় কাটাই।
বার্কিং অ্যান্ড ডেগেনহ্যাম এলাকায় বসবাস করেন ক্লোই। যখন তিনি সাক্ষাতকার দিচ্ছিলেন তাড়া করছিলেন। বলছিলেন, কয়েক মিনিট বা এক ঘন্টার মধ্যে তার কাছে ক্লায়েন্ট আসবে। ক্লোই এ বিষয়ক এজেন্সিগুলোকে নতুন নতুন ফ্লেভার আনার বুদ্ধি দেন। বলেন, ‘নিউ গার্ল ইফেক্ট’ ব্যবহার করতে হবে। কারণ, ক্লায়েন্টরা নিয়মিত একই ব্যক্তির সঙ্গে মেলামেশা করে আনন্দ পায় না। এ জন্য পরিবর্তন আনা উচিত। ক্লোই বলেন, পুরুষরা লিস্ট দেখে নতুন নতুন যুবতীকে খোঁজে। আবার অনেক সময় রক্ষিতাদের নিয়ে এজেন্সিগুলো অস্বস্তিতে পড়ে। তারা রক্ষিতাদের সরিয়ে দেয়। নতুন মুখ খোঁজে। ক্লোই জানান, এ পেশায় এজেন্সির সঙ্গে যেসব মেয়ে কাজ করেন তাদের আয়টা ভাগ হয়ে যায়। শতকরা মাত্র ৫০ ভাগ ফি তিনি পান। ক্লোই বলেন, যদি আমি ১২০ পাউন্ড ফি পাই। তাহলে এজেন্সি অথবা ড্রাইভারকে দিতে হবে ৫০ থেকে ৬০ পাউন্ড। কেউ যখন এজেন্সিভিত্তিক এসকর্ট সার্ভিসে কাজ করেন তখন তাকে গাড়িতে করে নিয়ে যাওয়া হয়। চালক নিয়ে যান নির্দিষ্ট গন্তব্যে।
ক্লোই বলেন, তার ক্লায়েন্টদের বেশির ভাগই বিবাহিত অথবা তাদের পার্টনার আছে। এক্ষেত্রে ক্লোই দিনে সবচেয়ে বেশি ফোন পান দুপুরের খাবার সময় অথবা কোনো ব্যস্ত সময়ে। অনেক পুরুষ কাজ থেকে ফেরার পথে তার সঙ্গে সাক্ষাত মেলামেশা করে যায়। ক্লোইকে বলেন, যাদের স্ত্রী আছেন এবং তাদেরকে বঞ্চিত রাখছেন এমন পুরুষকে সন্তুষ্টি দিয়ে থাকি আমি। তারা আমার কাছে এসে যদি অর্থ দেন তা নিতে কিছু মনে করি না। তবে এসকর্ট পেশায় এসে ভালবাসার সম্পর্ক টিকিয়ে রাখা খুব কঠিন। আবার এটাও নয় যে, যৌনপেশায় এসে ভালবাসাকে জলাঞ্জলি দিয়ে দেবো। তাই আমি একজন ক্লায়েন্টের সঙ্গে জড়িত হয়ে পড়েছিলান। আমার কাছে যেসব পুরুষ আসে যারা মেয়েদের সম্মান করে না। কিন্তু আমি এমন একজনকে ঠিক সেই সময়ই খুঁজে পাই। তার সঙ্গে জীবনকে বাঁধবো বলে ঠিক করি। কিন্তু সে ছিল ঋণের ভারে জর্জরিত। ফলে বিষয়টি কঠিন হয়ে ওঠে।
No comments