আটকে গেছে সরকারি কলেজের অধিভুক্তি by নূর মোহাম্মদ
আটকে
গেছে সরকারি কলেজকে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে নেয়ার প্রক্রিয়া। ঢাকা
বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত হওয়া ৭টি কলেজের অভিজ্ঞতা থেকে এ সিদ্ধান্ত
নিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। নানা জটিলতা, পরীক্ষা ও ফলাফলের দাবিতে
শিক্ষার্থী সিদ্দিকুরের চোখ হারানোসহ বিভিন্ন ইস্যুতে এ প্রক্রিয়া আটকে
দেয়া হয়েছে। গত বছর ফেব্রুয়ারিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত হওয়ার সাত
কলেজের কোনো ব্যাচের ফলাফল প্রকাশ করতে পারেনি বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।
একই সঙ্গে ভর্তি হওয়া জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে প্রায় সব ব্যাচ অনার্স ও
মাস্টার্স শেষ করে বের হয়ে গেছে। এতে ক্ষুব্ধ শিক্ষার্থী ও অভিভাবকরা।
শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ বলেন, সাত কলেজের অভিজ্ঞতা খুবই তিক্ত।
পরীক্ষার তারিখ আদায় করতে গিয়ে চোখ পর্যন্ত হারিয়েছে একজন ছাত্র। আপাতত সাত
কলেজের মধ্যে আমরা সীমাবদ্ধ থাকতে চাই। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও শিক্ষা
মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা জানান, জনবলের অভাবে অধিভুক্ত হওয়ার সাত কলেজের
শিক্ষার্থী ভর্তি, যথাসময়ে পরীক্ষা নেয়া, উত্তরপত্র মূল্যায়ন, ফল ঘোষণার
বিষয়টি করতে হিমশিম খেতে হচ্ছে। সব ক্ষেত্রে সুব্যবস্থাপনা নিশ্চিত করতে
পারছে না বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। এ অবস্থায় আর কোনো পাবলিক
বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে সরকারি কলেজ অধিভুক্ত করার আগে এ বিষয়টি দেখে নেয়া
দরকার।
২০১৪ সালের ৩১শে আগস্ট প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা শিক্ষা মন্ত্রণালয় পরিদর্শনে গিয়ে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত ২৮১টি সরকারি কলেজকে বিভাগীয় পর্যায়ে পুরনো পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে অধিভুক্ত করার নির্দেশনা দেন। এরপর এ বিষয়ে সেমিনার ও ওয়ার্কশপ করে বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজ কর্তৃপক্ষ, শিক্ষাবিদসহ সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞদের মতামত নেয়া হয়। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা বাস্তবায়নের জন্য ইউজিসি কমিশনের সাবেক সদস্য অধ্যাপক মো. মোহাব্বত খানের নেতৃত্বে ছয় সদস্যের একটি কমিটি গঠন করা হয়। কমিটি দফায় দফায় পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসিদের সঙ্গে বৈঠক করে। দুই ভিসির ব্যক্তিগত দ্বন্দ্বের কারণে কাজে গতি আটকে যায়। সরকারি কলেজ নিজেদের কব্জায় রাখতে সেশন জট কমাতে ক্রাস প্রোগ্রাম চালু করে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা বাস্তবায়নের অগ্রগতি জানতে চেয়ে তার কার্যালয় থেকে বারবার তাগিদের পর ২০১৬ সালের সেপ্টেম্বর ওই কমিটি একটি প্রতিবেদন শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে দাখিল করে। ইউজিসির দ্বিতীয় কমিটি দেশের ১৯টি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাচমেন্ট (নিকটবর্তী) এরিয়া নির্ধারণ করে ২৭৬টি কলেজ ভাগ করে দেয়।
শিক্ষা মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে কলেজ পরিদর্শন বিভাগ খোলার জন্য ২০টি বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ ৮৩০টি বিভিন্ন গ্রেডের পদের চাহিদা দেয় এ সংক্রান্ত কমিটি। এজন্য বছরে প্রায় ৩০ কোটি টাকা অতিরিক্ত বরাদ্দ দরকার। যেসব পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের আইনে অন্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে অধিভুক্তির সুযোগ নেই সেখানে আইন পরিবর্তন করতে হবে। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সরকারি কলেজ বিকেন্দ্রীকরণ করা হলে প্রায় ১২ লাখ শিক্ষার্থী অন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে চলে যাবে। এতে করে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের আয় কমে যাবে। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের বেতন-ভাতার জন্য সরকারি তহবিল থেকে কোনো অর্থ দেয়া হয় না। তবে সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন করলে সরকারকে বরাদ্দ দিতে হবে।
কর্মকর্তারা জানান- ঢাকা, রাজশাহী ও চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়া বাকি ১৭ বিশ্ববিদ্যালয়ের কলেজ পরিদর্শন বিভাগ পরিচালনার জন্য দক্ষ জনবল নেই। নেই ভৌত অবকাঠামো। শুধু জনবল নিয়োগ দিলেই চলবে না। তাদের দক্ষ করে গড়ে তুলতে প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করতে হবে। নির্মাণ করতে হবে অবকাঠামো। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা হওয়ায় শিক্ষাবিদ ও বিশেষজ্ঞদের কেউই প্রকাশ্যে এর নেতিবাচক দিক সম্পর্কে কিছু বলেনি। তবে শেষ পর্যন্ত প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা বাস্তবায়নের জন্য শিক্ষা মন্ত্রণালয় পরীক্ষামূলকভাবে ৭টি কলেজ ঢাবির অন্তর্ভুক্ত করার সিদ্ধান্ত হয়।
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের একজন কর্মকর্তা জানান, ১৯৯২ সালে আইন করেই সরকারি কলেজগুলো জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছিল। এখন আইন সংশোধন করেই আবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্তর্ভুক্ত করতে হবে। এজন্য আপাতত বিশ্ববিদ্যালয়কে বাড়তি অবকাঠামো দিতে হবে না। তবে জনবল এবং বাজেটে বাড়তি বরাদ্দ দেয়ার জন্য বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ চাহিদা দিয়েছে। ইউজিসির নির্ধারিত ক্যাচমেন্ট এরিয়া অনুযায়ী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীন ইডেন, বদরুননেসা, তিতুমীর, আনন্দমোহন ও ঢাকা কলেজসহ ৩৩টি সরকারি কলেজ। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীন ২০টি কলেজ। বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে ২০টি, কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে ১৬টি, নোয়াখালী বিশ্ববিদ্যালয়ে ২০টি, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে ৮টি, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ২৮টি, পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় ৪টি, জাহাঙ্গীরনগর ৮টি, ইসলামী আরবি ১টি, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় ৯টি, জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয় ১৪টি, মওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় ৫টি, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় ১৭টি, যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় ১৯টি, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় ৫টি, পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় ১১টি, হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় ১২টি, বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় ১৩টি এবং শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে ১৩টি কলেজ রাখার প্রস্তাব করা হয়। তবে সমপ্রতি দুই বছরে সরকার আরো ১৯৯টি কলেজ সরকারি করেছে। আরো তিন শতাধিক কলেজ জাতীয়করণের প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। ফলে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর অধীনে কলেজের সংখ্যা আরো বাড়বে।
২০১৪ সালের ৩১শে আগস্ট প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা শিক্ষা মন্ত্রণালয় পরিদর্শনে গিয়ে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত ২৮১টি সরকারি কলেজকে বিভাগীয় পর্যায়ে পুরনো পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে অধিভুক্ত করার নির্দেশনা দেন। এরপর এ বিষয়ে সেমিনার ও ওয়ার্কশপ করে বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজ কর্তৃপক্ষ, শিক্ষাবিদসহ সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞদের মতামত নেয়া হয়। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা বাস্তবায়নের জন্য ইউজিসি কমিশনের সাবেক সদস্য অধ্যাপক মো. মোহাব্বত খানের নেতৃত্বে ছয় সদস্যের একটি কমিটি গঠন করা হয়। কমিটি দফায় দফায় পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসিদের সঙ্গে বৈঠক করে। দুই ভিসির ব্যক্তিগত দ্বন্দ্বের কারণে কাজে গতি আটকে যায়। সরকারি কলেজ নিজেদের কব্জায় রাখতে সেশন জট কমাতে ক্রাস প্রোগ্রাম চালু করে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা বাস্তবায়নের অগ্রগতি জানতে চেয়ে তার কার্যালয় থেকে বারবার তাগিদের পর ২০১৬ সালের সেপ্টেম্বর ওই কমিটি একটি প্রতিবেদন শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে দাখিল করে। ইউজিসির দ্বিতীয় কমিটি দেশের ১৯টি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাচমেন্ট (নিকটবর্তী) এরিয়া নির্ধারণ করে ২৭৬টি কলেজ ভাগ করে দেয়।
শিক্ষা মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে কলেজ পরিদর্শন বিভাগ খোলার জন্য ২০টি বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ ৮৩০টি বিভিন্ন গ্রেডের পদের চাহিদা দেয় এ সংক্রান্ত কমিটি। এজন্য বছরে প্রায় ৩০ কোটি টাকা অতিরিক্ত বরাদ্দ দরকার। যেসব পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের আইনে অন্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে অধিভুক্তির সুযোগ নেই সেখানে আইন পরিবর্তন করতে হবে। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সরকারি কলেজ বিকেন্দ্রীকরণ করা হলে প্রায় ১২ লাখ শিক্ষার্থী অন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে চলে যাবে। এতে করে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের আয় কমে যাবে। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের বেতন-ভাতার জন্য সরকারি তহবিল থেকে কোনো অর্থ দেয়া হয় না। তবে সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন করলে সরকারকে বরাদ্দ দিতে হবে।
কর্মকর্তারা জানান- ঢাকা, রাজশাহী ও চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়া বাকি ১৭ বিশ্ববিদ্যালয়ের কলেজ পরিদর্শন বিভাগ পরিচালনার জন্য দক্ষ জনবল নেই। নেই ভৌত অবকাঠামো। শুধু জনবল নিয়োগ দিলেই চলবে না। তাদের দক্ষ করে গড়ে তুলতে প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করতে হবে। নির্মাণ করতে হবে অবকাঠামো। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা হওয়ায় শিক্ষাবিদ ও বিশেষজ্ঞদের কেউই প্রকাশ্যে এর নেতিবাচক দিক সম্পর্কে কিছু বলেনি। তবে শেষ পর্যন্ত প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা বাস্তবায়নের জন্য শিক্ষা মন্ত্রণালয় পরীক্ষামূলকভাবে ৭টি কলেজ ঢাবির অন্তর্ভুক্ত করার সিদ্ধান্ত হয়।
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের একজন কর্মকর্তা জানান, ১৯৯২ সালে আইন করেই সরকারি কলেজগুলো জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছিল। এখন আইন সংশোধন করেই আবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্তর্ভুক্ত করতে হবে। এজন্য আপাতত বিশ্ববিদ্যালয়কে বাড়তি অবকাঠামো দিতে হবে না। তবে জনবল এবং বাজেটে বাড়তি বরাদ্দ দেয়ার জন্য বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ চাহিদা দিয়েছে। ইউজিসির নির্ধারিত ক্যাচমেন্ট এরিয়া অনুযায়ী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীন ইডেন, বদরুননেসা, তিতুমীর, আনন্দমোহন ও ঢাকা কলেজসহ ৩৩টি সরকারি কলেজ। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীন ২০টি কলেজ। বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে ২০টি, কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে ১৬টি, নোয়াখালী বিশ্ববিদ্যালয়ে ২০টি, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে ৮টি, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ২৮টি, পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় ৪টি, জাহাঙ্গীরনগর ৮টি, ইসলামী আরবি ১টি, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় ৯টি, জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয় ১৪টি, মওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় ৫টি, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় ১৭টি, যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় ১৯টি, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় ৫টি, পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় ১১টি, হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় ১২টি, বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় ১৩টি এবং শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে ১৩টি কলেজ রাখার প্রস্তাব করা হয়। তবে সমপ্রতি দুই বছরে সরকার আরো ১৯৯টি কলেজ সরকারি করেছে। আরো তিন শতাধিক কলেজ জাতীয়করণের প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। ফলে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর অধীনে কলেজের সংখ্যা আরো বাড়বে।
No comments