নির্বাচনে সেনা মোতায়েনে বিএনপির দাবি এবং বিশ্লেষক প্রতিক্রিয়া
আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী |
বিএনপির
স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, পরাজয়ের ভয় পায় বলেই
নির্বাচনে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ সেনা মোতায়েন চায়না।
শনিবার দুপুরে রাজধানীতে এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, জাতীয় নির্বাচনে সেনা নিয়োগের বিষয়টি সরকারের কাছে স্পর্শকাতর কারণ তারা ভয় পাচ্ছে সেনাবাহিনী থাকলে তারা কারচুপি করতে পারবে না। একটি গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক দলের ভুমিকা পালন করলে তাদের এ ভয় হতো না।
আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, আগামী সংসদ নির্বাচনে মানুষ নির্বিঘ্নে তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগের জন্য সবাই সেনা বাহিনীর ভুমিকা প্রত্যাশা করছে।
এ প্রসঙ্গে বাংলাদেশ লেবার পার্টির চেয়ারম্যান ডাক্তার মোস্তাফিজুর রহমান ইরান রেডিও তেহরানকে বলেন, সরকার যেনতেন প্রকার একটা নির্বাচন করে ক্ষমতায় থাকতে চায়। আর জনগণ তাদের ভোটাধিকার রক্ষা করতে চায়। যেহেতু নির্বাচন কমিশনের প্রতি জনগণের আস্থা নেই তাই তারা নির্বাচনে সেনা মোতায়েন দেখতে চায়। এর আগে গতকাল শুক্রবার, সুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন) এর ময়মনসিংহ বিভাগীয় পরিকল্পনা সভায় স্থানীয় সরকার বিশেষজ্ঞ ড. তোফায়েল আহমেদ বলেছেন, প্রচলিত ব্যবস্থায় মানুষের আস্থা নাই। সরকারের নিরপেক্ষতা প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছে। প্রশ্নটা আস্থার। মানুষ যদি সেনাবাহিনী চায়, তাঁরা আসবেন না কেন?
তিনি বলেন, সেনাবাহিনীর প্রতি মানুষের আস্থা আছে। নির্বাচন কমিশনও সেনাবাহিনী মোতায়েন চেয়েছে। এটা বিতর্কের বিষয় নয়, প্রয়োজন মেটানোর বিষয়। ’
একই অনুষ্ঠানে সুজন সাধারণ সম্পাদক ড. বদিউল আলম মজুমদার বলেন, সরকারি দল যদি দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন না করে, তাহলে নির্বাচন সুষ্ঠু হবে না। এ জন্য নাগরিকদের সোচ্চার ভূমিকা পালন করতে হবে।’
বদিউল আলম বলেন, ‘সরকার, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী প্রশাসন এবং রাজনীতিকদের সদাচার করতে হবে। ভূমিকা পালন করতে হবে গণমাধ্যমকেও। নির্বাচন কমিশন যদি তার সাংবিধানিক দায়িত্ব পালন করে, তবেই নির্বাচন সুষ্ঠু হবে।’
এদিকে, আজ ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি) কমিশনার আছাদুজ্জামান মিয়া হুঁশিয়ারি দিয়েছেন নির্বাচনকে সামনে রেখে কোনো ধরনের সহিংসতা করার চেষ্টা করা হলে তা কঠোর হাতে দমন করা হবে।
আজ সকালে রাজধানীর সবুজবাগ থানার নতুন ভবনের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন এবং মাদকবিরোধী সমাবেশে ডিএমপি কমিশনার বলেন, এই ২০১৮ সালকে ঘিরে যদি কেউ যদি ২০১৩, ১৪, ১৫, ১৬-এর মতো অরাজকতা সৃষ্টির অপচেষ্টা করে, তাহলে কঠোর হাতে তাদের দমন করব ইনশা আল্লাহ। কোনোভাবেই সেই বোমা সন্ত্রাস আর অগ্নি সন্ত্রাসের পুরনাবৃত্তি এই ঢাকার মাটিতে ঘটতে দেয়া হবে না।
আছাদুজ্জামান মিয়া নগরবাসীকে উদ্দেশ্য করে বলেন, "আমরা আপনাদের পাশে আছি, আমরা আপনাদের বেতনভোগী কর্মচারী। প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী হিসেবে আমরা আপনাদের পাশে আছি, আমরা থাকব।"
শনিবার দুপুরে রাজধানীতে এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, জাতীয় নির্বাচনে সেনা নিয়োগের বিষয়টি সরকারের কাছে স্পর্শকাতর কারণ তারা ভয় পাচ্ছে সেনাবাহিনী থাকলে তারা কারচুপি করতে পারবে না। একটি গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক দলের ভুমিকা পালন করলে তাদের এ ভয় হতো না।
আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, আগামী সংসদ নির্বাচনে মানুষ নির্বিঘ্নে তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগের জন্য সবাই সেনা বাহিনীর ভুমিকা প্রত্যাশা করছে।
এ প্রসঙ্গে বাংলাদেশ লেবার পার্টির চেয়ারম্যান ডাক্তার মোস্তাফিজুর রহমান ইরান রেডিও তেহরানকে বলেন, সরকার যেনতেন প্রকার একটা নির্বাচন করে ক্ষমতায় থাকতে চায়। আর জনগণ তাদের ভোটাধিকার রক্ষা করতে চায়। যেহেতু নির্বাচন কমিশনের প্রতি জনগণের আস্থা নেই তাই তারা নির্বাচনে সেনা মোতায়েন দেখতে চায়। এর আগে গতকাল শুক্রবার, সুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন) এর ময়মনসিংহ বিভাগীয় পরিকল্পনা সভায় স্থানীয় সরকার বিশেষজ্ঞ ড. তোফায়েল আহমেদ বলেছেন, প্রচলিত ব্যবস্থায় মানুষের আস্থা নাই। সরকারের নিরপেক্ষতা প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছে। প্রশ্নটা আস্থার। মানুষ যদি সেনাবাহিনী চায়, তাঁরা আসবেন না কেন?
তিনি বলেন, সেনাবাহিনীর প্রতি মানুষের আস্থা আছে। নির্বাচন কমিশনও সেনাবাহিনী মোতায়েন চেয়েছে। এটা বিতর্কের বিষয় নয়, প্রয়োজন মেটানোর বিষয়। ’
একই অনুষ্ঠানে সুজন সাধারণ সম্পাদক ড. বদিউল আলম মজুমদার বলেন, সরকারি দল যদি দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন না করে, তাহলে নির্বাচন সুষ্ঠু হবে না। এ জন্য নাগরিকদের সোচ্চার ভূমিকা পালন করতে হবে।’
বদিউল আলম বলেন, ‘সরকার, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী প্রশাসন এবং রাজনীতিকদের সদাচার করতে হবে। ভূমিকা পালন করতে হবে গণমাধ্যমকেও। নির্বাচন কমিশন যদি তার সাংবিধানিক দায়িত্ব পালন করে, তবেই নির্বাচন সুষ্ঠু হবে।’
এদিকে, আজ ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি) কমিশনার আছাদুজ্জামান মিয়া হুঁশিয়ারি দিয়েছেন নির্বাচনকে সামনে রেখে কোনো ধরনের সহিংসতা করার চেষ্টা করা হলে তা কঠোর হাতে দমন করা হবে।
আজ সকালে রাজধানীর সবুজবাগ থানার নতুন ভবনের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন এবং মাদকবিরোধী সমাবেশে ডিএমপি কমিশনার বলেন, এই ২০১৮ সালকে ঘিরে যদি কেউ যদি ২০১৩, ১৪, ১৫, ১৬-এর মতো অরাজকতা সৃষ্টির অপচেষ্টা করে, তাহলে কঠোর হাতে তাদের দমন করব ইনশা আল্লাহ। কোনোভাবেই সেই বোমা সন্ত্রাস আর অগ্নি সন্ত্রাসের পুরনাবৃত্তি এই ঢাকার মাটিতে ঘটতে দেয়া হবে না।
আছাদুজ্জামান মিয়া নগরবাসীকে উদ্দেশ্য করে বলেন, "আমরা আপনাদের পাশে আছি, আমরা আপনাদের বেতনভোগী কর্মচারী। প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী হিসেবে আমরা আপনাদের পাশে আছি, আমরা থাকব।"
No comments