রোহিঙ্গা ক্যাম্পে অন্তঃস্বত্বা নারী ছুরিকাঘাতে খুন
টেকনাফ
নয়াপাড়া নিবন্ধিত রোহিঙ্গা শরনার্থী ক্যাম্পে তুচ্ছ ঘটনা নিয়ে ছুরিকাঘাতে
চার মাসের অন্তঃস্বত্ত্বা আনছার বেগম (৪০) নামে এক নারীর মৃত্যু হয়েছে।
এঘটনায় শিশুসহ ৫ জন আহত হয়েছে। পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে ৬ জন কে আটক করেছে। আজ
বৃহস্পতিবার দুপুর দেড়টার দিকে নয়াপাড়া শরনার্থী ক্যাম্পের আলী হোসেন সড়ক
মোড়ে ডি-ব্লকে এঘটনা ঘটে।
জানা যায়, নয়াপাড়া নিবন্ধিত রোহিঙ্গা শরনার্থী ক্যাম্পের অভ্যন্তরে মৃত ছিদ্দিক আহমদের পুত্র মকবুল আহমদ (৭৫) দীর্ঘ দিন ধরে মুদি দোকানের ব্যবসা করে আসছে। দোকানের সামনে ছৈয়দ আহমদ নামে এক কবিরাজ ঔষধী গাছ বসিয়ে ক্যাম্পাস করছিল। দোকানদার কবিরাজকে দোকানের সামনে থেকে সরে যেতে বললে উভয়ের মধ্যে বাকবিতন্ডা ও তর্কাতকি হয়। একপর্যায়ে কবিরাজের স্ত্রী দিল বাহার ঝগড়ায় লিপ্ত হয়ে পড়লে ঘটনাটি উভয় পরিবারের মধ্যে বড় আকারে ধারণ করে।
এঘটনায় ছৈয়দ আহমদ কবিরাজের পক্ষ হয়ে ছালেহ আহমদসহ তার পরিবারও জড়িয়ে পড়ে। পরে পার্শ্ববর্তীদের সমন্বয়ে ঝগড়াটি থেমে যায়। বিকাল ৩ টার দিকে ছালেহ আহমদের পুত্র ইব্রাহীম উত্তেজিত হয়ে মোঃ ইলিয়াছের স্ত্রী আনছার বেগম (৪০) ও তার পিতা মকবুল আহমদকে ছুরিকাঘাত করে। এতে ঘটনাস্থলে আনছার বেগম (এমআরসি নং- ৩৩৩৩৫, ডি-ব্লক ৭৩২/৭) নিহত হয়। এসময় উভয় পক্ষের শফিউল্লাহর পুত্র মোঃ রফিক (১৬) ও মোঃ সোহেল (১১), ছালেহ আহমদ, ছালেহ আহমদের স্ত্রী দিলবাহার ও পুত্র ইব্রাহীম আহত হয়। গুরুতর আহত দোকানদার মকবুল আহমদকে আশংকাবস্থায় কক্সবাজার সদর হাসপাতালে প্রেরণ করেছে ক্যাম্পের কর্তব্যরত চিকিৎসক। খবর পেয়ে নয়াপাড়া ক্যাম্প পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে মৃতদেহ উদ্ধার করে।
এঘটনায় আহত ৩ জনসহ ৬ জনকে আটক করেছে ক্যাম্প পুলিশ। এর মধ্যে ৩জনকে পুলিশ হেফাজতে কক্সবাজার সদর হাসপাতালে প্রেরণ এবং অপর তিনজনকে টেকনাফ মডেল থানার সোপর্দ করেছে। আটককৃতরা হচ্ছে ছালেহ আহমদ, ছালেহ আহমদের স্ত্রী দিলবাহার ও পুত্র মোঃ ইব্রাহীম, ইউসুফ, ছৈয়দ আহমদ ও ছৈয়দ আহমদের পুত্র আবুল মাসন প্রকাশ মোঃ হোছন।
এদিকে নিহতের বোন দেলোয়ারা জানান, নিহত আনছার বেগম ৪ মাসের অন্তঃস্বত্তা ও ৫ সন্তনের মা।
নয়াপাড়া ক্যাম্প পুলিশ ইনচার্জ কবির আহমদ ঘটনায় একনারীর মৃত্যুর সংবাদ নিশ্চিত করে জানান, এঘটনায় ৬ জনকে আটক করা হয়েছে। এদের মধ্যে আহত ৩ জনকে কক্সবাজার হাসপাতালে ও অপর ৩জনকে টেকনাফ মডেল থানায় সোপর্দ করা হয়েছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে পুলিশ ও আনসার ঘটনাস্থলে টহলে রয়েছে।
টেকনাফ মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) রনজিত কুমার বড়–য়া ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, এব্যাপারে মামলা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
জানা যায়, নয়াপাড়া নিবন্ধিত রোহিঙ্গা শরনার্থী ক্যাম্পের অভ্যন্তরে মৃত ছিদ্দিক আহমদের পুত্র মকবুল আহমদ (৭৫) দীর্ঘ দিন ধরে মুদি দোকানের ব্যবসা করে আসছে। দোকানের সামনে ছৈয়দ আহমদ নামে এক কবিরাজ ঔষধী গাছ বসিয়ে ক্যাম্পাস করছিল। দোকানদার কবিরাজকে দোকানের সামনে থেকে সরে যেতে বললে উভয়ের মধ্যে বাকবিতন্ডা ও তর্কাতকি হয়। একপর্যায়ে কবিরাজের স্ত্রী দিল বাহার ঝগড়ায় লিপ্ত হয়ে পড়লে ঘটনাটি উভয় পরিবারের মধ্যে বড় আকারে ধারণ করে।
এঘটনায় ছৈয়দ আহমদ কবিরাজের পক্ষ হয়ে ছালেহ আহমদসহ তার পরিবারও জড়িয়ে পড়ে। পরে পার্শ্ববর্তীদের সমন্বয়ে ঝগড়াটি থেমে যায়। বিকাল ৩ টার দিকে ছালেহ আহমদের পুত্র ইব্রাহীম উত্তেজিত হয়ে মোঃ ইলিয়াছের স্ত্রী আনছার বেগম (৪০) ও তার পিতা মকবুল আহমদকে ছুরিকাঘাত করে। এতে ঘটনাস্থলে আনছার বেগম (এমআরসি নং- ৩৩৩৩৫, ডি-ব্লক ৭৩২/৭) নিহত হয়। এসময় উভয় পক্ষের শফিউল্লাহর পুত্র মোঃ রফিক (১৬) ও মোঃ সোহেল (১১), ছালেহ আহমদ, ছালেহ আহমদের স্ত্রী দিলবাহার ও পুত্র ইব্রাহীম আহত হয়। গুরুতর আহত দোকানদার মকবুল আহমদকে আশংকাবস্থায় কক্সবাজার সদর হাসপাতালে প্রেরণ করেছে ক্যাম্পের কর্তব্যরত চিকিৎসক। খবর পেয়ে নয়াপাড়া ক্যাম্প পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে মৃতদেহ উদ্ধার করে।
এঘটনায় আহত ৩ জনসহ ৬ জনকে আটক করেছে ক্যাম্প পুলিশ। এর মধ্যে ৩জনকে পুলিশ হেফাজতে কক্সবাজার সদর হাসপাতালে প্রেরণ এবং অপর তিনজনকে টেকনাফ মডেল থানার সোপর্দ করেছে। আটককৃতরা হচ্ছে ছালেহ আহমদ, ছালেহ আহমদের স্ত্রী দিলবাহার ও পুত্র মোঃ ইব্রাহীম, ইউসুফ, ছৈয়দ আহমদ ও ছৈয়দ আহমদের পুত্র আবুল মাসন প্রকাশ মোঃ হোছন।
এদিকে নিহতের বোন দেলোয়ারা জানান, নিহত আনছার বেগম ৪ মাসের অন্তঃস্বত্তা ও ৫ সন্তনের মা।
নয়াপাড়া ক্যাম্প পুলিশ ইনচার্জ কবির আহমদ ঘটনায় একনারীর মৃত্যুর সংবাদ নিশ্চিত করে জানান, এঘটনায় ৬ জনকে আটক করা হয়েছে। এদের মধ্যে আহত ৩ জনকে কক্সবাজার হাসপাতালে ও অপর ৩জনকে টেকনাফ মডেল থানায় সোপর্দ করা হয়েছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে পুলিশ ও আনসার ঘটনাস্থলে টহলে রয়েছে।
টেকনাফ মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) রনজিত কুমার বড়–য়া ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, এব্যাপারে মামলা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
No comments