চিতলমারীতে সুপেয় পানির তীব্র সংকট by পঙ্কজ মণ্ডল
বাগেরহাটের
চিতলমারীতে গ্রীষ্মের শুরুতে বিশুদ্ধ পানির সংকট দেখা দিয়েছে। চারদিকে
চলছে পানির জন্য তীব্র হাহাকার। এতে দূষিত পানি পান করে নানা রোগব্যাধি
ছড়িয়ে পড়ছে এলাকায়। সমস্যা সাধানের জন্য জনপ্রতিনিধি ও সংশ্লিষ্ট লোকজনের
দ্রুত হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন এলাকাবাসী।
স্থানীয় লোকজনের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, অধিকাংশ টিউবয়েলে অতিমাত্রায় আর্সেনিক ও নদী-খাল, পুকুরের পানি শুকিয়ে যাওয়ায় গ্রীষ্মের শুরুতেই পানীয় জলের তীব্র সংকট দেখা দিয়েছে। এতে তীব্র পানির হাহাকার লেগেছে। ফলে বেঁচে থাকার তাগিদে অনেকেই দূষিত পানি পান করে জীবন ধারণ করছো। ফলে ডাইরিয়া, আমাশয়, টাইফেয়ডসহ নানা পানিবাহী রোগ-ব্যাধি দেখা দিয়েছে।
সরেজমিনে দেখা গেছে, পানির অপর নাম জীবন হলেও এই পানি এখন ডেকে আনছে মৃত্যু। বিশুদ্ধ পানির অভাবে শত শত লোক এখন ভুগছে নানা রোগ-ব্যাধিতে। সুপেয় পানির এ এসংকট যেন এলাকাবাসীর নিত্যদিনের সমস্যা। উপজেলাব্যাপী বিশুদ্ধ পানীয় জলের তীব সংকটে এখন দিশাহারা হয়ে উঠেছে লোকজন। গত কয়েক যুগ ধরে এ সমস্যা চলে এলেও এটি সমাধানের জন্য কোনো পদক্ষেপ নেয়া হয়নি বলে অভিযোগ এলাকাবাসীর।
এলাকার বেশিরভাগ নদী-খাল ও পুকুর শুকিয়ে যাওয়ায় গোসল ও খাবারের পানি মিলছে না কোথাও। ফলে লোকজনকে আর্সেনিকযুক্ত টিউবওয়েলের পানি পান করতে হচ্ছে। বিশুদ্ধ পানীয়জলের অভাবে শত শত পরিবারের খাওয়া গোসল বন্ধ হতে বসেছে। এছাড়া সদরে অবস্থিত হাসিনা বেগম বালিকা বিদ্যালয়, এসএম মডেল মাধ্যমিক বিদ্যালয়, শিশু কানন বিদ্যা নিকেতন, শেখ হেলাল উদ্দিন একাডেমিসহ ৬-৭টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শত শত শিক্ষার্থীদের জন্য সুপেয় কোনো পানির ব্যবস্থা না থাকায় তারা দূষিত আর্সেনিকযুক্ত পানি পান করছে তারা। এ অবস্থায় এ পানি পান করে বিভিন্ন পানিবাহিত রোগে ভুগছে লোকজন। এছাড়া এখানকার বাসাবাড়ি ও হোটেল-রেস্টুরেন্টে সুপেয় পানির অভাবে বিভিন্ন পুকুরের দুর্গন্ধযুক্ত পানি ব্যবহার করা হচ্ছে। যেটি পান করার অযোগ্য। বিভিন্ন লোক ভ্যানযোগে পুকুর থেকে এসব পানি তুলে এনে বিক্রি করছে হোটেল-রেস্তরাঁয়। পানির এ প্রকট সমস্যায় যেন দিশাহারা হয়ে উঠেছে লোকজন।
চিতলমারী সদর ইউপি চেয়ারম্যান শেখ নিজাম উদ্দিন জানান, বিশুদ্ধ পানির সংকট নিরসনের জন্য সংশ্লিষ্ট দপ্তরে আবেদন করা হয়েছে। এ প্রকল্পটি পাস হলে মধুমতী থেকে পানি এনে এলাকায় সাপ্লাই করা হবে। এ বিষয়ে সিভিল সার্জন অরুণ কুমার মণ্ডল জানান, বিশুদ্ধ পানির অভাবে ডাইরিয়া, আমাশয়, টাইফেয়ডসহ বিভিন্ন পানিবাহিত রোগ ছড়িয়ে পড়তে পারে।
স্থানীয় লোকজনের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, অধিকাংশ টিউবয়েলে অতিমাত্রায় আর্সেনিক ও নদী-খাল, পুকুরের পানি শুকিয়ে যাওয়ায় গ্রীষ্মের শুরুতেই পানীয় জলের তীব্র সংকট দেখা দিয়েছে। এতে তীব্র পানির হাহাকার লেগেছে। ফলে বেঁচে থাকার তাগিদে অনেকেই দূষিত পানি পান করে জীবন ধারণ করছো। ফলে ডাইরিয়া, আমাশয়, টাইফেয়ডসহ নানা পানিবাহী রোগ-ব্যাধি দেখা দিয়েছে।
সরেজমিনে দেখা গেছে, পানির অপর নাম জীবন হলেও এই পানি এখন ডেকে আনছে মৃত্যু। বিশুদ্ধ পানির অভাবে শত শত লোক এখন ভুগছে নানা রোগ-ব্যাধিতে। সুপেয় পানির এ এসংকট যেন এলাকাবাসীর নিত্যদিনের সমস্যা। উপজেলাব্যাপী বিশুদ্ধ পানীয় জলের তীব সংকটে এখন দিশাহারা হয়ে উঠেছে লোকজন। গত কয়েক যুগ ধরে এ সমস্যা চলে এলেও এটি সমাধানের জন্য কোনো পদক্ষেপ নেয়া হয়নি বলে অভিযোগ এলাকাবাসীর।
এলাকার বেশিরভাগ নদী-খাল ও পুকুর শুকিয়ে যাওয়ায় গোসল ও খাবারের পানি মিলছে না কোথাও। ফলে লোকজনকে আর্সেনিকযুক্ত টিউবওয়েলের পানি পান করতে হচ্ছে। বিশুদ্ধ পানীয়জলের অভাবে শত শত পরিবারের খাওয়া গোসল বন্ধ হতে বসেছে। এছাড়া সদরে অবস্থিত হাসিনা বেগম বালিকা বিদ্যালয়, এসএম মডেল মাধ্যমিক বিদ্যালয়, শিশু কানন বিদ্যা নিকেতন, শেখ হেলাল উদ্দিন একাডেমিসহ ৬-৭টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শত শত শিক্ষার্থীদের জন্য সুপেয় কোনো পানির ব্যবস্থা না থাকায় তারা দূষিত আর্সেনিকযুক্ত পানি পান করছে তারা। এ অবস্থায় এ পানি পান করে বিভিন্ন পানিবাহিত রোগে ভুগছে লোকজন। এছাড়া এখানকার বাসাবাড়ি ও হোটেল-রেস্টুরেন্টে সুপেয় পানির অভাবে বিভিন্ন পুকুরের দুর্গন্ধযুক্ত পানি ব্যবহার করা হচ্ছে। যেটি পান করার অযোগ্য। বিভিন্ন লোক ভ্যানযোগে পুকুর থেকে এসব পানি তুলে এনে বিক্রি করছে হোটেল-রেস্তরাঁয়। পানির এ প্রকট সমস্যায় যেন দিশাহারা হয়ে উঠেছে লোকজন।
চিতলমারী সদর ইউপি চেয়ারম্যান শেখ নিজাম উদ্দিন জানান, বিশুদ্ধ পানির সংকট নিরসনের জন্য সংশ্লিষ্ট দপ্তরে আবেদন করা হয়েছে। এ প্রকল্পটি পাস হলে মধুমতী থেকে পানি এনে এলাকায় সাপ্লাই করা হবে। এ বিষয়ে সিভিল সার্জন অরুণ কুমার মণ্ডল জানান, বিশুদ্ধ পানির অভাবে ডাইরিয়া, আমাশয়, টাইফেয়ডসহ বিভিন্ন পানিবাহিত রোগ ছড়িয়ে পড়তে পারে।
No comments