যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্ব হারানোর সূচনা! by গার্ডিয়ান
বিশ্বকে
নেতৃত্ব দেয়ার জন্য এখনো যুক্তরাষ্ট্রের দিকেই তাকিয়ে আছে কিংবা থাকা উচিত
কি না এই প্রশ্ন সামনে নিয়ে বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতির ২০টি দেশ জার্মানির
হামবুর্গে সমবেত হয়েছে দুই দিনব্যাপী জি-২০ সম্মেলনের জন্য। দৃশ্যত এই
সম্মেলনটি অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতার জন্য হলেও এটি হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রের
নেতৃত্ব হারানোর উপলক্ষ। আর বিশ্ব মোড়লের আসন থেকে যুক্তরাষ্ট্রকে হটানো
হলে সেই ক্ষমতা যে একক কোনো রাষ্ট্রের হাতে যাচ্ছে না সেটিও অনেকটাই
নিশ্চিত। সবচেয়ে বড় অর্থনীতির দেশ চীন নিজে থেকেই এই পদে আসতে চায় না। তবে
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের অস্থির মানসিকতার সুযোগে শি জিনপিং,
ভ্লাদিমির পুতিন ও অ্যাঞ্জেলো মার্কেলের সমন্বিত নেতৃত্ব আসতে পারে
বিশ্বে।
বিশ্ব নেতৃত্বে পরিবর্তনের উপযুক্ত সময় হয়তো এটি নয়। বিশ্ব সম্প্রদায়ের মাথার ওপর এখন বেশ কয়েকটি বিষয় দুর্যোগের মতো ঝুলে আছে- জলবায়ু পরিবর্তন, উত্তর কোরিয়া সঙ্কট, বিশ্ব বাণিজ্য, ইউক্রেন সঙ্কট, অভিবাসন সঙ্কট এবং সর্বশেষ উপসাগরীয় সঙ্কট।
সম্মেলনের আয়োজক দেশ জার্মানির চ্যান্সেলর অ্যাঞ্জেলা মারকেল চাইছেন সম্মেলন উপলক্ষে আফ্রিকা থেকে আসা অভিবাসীর ঢল নিয়ে দীর্ঘ দিনের সমস্যার বিষয়ে বিশ্ব সম্প্রদায়ের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে। যদিও তাকে এখনো নিজস্ব সমস্যার সমাধানেই বেশি মনোযোগী হতে হচ্ছে। গত রাতে ডোনাল্ড ট্রাম্পের সাথে মার্কেলের বৈঠক হওয়ার কথা, যেখানে আফ্রিকা মহাদেশ নিয়ে পরিকল্পনা ও জলবায়ু সমস্যা নিয়ে আলোচনা করার কথা। কিন্তু সম্মেলনের আগেই বুধবার সকালে ডোনাল্ড ট্রাম্প টুইটারে লিখেছেন, ‘বিশ্ব ইতিহাসে সবচেয়ে খারাপ কিছু বাণিজ্য চুক্তি করেছে যুক্তরাষ্ট্র। আমাদের কেন এসব দেশের সাথে চুক্তি বজায় রাখতে হবে, যারা আমাদের সাহায্য করবে না’। এর মাধ্যমে তিনি বিভিন্ন দেশের সাথে বাণ্যিজ্য চুক্তি অবসানের ইঙ্গিত দিয়েছেন। তবে যথাযথ জবাব দিতেও ছাড়েননি অ্যাঞ্জেলা মারকেল। ট্রাম্পকে উদ্দেশ্য করে মারকেল বলেন, ‘যদি কেউ মনে করেন বিশ্বের সমস্যাগুলো সংরক্ষণবাদ ও বিচ্ছিন্ন করণের মাধ্যমে সমাধান করার সম্ভব, তবে তিনি ভয়াবহ ভুল করছেন’।
হামবুর্গে ট্রাম্প-পুতিন বৈঠকরে দিকেও চোখ থাকবে বিশ্বের। এ ছাড়া ট্রাম্পের সাথে চীনা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের বৈঠকেরও রয়েছে বিশ্বে গুরুত্ব। বিশেষ করে গত মঙ্গলবার উত্তর কোরিয়া আন্তমহাদেশীয় ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা করার পর। উত্তর কোরিয়ার প্রতি চাপ দিতে চীনকে আহ্বান জানিয়েছে ট্রাম্প। ট্রাম্পের আহ্বানে সাড়া দিয়ে দেশটিতে বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ করতেও রাজি হয়নি চীন। কাজেই এই সমস্যার সহজ কোনো সমাধান নেই সেটি বোঝাই যাচ্ছে।
বিশ্ব নেতাদের এই সম্মেলনে শি জিনপিংও তাই দর্শক হয়ে থাকবেন না। ইতোমধ্যে মারকেলের সাথে তার মিত্রতার প্রমাণ দিয়েছেন তিনি। উত্তর কোরিয়া ইস্যুতে তিনি যুক্তরাষ্ট্রের কথা শুনবেন না সেটিই মনে হচ্ছে। তাই এই সম্মেলনেই চীন যুক্তরাষ্ট্রের শূন্যস্থান পূরণ করবে না হয়তো, তবে সেই সময় আসছে।বিশ্বকে নেতৃত্ব দেয়ার জন্য এখনো যুক্তরাষ্ট্রের দিকেই তাকিয়ে আছে কিংবা থাকা উচিত কি না এই প্রশ্ন সামনে নিয়ে বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতির ২০টি দেশ জার্মানির হামবুর্গে সমবেত হয়েছে দুই দিনব্যাপী জি-২০ সম্মেলনের জন্য। দৃশ্যত এই সম্মেলনটি অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতার জন্য হলেও এটি হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্ব হারানোর উপলক্ষ। আর বিশ্ব মোড়লের আসন থেকে যুক্তরাষ্ট্রকে হটানো হলে সেই ক্ষমতা যে একক কোনো রাষ্ট্রের হাতে যাচ্ছে না সেটিও অনেকটাই নিশ্চিত। সবচেয়ে বড় অর্থনীতির দেশ চীন নিজে থেকেই এই পদে আসতে চায় না। তবে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের অস্থির মানসিকতার সুযোগে শি জিনপিং, ভ্লাদিমির পুতিন ও অ্যাঞ্জেলো মার্কেলের সমন্বিত নেতৃত্ব আসতে পারে বিশ্বে। বিশ্ব নেতৃত্বে পরিবর্তনের উপযুক্ত সময় হয়তো এটি নয়। বিশ্ব সম্প্রদায়ের মাথার ওপর এখন বেশ কয়েকটি বিষয় দুর্যোগের মতো ঝুলে আছে- জলবায়ু পরিবর্তন, উত্তর কোরিয়া সঙ্কট, বিশ্ব বাণিজ্য, ইউক্রেন সঙ্কট, অভিবাসন সঙ্কট এবং সর্বশেষ উপসাগরীয় সঙ্কট। সম্মেলনের আয়োজক দেশ জার্মানির চ্যান্সেলর অ্যাঞ্জেলা মারকেল চাইছেন সম্মেলন উপলক্ষে আফ্রিকা থেকে আসা অভিবাসীর ঢল নিয়ে দীর্ঘ দিনের সমস্যার বিষয়ে বিশ্ব সম্প্রদায়ের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে। যদিও তাকে এখনো নিজস্ব সমস্যার সমাধানেই বেশি মনোযোগী হতে হচ্ছে। গত রাতে ডোনাল্ড ট্রাম্পের সাথে মার্কেলের বৈঠক হওয়ার কথা, যেখানে আফ্রিকা মহাদেশ নিয়ে পরিকল্পনা ও জলবায়ু সমস্যা নিয়ে আলোচনা করার কথা। কিন্তু সম্মেলনের আগেই বুধবার সকালে ডোনাল্ড ট্রাম্প টুইটারে লিখেছেন, ‘বিশ্ব ইতিহাসে সবচেয়ে খারাপ কিছু বাণিজ্য চুক্তি করেছে যুক্তরাষ্ট্র। আমাদের কেন এসব দেশের সাথে চুক্তি বজায় রাখতে হবে, যারা আমাদের সাহায্য করবে না’। এর মাধ্যমে তিনি বিভিন্ন দেশের সাথে বাণ্যিজ্য চুক্তি অবসানের ইঙ্গিত দিয়েছেন। তবে যথাযথ জবাব দিতেও ছাড়েননি অ্যাঞ্জেলা মারকেল। ট্রাম্পকে উদ্দেশ্য করে মারকেল বলেন, ‘যদি কেউ মনে করেন বিশ্বের সমস্যাগুলো সংরক্ষণবাদ ও বিচ্ছিন্ন করণের মাধ্যমে সমাধান করার সম্ভব, তবে তিনি ভয়াবহ ভুল করছেন’। হামবুর্গে ট্রাম্প-পুতিন বৈঠকরে দিকেও চোখ থাকবে বিশ্বের। এ ছাড়া ট্রাম্পের সাথে চীনা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের বৈঠকেরও রয়েছে বিশ্বে গুরুত্ব। বিশেষ করে গত মঙ্গলবার উত্তর কোরিয়া আন্তমহাদেশীয় ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা করার পর। উত্তর কোরিয়ার প্রতি চাপ দিতে চীনকে আহ্বান জানিয়েছে ট্রাম্প। ট্রাম্পের আহ্বানে সাড়া দিয়ে দেশটিতে বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ করতেও রাজি হয়নি চীন। কাজেই এই সমস্যার সহজ কোনো সমাধান নেই সেটি বোঝাই যাচ্ছে। বিশ্ব নেতাদের এই সম্মেলনে শি জিনপিংও তাই দর্শক হয়ে থাকবেন না। ইতোমধ্যে মারকেলের সাথে তার মিত্রতার প্রমাণ দিয়েছেন তিনি। উত্তর কোরিয়া ইস্যুতে তিনি যুক্তরাষ্ট্রের কথা শুনবেন না সেটিই মনে হচ্ছে। তাই এই সম্মেলনেই চীন যুক্তরাষ্ট্রের শূন্যস্থান পূরণ করবে না হয়তো, তবে সেই সময় আসছে।
বিশ্ব নেতৃত্বে পরিবর্তনের উপযুক্ত সময় হয়তো এটি নয়। বিশ্ব সম্প্রদায়ের মাথার ওপর এখন বেশ কয়েকটি বিষয় দুর্যোগের মতো ঝুলে আছে- জলবায়ু পরিবর্তন, উত্তর কোরিয়া সঙ্কট, বিশ্ব বাণিজ্য, ইউক্রেন সঙ্কট, অভিবাসন সঙ্কট এবং সর্বশেষ উপসাগরীয় সঙ্কট।
সম্মেলনের আয়োজক দেশ জার্মানির চ্যান্সেলর অ্যাঞ্জেলা মারকেল চাইছেন সম্মেলন উপলক্ষে আফ্রিকা থেকে আসা অভিবাসীর ঢল নিয়ে দীর্ঘ দিনের সমস্যার বিষয়ে বিশ্ব সম্প্রদায়ের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে। যদিও তাকে এখনো নিজস্ব সমস্যার সমাধানেই বেশি মনোযোগী হতে হচ্ছে। গত রাতে ডোনাল্ড ট্রাম্পের সাথে মার্কেলের বৈঠক হওয়ার কথা, যেখানে আফ্রিকা মহাদেশ নিয়ে পরিকল্পনা ও জলবায়ু সমস্যা নিয়ে আলোচনা করার কথা। কিন্তু সম্মেলনের আগেই বুধবার সকালে ডোনাল্ড ট্রাম্প টুইটারে লিখেছেন, ‘বিশ্ব ইতিহাসে সবচেয়ে খারাপ কিছু বাণিজ্য চুক্তি করেছে যুক্তরাষ্ট্র। আমাদের কেন এসব দেশের সাথে চুক্তি বজায় রাখতে হবে, যারা আমাদের সাহায্য করবে না’। এর মাধ্যমে তিনি বিভিন্ন দেশের সাথে বাণ্যিজ্য চুক্তি অবসানের ইঙ্গিত দিয়েছেন। তবে যথাযথ জবাব দিতেও ছাড়েননি অ্যাঞ্জেলা মারকেল। ট্রাম্পকে উদ্দেশ্য করে মারকেল বলেন, ‘যদি কেউ মনে করেন বিশ্বের সমস্যাগুলো সংরক্ষণবাদ ও বিচ্ছিন্ন করণের মাধ্যমে সমাধান করার সম্ভব, তবে তিনি ভয়াবহ ভুল করছেন’।
হামবুর্গে ট্রাম্প-পুতিন বৈঠকরে দিকেও চোখ থাকবে বিশ্বের। এ ছাড়া ট্রাম্পের সাথে চীনা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের বৈঠকেরও রয়েছে বিশ্বে গুরুত্ব। বিশেষ করে গত মঙ্গলবার উত্তর কোরিয়া আন্তমহাদেশীয় ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা করার পর। উত্তর কোরিয়ার প্রতি চাপ দিতে চীনকে আহ্বান জানিয়েছে ট্রাম্প। ট্রাম্পের আহ্বানে সাড়া দিয়ে দেশটিতে বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ করতেও রাজি হয়নি চীন। কাজেই এই সমস্যার সহজ কোনো সমাধান নেই সেটি বোঝাই যাচ্ছে।
বিশ্ব নেতাদের এই সম্মেলনে শি জিনপিংও তাই দর্শক হয়ে থাকবেন না। ইতোমধ্যে মারকেলের সাথে তার মিত্রতার প্রমাণ দিয়েছেন তিনি। উত্তর কোরিয়া ইস্যুতে তিনি যুক্তরাষ্ট্রের কথা শুনবেন না সেটিই মনে হচ্ছে। তাই এই সম্মেলনেই চীন যুক্তরাষ্ট্রের শূন্যস্থান পূরণ করবে না হয়তো, তবে সেই সময় আসছে।বিশ্বকে নেতৃত্ব দেয়ার জন্য এখনো যুক্তরাষ্ট্রের দিকেই তাকিয়ে আছে কিংবা থাকা উচিত কি না এই প্রশ্ন সামনে নিয়ে বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতির ২০টি দেশ জার্মানির হামবুর্গে সমবেত হয়েছে দুই দিনব্যাপী জি-২০ সম্মেলনের জন্য। দৃশ্যত এই সম্মেলনটি অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতার জন্য হলেও এটি হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্ব হারানোর উপলক্ষ। আর বিশ্ব মোড়লের আসন থেকে যুক্তরাষ্ট্রকে হটানো হলে সেই ক্ষমতা যে একক কোনো রাষ্ট্রের হাতে যাচ্ছে না সেটিও অনেকটাই নিশ্চিত। সবচেয়ে বড় অর্থনীতির দেশ চীন নিজে থেকেই এই পদে আসতে চায় না। তবে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের অস্থির মানসিকতার সুযোগে শি জিনপিং, ভ্লাদিমির পুতিন ও অ্যাঞ্জেলো মার্কেলের সমন্বিত নেতৃত্ব আসতে পারে বিশ্বে। বিশ্ব নেতৃত্বে পরিবর্তনের উপযুক্ত সময় হয়তো এটি নয়। বিশ্ব সম্প্রদায়ের মাথার ওপর এখন বেশ কয়েকটি বিষয় দুর্যোগের মতো ঝুলে আছে- জলবায়ু পরিবর্তন, উত্তর কোরিয়া সঙ্কট, বিশ্ব বাণিজ্য, ইউক্রেন সঙ্কট, অভিবাসন সঙ্কট এবং সর্বশেষ উপসাগরীয় সঙ্কট। সম্মেলনের আয়োজক দেশ জার্মানির চ্যান্সেলর অ্যাঞ্জেলা মারকেল চাইছেন সম্মেলন উপলক্ষে আফ্রিকা থেকে আসা অভিবাসীর ঢল নিয়ে দীর্ঘ দিনের সমস্যার বিষয়ে বিশ্ব সম্প্রদায়ের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে। যদিও তাকে এখনো নিজস্ব সমস্যার সমাধানেই বেশি মনোযোগী হতে হচ্ছে। গত রাতে ডোনাল্ড ট্রাম্পের সাথে মার্কেলের বৈঠক হওয়ার কথা, যেখানে আফ্রিকা মহাদেশ নিয়ে পরিকল্পনা ও জলবায়ু সমস্যা নিয়ে আলোচনা করার কথা। কিন্তু সম্মেলনের আগেই বুধবার সকালে ডোনাল্ড ট্রাম্প টুইটারে লিখেছেন, ‘বিশ্ব ইতিহাসে সবচেয়ে খারাপ কিছু বাণিজ্য চুক্তি করেছে যুক্তরাষ্ট্র। আমাদের কেন এসব দেশের সাথে চুক্তি বজায় রাখতে হবে, যারা আমাদের সাহায্য করবে না’। এর মাধ্যমে তিনি বিভিন্ন দেশের সাথে বাণ্যিজ্য চুক্তি অবসানের ইঙ্গিত দিয়েছেন। তবে যথাযথ জবাব দিতেও ছাড়েননি অ্যাঞ্জেলা মারকেল। ট্রাম্পকে উদ্দেশ্য করে মারকেল বলেন, ‘যদি কেউ মনে করেন বিশ্বের সমস্যাগুলো সংরক্ষণবাদ ও বিচ্ছিন্ন করণের মাধ্যমে সমাধান করার সম্ভব, তবে তিনি ভয়াবহ ভুল করছেন’। হামবুর্গে ট্রাম্প-পুতিন বৈঠকরে দিকেও চোখ থাকবে বিশ্বের। এ ছাড়া ট্রাম্পের সাথে চীনা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের বৈঠকেরও রয়েছে বিশ্বে গুরুত্ব। বিশেষ করে গত মঙ্গলবার উত্তর কোরিয়া আন্তমহাদেশীয় ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা করার পর। উত্তর কোরিয়ার প্রতি চাপ দিতে চীনকে আহ্বান জানিয়েছে ট্রাম্প। ট্রাম্পের আহ্বানে সাড়া দিয়ে দেশটিতে বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ করতেও রাজি হয়নি চীন। কাজেই এই সমস্যার সহজ কোনো সমাধান নেই সেটি বোঝাই যাচ্ছে। বিশ্ব নেতাদের এই সম্মেলনে শি জিনপিংও তাই দর্শক হয়ে থাকবেন না। ইতোমধ্যে মারকেলের সাথে তার মিত্রতার প্রমাণ দিয়েছেন তিনি। উত্তর কোরিয়া ইস্যুতে তিনি যুক্তরাষ্ট্রের কথা শুনবেন না সেটিই মনে হচ্ছে। তাই এই সম্মেলনেই চীন যুক্তরাষ্ট্রের শূন্যস্থান পূরণ করবে না হয়তো, তবে সেই সময় আসছে।
No comments