বৃটেনে শাসক দলের চেয়ে ৮ পয়েন্টে এগিয়ে লেবার পার্টি
বৃটেনের
শাসক দল কনজারভেটিভ পার্টির চেয়ে ৮ পয়েন্টের ব্যবধানে এগিয়ে বিরোধী দল
লেবার পার্টি। দ্য টাইমস পত্রিকার জন্য ইউগভে’র করা জরিপে এই চিত্র উঠে
এসেছে। জাতীয় নির্বাচন শেষের মাসখানেক যেতে না যেতেই সমর্থন বেড়ে এই
অবস্থায় পৌঁছেছে লেবার। নির্বাচনেও দলটি প্রত্যাশার চেয়ে ভালো ফল করেছে।
তবে ক্ষমতায় যেতে পারেনি।
দ্য ইন্ডিপেনডেন্ট পত্রিকার এক খবরে বলা হয়, জেরেমি করবিনের নেতৃত্বাধীন লেবার পার্টির জনসমর্থন ৪৬ শতাংশ। আর ক্ষমতাসীন কনজারভেটিভদের (টোরি) সমর্থন ৩৮ শতাংশ। লিবারেল ডেমোক্রেট দল পেয়েছে ৬ শতাংশ সমর্থন। ইউকিপের সমর্থন কমে দাঁড়িয়েছে ৪ শতাংশে।
এর আগে গত মাসে আইসিএম নামে আরেক প্রতিষ্ঠানের জরিপে লেবার দল এগিয়ে ছিল ২ পয়েন্টে। অপিনিয়াম নামে আরেকটি প্রতিষ্ঠান লেবারকে এগিয়ে রেখেছিল ৬ পয়েন্টের ব্যবধানে। জরিপে লেবার দলের এই উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি এসেছে সাধারণ নির্বাচন শেষের মাত্র ১ মাস শেষে। নির্বাচনে সবচেয়ে বেশি আসন জিতেছে কনজারভেটিভ দল। কিন্তু প্রত্যাশার চেয়ে অনেক খারাপ ফল করে দলটি নিজেদের সংখ্যাগরিষ্ঠতা খুইয়েছে। ফলে উত্তর আয়ারল্যান্ডের একটি আঞ্চলিক দলের সঙ্গে জোট বাধতে হয়েছে প্রধানমন্ত্রী তেরেসা মেকে। বিনিময়ে উত্তর আয়ারল্যান্ডের জন্য অতিরিক্ত ১০০ কোটি পাউন্ড বরাদ্দের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী।
কিন্তু ২ মাস আগে যখন প্রধানমন্ত্রী আগাম নির্বাচনের ডাক দেন, তখন জরিপে ব্যাপক ভালো অবস্থানে ছিল টোরি দল। লেবার দলের চেয়ে প্রায় ২৮ পয়েন্টে এগিয়ে ছিল তারা! কিন্তু নির্বাচনী প্রচারাভিযান চলাকালে ধীরে ধীরে অবনমন ঘটতে থাকে রক্ষণশীলদের। সমর্থন বাড়তে থাকে করবিনের লেবার দলের। এক পর্যায়ে যেখানে লেবার দলের ভরাঢুবির কথা ভাবা হচ্ছিল, সেখানে উল্টো টোরি দল ১৩টি আসন হারায়!
নির্বাচনের পরে স্ট্যারভাশনের করা একটি জরিপে ৪৯ শতাংশ ভোটার বলেছিলেন প্রধানমন্ত্রীর উচিৎ পদত্যাগ করা। গার্ডিয়ান পত্রিকার জন্য আইসিএম’র পৃথক একটি জরিপে দেখা গেছে, প্রধানমন্ত্রীর জনপ্রিয়তা যেখানে নেতিবাচক সূচকে, করবিনের এখন ইতিবাচক সূচকের ঘরে। জরিপ বলছে, ৪৪ শতাংশ লেবার নেতার কর্মকান্ডে সন্তুষ্ট। কিন্তু বিপরীতে মাত্র ২৮ শতাংশ প্রধানমন্ত্রীর কাজে সন্তোষ প্রকাশ করেছেন।
দ্য ইন্ডিপেনডেন্ট পত্রিকার এক খবরে বলা হয়, জেরেমি করবিনের নেতৃত্বাধীন লেবার পার্টির জনসমর্থন ৪৬ শতাংশ। আর ক্ষমতাসীন কনজারভেটিভদের (টোরি) সমর্থন ৩৮ শতাংশ। লিবারেল ডেমোক্রেট দল পেয়েছে ৬ শতাংশ সমর্থন। ইউকিপের সমর্থন কমে দাঁড়িয়েছে ৪ শতাংশে।
এর আগে গত মাসে আইসিএম নামে আরেক প্রতিষ্ঠানের জরিপে লেবার দল এগিয়ে ছিল ২ পয়েন্টে। অপিনিয়াম নামে আরেকটি প্রতিষ্ঠান লেবারকে এগিয়ে রেখেছিল ৬ পয়েন্টের ব্যবধানে। জরিপে লেবার দলের এই উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি এসেছে সাধারণ নির্বাচন শেষের মাত্র ১ মাস শেষে। নির্বাচনে সবচেয়ে বেশি আসন জিতেছে কনজারভেটিভ দল। কিন্তু প্রত্যাশার চেয়ে অনেক খারাপ ফল করে দলটি নিজেদের সংখ্যাগরিষ্ঠতা খুইয়েছে। ফলে উত্তর আয়ারল্যান্ডের একটি আঞ্চলিক দলের সঙ্গে জোট বাধতে হয়েছে প্রধানমন্ত্রী তেরেসা মেকে। বিনিময়ে উত্তর আয়ারল্যান্ডের জন্য অতিরিক্ত ১০০ কোটি পাউন্ড বরাদ্দের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী।
কিন্তু ২ মাস আগে যখন প্রধানমন্ত্রী আগাম নির্বাচনের ডাক দেন, তখন জরিপে ব্যাপক ভালো অবস্থানে ছিল টোরি দল। লেবার দলের চেয়ে প্রায় ২৮ পয়েন্টে এগিয়ে ছিল তারা! কিন্তু নির্বাচনী প্রচারাভিযান চলাকালে ধীরে ধীরে অবনমন ঘটতে থাকে রক্ষণশীলদের। সমর্থন বাড়তে থাকে করবিনের লেবার দলের। এক পর্যায়ে যেখানে লেবার দলের ভরাঢুবির কথা ভাবা হচ্ছিল, সেখানে উল্টো টোরি দল ১৩টি আসন হারায়!
নির্বাচনের পরে স্ট্যারভাশনের করা একটি জরিপে ৪৯ শতাংশ ভোটার বলেছিলেন প্রধানমন্ত্রীর উচিৎ পদত্যাগ করা। গার্ডিয়ান পত্রিকার জন্য আইসিএম’র পৃথক একটি জরিপে দেখা গেছে, প্রধানমন্ত্রীর জনপ্রিয়তা যেখানে নেতিবাচক সূচকে, করবিনের এখন ইতিবাচক সূচকের ঘরে। জরিপ বলছে, ৪৪ শতাংশ লেবার নেতার কর্মকান্ডে সন্তুষ্ট। কিন্তু বিপরীতে মাত্র ২৮ শতাংশ প্রধানমন্ত্রীর কাজে সন্তোষ প্রকাশ করেছেন।
No comments