ত্বকে হঠাৎ চুলকানি
কারও কারও ত্বক হঠাৎ চাকা চাকা লাল হয়ে ফুলে ওঠে ও ভীষণ চুলকায়। একে আমবাত বা আটিকেরিয়া বলে।
শরীরের ভেতরে- যেমন ঠোঁটে বা চোখের ভেতরেও এ সমস্যা হতে পারে। সবচেয়ে মারাত্মক হয় যখন এটি শ্বাসনালির ভেতর হয়। একে অ্যানজিওইডিকা বলে।
একিউট আটিকেরিয়া : এতে দ্রুত উপসর্গ দেখা যায় আবার দ্রুতই মিলিয়ে যায়। সাধারণত ৬ সপ্তাহের কম এর স্থায়িত্ব হয় এবং শিশুদের এটি বেশি হয়ে থাকে।
ক্রনিক আটিকেরিয়া : এ ক্ষেত্রে বারবার এ চুলকানি হয় এবং ৬ সপ্তাহের বেশি থেকে বছরের পর বছর চলতে থাকে। শতকরা ৮০ ভাগ ক্ষেত্রে এর সুনির্দিষ্ট কারণ খুঁজে পাওয়া যায় না।
কারণ : সম্ভাব্য কারণ হচ্ছে খাদ্য- বিশেষ করে গরুর গোশত, চিংড়ি, ইলিশ, পুঁটি, বোয়াল, শৈল, বেগুন, কুমড়া, কচু খেলে।
কিছু ওষুধ যেমন পেনিসিলিন, সালফার গ্রুপ, ব্যথানাশক ওষুধ, উচ্চরক্তচাপ কমানো ও ঘুমের ওষুধ, ইনসুলিন, থাইরয়েডের ওষুধ, হরমোন, জন্মনিয়ন্ত্রণ বড়ি, মাসেল রিলাকজেন্ট, ক্যান্সারের ওষুধ। এছাড়াও সূর্যরশ্মি, ঠাণ্ডা থেকেও এ সমস্যা হতে পারে।
চিকিৎসা : সমন্বিত চিকিৎসা হল, যে কারণে এমন হচ্ছে তা খুঁজে বের করে পরিহার করা, অ্যালার্জির ওষুধ প্রয়োগ করা, অ্যালার্জি ভ্যাকসিন বা ইমুনোথেরাপি নেয়া, বর্তমানে বাংলাদেশে এর সব পরীক্ষা-নিরীক্ষা ও চিকিৎসা বিদ্যমান আছে।
অ্যালার্জি ও অ্যাজমা রোগ বিশেষজ্ঞ
দি অ্যালার্জি ও অ্যাজমা সেন্টার
পান্থপথ, ঢাকা।
মোবাইল ফোন : ০১৭২১৮৬৮৬০৬
শরীরের ভেতরে- যেমন ঠোঁটে বা চোখের ভেতরেও এ সমস্যা হতে পারে। সবচেয়ে মারাত্মক হয় যখন এটি শ্বাসনালির ভেতর হয়। একে অ্যানজিওইডিকা বলে।
একিউট আটিকেরিয়া : এতে দ্রুত উপসর্গ দেখা যায় আবার দ্রুতই মিলিয়ে যায়। সাধারণত ৬ সপ্তাহের কম এর স্থায়িত্ব হয় এবং শিশুদের এটি বেশি হয়ে থাকে।
ক্রনিক আটিকেরিয়া : এ ক্ষেত্রে বারবার এ চুলকানি হয় এবং ৬ সপ্তাহের বেশি থেকে বছরের পর বছর চলতে থাকে। শতকরা ৮০ ভাগ ক্ষেত্রে এর সুনির্দিষ্ট কারণ খুঁজে পাওয়া যায় না।
কারণ : সম্ভাব্য কারণ হচ্ছে খাদ্য- বিশেষ করে গরুর গোশত, চিংড়ি, ইলিশ, পুঁটি, বোয়াল, শৈল, বেগুন, কুমড়া, কচু খেলে।
কিছু ওষুধ যেমন পেনিসিলিন, সালফার গ্রুপ, ব্যথানাশক ওষুধ, উচ্চরক্তচাপ কমানো ও ঘুমের ওষুধ, ইনসুলিন, থাইরয়েডের ওষুধ, হরমোন, জন্মনিয়ন্ত্রণ বড়ি, মাসেল রিলাকজেন্ট, ক্যান্সারের ওষুধ। এছাড়াও সূর্যরশ্মি, ঠাণ্ডা থেকেও এ সমস্যা হতে পারে।
চিকিৎসা : সমন্বিত চিকিৎসা হল, যে কারণে এমন হচ্ছে তা খুঁজে বের করে পরিহার করা, অ্যালার্জির ওষুধ প্রয়োগ করা, অ্যালার্জি ভ্যাকসিন বা ইমুনোথেরাপি নেয়া, বর্তমানে বাংলাদেশে এর সব পরীক্ষা-নিরীক্ষা ও চিকিৎসা বিদ্যমান আছে।
অ্যালার্জি ও অ্যাজমা রোগ বিশেষজ্ঞ
দি অ্যালার্জি ও অ্যাজমা সেন্টার
পান্থপথ, ঢাকা।
মোবাইল ফোন : ০১৭২১৮৬৮৬০৬
No comments