এত চেনা তবু অচেনা
ট্রলি ভরা বিভিন্ন জিনিস। সবই সদ্য কেনা। নিজ হাতে এসব জিনিস গাড়িতে রাখছিলেন তিনি। আশপাশের লোকজন তাঁকে দেখছিল। মুখটি শুধু ওই এলাকায় নয়, সারা বিশ্বের মানুষেরই খুব চেনা। তবু তাঁকে চট করে চেনা যেন কঠিন হয়ে গিয়েছিল স্থানীয় লোকজনের। কারণ অবস্থানের গুণে তাঁর এ সময়, এভাবে, এই বেশে থাকার কথা নয়।
হ্যাঁ, সেদিন যুক্তরাজ্যের ওয়েলসের অ্যাঙলেসি দ্বীপের অভিজাত এক বিপণিকেন্দ্র থেকে আড়ম্বরহীন সাদামাটা বেশে কেনাকাটা করেন ডাচেস অব কেমব্রিজ ক্যাথেরিন (কেট মিডলটন)।
অনেকেই ভেবেছিলেন, বিয়ের পর সম্পূর্ণ বদলে যাবে কেটের জীবন। রাজকীয় জৌলুশের আড়ম্বরে মোড়ানো থাকবে তাঁর জাঁকালো জীবন। দূর থেকে তাঁকে দেখা যাবে, কাছে যাওয়া যাবে না। কিন্তু সপ্তাহ খানেক যেতে না যেতেই সবার সে ভুল ভেঙে দিয়েছেন তিনি। বিয়ের পর গত বৃহস্পতিবার প্রথমবারের মতো বাইরের গতানুগতিক পরিবেশে দেখা যায় কেটকে।
আটপৌরে পোশাকে অ্যাঙলেসি দ্বীপের এক বিপণিকেন্দ্রে যান তিনি। হাতে ছিল সাদামাটা একটি ব্যাগ। সঙ্গে তিনজন নিরাপত্তারক্ষী থাকলেও তাঁদের হাবভাবে রাজকীয় ঠমক ছিল না। হাতে বিয়ের আংটিটা না থাকলে হয়তো তাঁর পরিচয়ের ব্যাপারে অনেকে নিশ্চিতই হতে পারতেন না।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, বিপণিকেন্দ্রে ঘুরে নিজেই কেনাকাটা করেন কেট। ট্রলি ঠেলেছেন নিজেই। কেনাকাটা শেষে গাড়িতে মালসামানা তুলে আবার নিজেই খালি ট্রলিটা যথাস্থানে রেখে আসেন। তারপর চলে যান সোজা ওয়েলসের খামারবাড়িতে। সেদিন যাঁরা কেটকে সামনে থেকে দেখেছেন তাঁদের ভাষ্য, কেটকে আগের মতোই মনে হয়েছে। সেই হাসি লেগেছিল মুখে।
হ্যাঁ, সেদিন যুক্তরাজ্যের ওয়েলসের অ্যাঙলেসি দ্বীপের অভিজাত এক বিপণিকেন্দ্র থেকে আড়ম্বরহীন সাদামাটা বেশে কেনাকাটা করেন ডাচেস অব কেমব্রিজ ক্যাথেরিন (কেট মিডলটন)।
অনেকেই ভেবেছিলেন, বিয়ের পর সম্পূর্ণ বদলে যাবে কেটের জীবন। রাজকীয় জৌলুশের আড়ম্বরে মোড়ানো থাকবে তাঁর জাঁকালো জীবন। দূর থেকে তাঁকে দেখা যাবে, কাছে যাওয়া যাবে না। কিন্তু সপ্তাহ খানেক যেতে না যেতেই সবার সে ভুল ভেঙে দিয়েছেন তিনি। বিয়ের পর গত বৃহস্পতিবার প্রথমবারের মতো বাইরের গতানুগতিক পরিবেশে দেখা যায় কেটকে।
আটপৌরে পোশাকে অ্যাঙলেসি দ্বীপের এক বিপণিকেন্দ্রে যান তিনি। হাতে ছিল সাদামাটা একটি ব্যাগ। সঙ্গে তিনজন নিরাপত্তারক্ষী থাকলেও তাঁদের হাবভাবে রাজকীয় ঠমক ছিল না। হাতে বিয়ের আংটিটা না থাকলে হয়তো তাঁর পরিচয়ের ব্যাপারে অনেকে নিশ্চিতই হতে পারতেন না।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, বিপণিকেন্দ্রে ঘুরে নিজেই কেনাকাটা করেন কেট। ট্রলি ঠেলেছেন নিজেই। কেনাকাটা শেষে গাড়িতে মালসামানা তুলে আবার নিজেই খালি ট্রলিটা যথাস্থানে রেখে আসেন। তারপর চলে যান সোজা ওয়েলসের খামারবাড়িতে। সেদিন যাঁরা কেটকে সামনে থেকে দেখেছেন তাঁদের ভাষ্য, কেটকে আগের মতোই মনে হয়েছে। সেই হাসি লেগেছিল মুখে।
No comments