ঢাকা আসছে ইউরোপীয় পার্লামেন্টের প্রতিনিধিদল
ইউরোপীয়
পার্লামেন্টের একটি প্রতিনিধিদল ফেব্রুয়ারিতে ঢাকা আসছে। তারা বাংলাদেশের
রাজনৈতিক ও মানবিক অধিকার এবং মতপ্রকাশের স্বাধীনতা পর্যালোচনা করবে।
সম্প্রতি বাংলাদেশ নিয়ে ইউরোপীয় পার্লামেন্টে প্রস্তাব পাশের পর সরেজমিন
পরিস্থিতি খতিয়ে দেখতে প্রতিনিধি দলটির সফর পরিকল্পনা করা হয়েছে।
ইউরোপীয় পার্লামেন্টের দক্ষিণ এশিয়া বিষয়ক ডেলিগেশন প্রধান জেইন লেম্বার্ড তিন সদস্যের প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দেবেন। তার সাথে থাকবেন কনজারভেটিভস ও রিফর্মিষ্ট গ্রুপের সদস্য সাজ্জাদ করিম ও প্রগ্রেসিভ অ্যালায়েন্স অব সোশ্যালিষ্ট অ্যান্ড ডেমোক্র্যাটিসের সদস্য রিচার্ড হাউয়িট।
১০ থেকে ১২ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত ঢাকা সফরকালে প্রতিনিধি দলটি স্পিকার শিরিন শারমিন চৌধুরী, পররাষ্ট্রমন্ত্রী মাহমুদ আলী, রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, নাগরিক সমাজ ও গণমাধ্যমের প্রতিনিধিদের সাথে মতবিনিময় করবেন।
গত ২৬ নভেম্বর ইউরোপীয় পার্লামেন্টের এক প্রস্তাবে বাংলাদেশে মতপ্রকাশের স্বাধীনতা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়। পার্লামেন্টের আলোচনায় বাংলাদেশকে গণতন্ত্রের পথে ফিরে আসার আহ্বান জানানো হয়।
এর আগে জেইন লেম্বার্ডের নেতৃত্বে ইউরোপীয় পার্লামেন্টের প্রতিনিধি দল ২০১৪ সালের মার্চে ঢাকা সফর করেছিল। সেই সফরের প্রসঙ্গ টেনে তিনি পার্লামেন্টে বলেছেন, বাংলাদেশে আমার সফরকালে একটি সক্রিয় গণমাধ্যম দেখেছিলাম, কিন্তু এটি এখন আক্রমনের শিকার। আমরা জানি যে সরকার ও রাজনীতিকরা সব সময় সক্রিয় গণমাধ্যমকে পছন্দ করেন না, কিন্তু গণমাধ্যম গণতন্ত্রিক উন্নয়নের অংশ। একইভাবে সক্রিয় নাগরিক সমাজ ও এনজিওদের ভূমিকাও গুরুত্বপূর্ণ।
ইউরোপীয় পার্লামেন্টের দক্ষিণ এশিয়া বিষয়ক ডেলিগেশন প্রধান জেইন লেম্বার্ড তিন সদস্যের প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দেবেন। তার সাথে থাকবেন কনজারভেটিভস ও রিফর্মিষ্ট গ্রুপের সদস্য সাজ্জাদ করিম ও প্রগ্রেসিভ অ্যালায়েন্স অব সোশ্যালিষ্ট অ্যান্ড ডেমোক্র্যাটিসের সদস্য রিচার্ড হাউয়িট।
১০ থেকে ১২ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত ঢাকা সফরকালে প্রতিনিধি দলটি স্পিকার শিরিন শারমিন চৌধুরী, পররাষ্ট্রমন্ত্রী মাহমুদ আলী, রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, নাগরিক সমাজ ও গণমাধ্যমের প্রতিনিধিদের সাথে মতবিনিময় করবেন।
গত ২৬ নভেম্বর ইউরোপীয় পার্লামেন্টের এক প্রস্তাবে বাংলাদেশে মতপ্রকাশের স্বাধীনতা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়। পার্লামেন্টের আলোচনায় বাংলাদেশকে গণতন্ত্রের পথে ফিরে আসার আহ্বান জানানো হয়।
এর আগে জেইন লেম্বার্ডের নেতৃত্বে ইউরোপীয় পার্লামেন্টের প্রতিনিধি দল ২০১৪ সালের মার্চে ঢাকা সফর করেছিল। সেই সফরের প্রসঙ্গ টেনে তিনি পার্লামেন্টে বলেছেন, বাংলাদেশে আমার সফরকালে একটি সক্রিয় গণমাধ্যম দেখেছিলাম, কিন্তু এটি এখন আক্রমনের শিকার। আমরা জানি যে সরকার ও রাজনীতিকরা সব সময় সক্রিয় গণমাধ্যমকে পছন্দ করেন না, কিন্তু গণমাধ্যম গণতন্ত্রিক উন্নয়নের অংশ। একইভাবে সক্রিয় নাগরিক সমাজ ও এনজিওদের ভূমিকাও গুরুত্বপূর্ণ।
No comments