এরশাদের ডাকা সভায় নেই রওশন ও দলের মন্ত্রীরা
জাতীয়
পার্টির চেয়ারম্যান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের ডাকা দলটির সভাপতিমণ্ডলীর
সভায় যোগ দেননি দলটির সংসদীয় দলের নেতা ও সংসদের বিরোধী দলীয় নেত্রী
রওশন এরশাদ।
ঢাকার বনানীতে এরশাদের সভাপতিত্বে ওই বৈঠকটি শুরু হয় দুপুর বারটার দিকে।
সভায় আরও অনুপস্থিত রয়েছেন দলের অভ্যন্তরে রওশনপন্থী বলে পরিচিত নেতাদের অনেকেই।
এর মধ্যে রয়েছেন সম্প্রতি এরশাদ কর্তৃক পদ হারানো মহাসচিব জিয়াউদ্দিন আহমেদ বাবলু, কাজী ফিরোজ রশীদ, সরকারের মন্ত্রী আনিসুল ইসলাম মাহমুদ, প্রতিমন্ত্রী মুজিবুল হক চুন্নু সহ অন্তত আটজন।
প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্বে থাকা মসিউর রহমান রাঙ্গা দেশের বাইরে রয়েছেন।
জিয়াউদ্দিন আহমেদ বাবলু অবশ্য বিবিসিকে বলেছেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাবর্তনে যোগ দেয়ার জন্যে তিনি চট্টগ্রামে রয়েছেন।
রওশন এরশাদ অবশ্য ফোন ধরেননি।
অন্য যারা যোগ দেননি তাদের সাথে যোগাযোগের চেষ্টা করলেও তারা কেউ ফোন কেটে দিয়েছেন আবার কেউ কেউ রিসিভ করেননি।
গত ১৭ জানুয়ারি এরশাদ তার ভাই জি এম কাদেরকে কো-চেয়ারম্যান ও ১৯ জানুয়ারি জিয়াউদ্দিন আহমেদ বাবলুকে মহাসচিব পদ থেকে সরিয়ে রুহুল আমিন হাওলাদারকে মহাসচিব ঘোষণা দেন।
এ নিয়ে পাল্টা প্রতিক্রিয়া দেখায় রওশন এরশাদের অনুসারীরাও।
এসব টানাপোড়েনের মধ্যেই এরশাদের আহবানে আজ সভাপতিমন্ডলীর সভা অনুষ্ঠিত হচ্ছে।
সভাপতিমন্ডলীর ৩৭ জন সদস্যের মধ্যে এতে যোগ দিয়েছেন অন্তত ২৫ জন।
১৯৮৬ সালের ১ জানুয়ারি এরশাদ জাতীয় পার্টি গঠন করেন।
এ পর্যন্ত জাতীয় পার্টি কয়েক দফা ভাগ হয়েছে।
সংসদে বিরোধী দলে থাকলেও দলটির তিনজন নেতা সরকারের মন্ত্রী হিসাবে দায়িত্ব পালন করছেন।
এরশাদ নিজেও প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ দূতের দায়িত্বে রয়েছেন।
সূত্র : বিবিসি।
ঢাকার বনানীতে এরশাদের সভাপতিত্বে ওই বৈঠকটি শুরু হয় দুপুর বারটার দিকে।
সভায় আরও অনুপস্থিত রয়েছেন দলের অভ্যন্তরে রওশনপন্থী বলে পরিচিত নেতাদের অনেকেই।
এর মধ্যে রয়েছেন সম্প্রতি এরশাদ কর্তৃক পদ হারানো মহাসচিব জিয়াউদ্দিন আহমেদ বাবলু, কাজী ফিরোজ রশীদ, সরকারের মন্ত্রী আনিসুল ইসলাম মাহমুদ, প্রতিমন্ত্রী মুজিবুল হক চুন্নু সহ অন্তত আটজন।
প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্বে থাকা মসিউর রহমান রাঙ্গা দেশের বাইরে রয়েছেন।
জিয়াউদ্দিন আহমেদ বাবলু অবশ্য বিবিসিকে বলেছেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাবর্তনে যোগ দেয়ার জন্যে তিনি চট্টগ্রামে রয়েছেন।
রওশন এরশাদ অবশ্য ফোন ধরেননি।
অন্য যারা যোগ দেননি তাদের সাথে যোগাযোগের চেষ্টা করলেও তারা কেউ ফোন কেটে দিয়েছেন আবার কেউ কেউ রিসিভ করেননি।
গত ১৭ জানুয়ারি এরশাদ তার ভাই জি এম কাদেরকে কো-চেয়ারম্যান ও ১৯ জানুয়ারি জিয়াউদ্দিন আহমেদ বাবলুকে মহাসচিব পদ থেকে সরিয়ে রুহুল আমিন হাওলাদারকে মহাসচিব ঘোষণা দেন।
এ নিয়ে পাল্টা প্রতিক্রিয়া দেখায় রওশন এরশাদের অনুসারীরাও।
এসব টানাপোড়েনের মধ্যেই এরশাদের আহবানে আজ সভাপতিমন্ডলীর সভা অনুষ্ঠিত হচ্ছে।
সভাপতিমন্ডলীর ৩৭ জন সদস্যের মধ্যে এতে যোগ দিয়েছেন অন্তত ২৫ জন।
১৯৮৬ সালের ১ জানুয়ারি এরশাদ জাতীয় পার্টি গঠন করেন।
এ পর্যন্ত জাতীয় পার্টি কয়েক দফা ভাগ হয়েছে।
সংসদে বিরোধী দলে থাকলেও দলটির তিনজন নেতা সরকারের মন্ত্রী হিসাবে দায়িত্ব পালন করছেন।
এরশাদ নিজেও প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ দূতের দায়িত্বে রয়েছেন।
সূত্র : বিবিসি।
No comments