‘আমরা কেউ তাকে ভোট দেই নি’
মিস ইউনিভার্স বিতর্ক ক্রমেই বড় আকার ধারণ করছে। এবারে আরেক প্রতিযোগী মিস জার্মানি তার তীব্র প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন। তিনি বলছেন, মিস কলোম্বিয়ারই জেতা উচিত ছিল। আর তিনি ও অপর সুন্দরীরা কেউই মিস ফিলিপাইনকে ভোট দেন নি। এ খবর দিয়েছে মিরর। আয়োজক স্টিভ হার্ভি তালগোল পাকিয়ে ভুল করে মিস কলোম্বিয়া আরিয়াদনা গুতিয়েরেজকে মিস ইউনিভার্স ২০১৫ ঘোষণা দেন। তার মাথায় পরিয়ে দেয়া হয় বিজয়ীর মুকুট। আরিয়াদনা যখন বিজয়ের আনন্দে উচ্ছসিত তখনই মঞ্চে ফিরে হার্ভি ঘোষণা করেন, তিনি ভুল করে মিস কলোম্বিয়ার নাম ঘোষণা করেছেন। আসলে মিস ইউনিভার্স নির্বাচিত হয়েছেন মিস ফিলিপাইন্স পিয়া উর্টজব্যাক। দর্শকসারী আর টিভির সামনে থাকা লাখো মানুষের সামনে আরিয়াদনার মাথা থেকে মুকুট নিয়ে পরিয়ে দেয়া হয় পিয়াকে। হতভম্ব আরিয়াদনা ঠায় দাড়িয়ে থাকেন। মঞ্চের সামনে বিষাদ লুকিয়ে রাখতে সক্ষম হলেও পরে কান্নায় ভেঙে পড়েন। এবার মিস ইউনিভার্স আয়োজকদের এক হাত নিয়েছেন মিস জার্মানি সারাহ লোরেইন রিয়েক। তিনি বলেছেন, ফলাফলে তিনি খুশি নান। এক সাক্ষাতকারে তিনি বলেছেন, আমি সত্যিই এটা বিশ্বাস করতে পারিনি। আমার মতে সত্যিকারের জয়ী হলো মিস ফ্রান্স। তবে আমি মিস কলোম্বিয়ার জন্য অনেক খুশি ছিলাম, কেননা সে এটার প্রাপ্য। আমার বলতে খারাপ লাগছে, ‘আমি ফল নিয়ে খুশি নই। অন্য মেয়েরাও নয়। কেননা আমাদের কেউই ফিলিপাইনকে ভোট দেই নি।’
এদিকে, যার মাথায় মুকুট পরিয়ে আয়োজকরা তালগোল পাকিয়েছেন, সেই আরিয়াদনার মনোবলে এতোটুকু চিড় ধরেনি। ওই ঘটনার কিছু সময় পর তিনি বলেছেন, ‘তিনি বিরক্ত নন। মঞ্চ থেকে নামার পর চোখের পানি মুছে নিয়ে তিনি বলেছেন, সবকিছুর পেছনে কোন কারণ থাকে। কাজেই আমি খুশি। আমাকে ভোট দেয়ার জন্য ধন্যবাদ।’ আর এবছরের মিস ইউনিভার্স পিয়া স্বীকার করেছেন, আবারে মুকুট পরানোর মুহুর্তটা ছিল অত্যন্ত নন-ট্রাডিশনাল।’
এদিকে, যার মাথায় মুকুট পরিয়ে আয়োজকরা তালগোল পাকিয়েছেন, সেই আরিয়াদনার মনোবলে এতোটুকু চিড় ধরেনি। ওই ঘটনার কিছু সময় পর তিনি বলেছেন, ‘তিনি বিরক্ত নন। মঞ্চ থেকে নামার পর চোখের পানি মুছে নিয়ে তিনি বলেছেন, সবকিছুর পেছনে কোন কারণ থাকে। কাজেই আমি খুশি। আমাকে ভোট দেয়ার জন্য ধন্যবাদ।’ আর এবছরের মিস ইউনিভার্স পিয়া স্বীকার করেছেন, আবারে মুকুট পরানোর মুহুর্তটা ছিল অত্যন্ত নন-ট্রাডিশনাল।’
No comments