মুসলিম সৈনিকের আত্মত্যাগকে শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করলেন হিলারি
ইরাক
যুদ্ধে নিজের জীবনের বিনিময়ে অন্যদের জীবন রক্ষাকারী এক মুসলিম সৈনিককে
শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করলেন সাবেক মার্কিন ফার্স্টলেডি ও ডেমোক্রেট দলের আগামী
প্রেসিডেন্ট পদে মনোনয়নপ্রত্যাশী হিলারি ক্লিনটন।
ফেসবুকের এক স্ট্যাটাসে তিনি লিখেছেন, ‘হুমায়ুন কবির খান, একজন মুসলিম আমেরিকান, যিনি মাত্র ২৭ বছর বয়সে এক বিরত্বপূর্ণ পদক্ষেপে তার নিজের দলের সবার জীবন রক্ষা করেছিলেন। এটাই হলো তার গল্প। থ্যাংক ইউ মি. কবির খান।’
প্রতিপক্ষ রিপাবলিকান নেতারা যখন মুসলমানদের নিয়ে বিভিন্ন বিতর্কিত মন্তব্য আসছে তখনই তিনি এর প্রতিবাদে একটি ভিডিও প্রকাশ করেছেন। সেখানেই তিনি মার্কিন বাহিনীর একজন ক্যাপ্টেন হুমায়ুন কবির খানের অবদানকে উল্লেখ করেছেন। তার সজল চোখের ব্ক্তব্য গ্যালারির দর্শকদের বেশ আন্দোলিত করেছিল।
হিলারি বলেন, আপনি যদি একজন ভালো আমেরিকানকে দেখতে চান তাহলে আর্মি ক্যাপ্টেন হুমায়ুন কবির খানকে দেখতে হবে। তিনি আরব আমিরাতে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। ম্যারিল্যান্ডে এসেছিলেন একটি ছোট্ট শিশু হিসেবে। পরবর্তীতে গ্রাজুয়েশন করেছেন ভার্জিনিয়া বিশ্ববিদ্যালয় থেকে। এরপর যোগ দেন মার্কিন সেনাবাহিনীতে।
২০১৪ সালে তিনি নিয়োজিত হন ইরাকে। একদিন তার ক্যাম্পের সামনে একটি সন্দেহজনক গাড়ির আগমন ঘটল। মি. খান ঘটনাটি দেখে অন্য সৈনিকদের পিছনে সরে যেতে বলে তিনি সামনে এগিয়ে গেলেন। তারপরই ঘটে বিস্ফোরণ। বলছিলেন নীরবশ্রোতা দর্শকদের।
২৭ বছর বয়সী খান মারা গিয়েছিলেন। তার এই অসামান্য অবদানের জন্য তাকে মরণোত্তর ব্রোঞ্জ স্টার অ্যান্ড পার্পল হার্ট পুরস্কারে পুরস্কৃত করা হয়েছিল।
হিলারি বলছিলেন, খানের বাবা সম্প্রতি এক ইন্টারভিউয়ে বলেছিলেন খান ১০ কদম এগিয়েছিলেন।
বক্তব্যের শেষ কথা ছিল- এটাই সময় দাঁড়ানোর আর বলার- আমরা আমেরিকান। আমরা একে অন্যের বিরুদ্ধে যাব না, বরং আমাদের প্রয়োজনের দিককেই গুরুত্ব দেব। এখানে এটাই ঘটেছে। এটাই আমরা। এভাবেই আমরা জয়ী হব। এটাই সেই আমেরিকা, যাকে আমি চিনি। যা আমাদের গর্বিত করেছে।
সূত্র : দি এক্সপ্রেস ট্রিবিউন
ফেসবুকের এক স্ট্যাটাসে তিনি লিখেছেন, ‘হুমায়ুন কবির খান, একজন মুসলিম আমেরিকান, যিনি মাত্র ২৭ বছর বয়সে এক বিরত্বপূর্ণ পদক্ষেপে তার নিজের দলের সবার জীবন রক্ষা করেছিলেন। এটাই হলো তার গল্প। থ্যাংক ইউ মি. কবির খান।’
প্রতিপক্ষ রিপাবলিকান নেতারা যখন মুসলমানদের নিয়ে বিভিন্ন বিতর্কিত মন্তব্য আসছে তখনই তিনি এর প্রতিবাদে একটি ভিডিও প্রকাশ করেছেন। সেখানেই তিনি মার্কিন বাহিনীর একজন ক্যাপ্টেন হুমায়ুন কবির খানের অবদানকে উল্লেখ করেছেন। তার সজল চোখের ব্ক্তব্য গ্যালারির দর্শকদের বেশ আন্দোলিত করেছিল।
হিলারি বলেন, আপনি যদি একজন ভালো আমেরিকানকে দেখতে চান তাহলে আর্মি ক্যাপ্টেন হুমায়ুন কবির খানকে দেখতে হবে। তিনি আরব আমিরাতে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। ম্যারিল্যান্ডে এসেছিলেন একটি ছোট্ট শিশু হিসেবে। পরবর্তীতে গ্রাজুয়েশন করেছেন ভার্জিনিয়া বিশ্ববিদ্যালয় থেকে। এরপর যোগ দেন মার্কিন সেনাবাহিনীতে।
২০১৪ সালে তিনি নিয়োজিত হন ইরাকে। একদিন তার ক্যাম্পের সামনে একটি সন্দেহজনক গাড়ির আগমন ঘটল। মি. খান ঘটনাটি দেখে অন্য সৈনিকদের পিছনে সরে যেতে বলে তিনি সামনে এগিয়ে গেলেন। তারপরই ঘটে বিস্ফোরণ। বলছিলেন নীরবশ্রোতা দর্শকদের।
২৭ বছর বয়সী খান মারা গিয়েছিলেন। তার এই অসামান্য অবদানের জন্য তাকে মরণোত্তর ব্রোঞ্জ স্টার অ্যান্ড পার্পল হার্ট পুরস্কারে পুরস্কৃত করা হয়েছিল।
হিলারি বলছিলেন, খানের বাবা সম্প্রতি এক ইন্টারভিউয়ে বলেছিলেন খান ১০ কদম এগিয়েছিলেন।
বক্তব্যের শেষ কথা ছিল- এটাই সময় দাঁড়ানোর আর বলার- আমরা আমেরিকান। আমরা একে অন্যের বিরুদ্ধে যাব না, বরং আমাদের প্রয়োজনের দিককেই গুরুত্ব দেব। এখানে এটাই ঘটেছে। এটাই আমরা। এভাবেই আমরা জয়ী হব। এটাই সেই আমেরিকা, যাকে আমি চিনি। যা আমাদের গর্বিত করেছে।
সূত্র : দি এক্সপ্রেস ট্রিবিউন
No comments