সোনামের লেখার আকাঙ্ক্ষা
লিখতে চান সোনাম। তবে কোনো গল্প বা কবিতা না, নিজের আত্মজীবনী লেখার আকাঙ্ক্ষা এই স্টাইল ডিভার। এবং একদিন তিনি ঠিকই নিজের জীবনী নিজেই লিখবেন বলে প্রত্যয়ী।
সম্প্রতি মুম্বাইয়ে একটি বইয়ের মোড়ক উন্মোচনের অনুষ্ঠানে এসে সোনাম তার এই আকাঙ্ক্ষার কথা মিডিয়াকে জানান।
সোনাম বলেন, “আমার মনে হয় লেখালেখির জন্য আমি এখনো পুরোপুরি প্রস্তুত নই। তবে একদিন আমি নিজের লেখা আত্মজীবনী এভাবেই প্রকাশ করতে চাই। কিন্তু আমার মনে হয় না লেখার জন্য এটা আমার উপযুক্ত বয়স।”
সোনাম চান না তার জীবনীতে শুধু তার ফ্যাশন আর স্টাইলের ব্যাপারেই ভরা থাকুক। এজন্য তিনি আগে নিজের ক্যারিয়ারে কিছু উল্লেখযোগ্য কাজ করতে চান। এরপর তিনি ভাববেন তার আত্মজীবনী নিয়ে।
কিন্তু ‘ফ্যাশনিস্টা’ হিসেবে পরিচিত এই তারকার জীবনীতে যদি ফ্যাশনই প্রাধান্য না পায় তাহলে কাকে প্রাধান্য দেয়া হবে তার জীবনীতে? এমন প্রশ্নের উত্তরে সোনাম বলেন, “পোশাক এবং স্টাইল হচ্ছে আমার ব্যক্তিগত পছন্দ। কিন্তু এটা এমন কিছু না, যা না হলেই আমার চলবে না। আমার কাছে সবচেয়ে বেশি প্রাধান্য পেতে পারে রোমান্স।”
শুধু লেখিকা হবার আকাঙ্ক্ষাই না, সোনাম একজন সচেতন পাঠকও। সোনাম জানান, তিনি বই পড়ার প্রতি আসক্ত। আর এর জন্য তাকে সবচেয়ে বেশি উদ্বুদ্ধ করেছেন তার মা। তাই সোনাম মনে করেন, যদি কোনোদিন তার আত্মজীবনী লেখার আকাঙ্ক্ষাটা পূরণ হয়, তাহলে সবচেয়ে বেশি খুশি হবে তার মা।
সোনাম বলেন, “আমার মনে হয় লেখালেখির জন্য আমি এখনো পুরোপুরি প্রস্তুত নই। তবে একদিন আমি নিজের লেখা আত্মজীবনী এভাবেই প্রকাশ করতে চাই। কিন্তু আমার মনে হয় না লেখার জন্য এটা আমার উপযুক্ত বয়স।”
সোনাম চান না তার জীবনীতে শুধু তার ফ্যাশন আর স্টাইলের ব্যাপারেই ভরা থাকুক। এজন্য তিনি আগে নিজের ক্যারিয়ারে কিছু উল্লেখযোগ্য কাজ করতে চান। এরপর তিনি ভাববেন তার আত্মজীবনী নিয়ে।
কিন্তু ‘ফ্যাশনিস্টা’ হিসেবে পরিচিত এই তারকার জীবনীতে যদি ফ্যাশনই প্রাধান্য না পায় তাহলে কাকে প্রাধান্য দেয়া হবে তার জীবনীতে? এমন প্রশ্নের উত্তরে সোনাম বলেন, “পোশাক এবং স্টাইল হচ্ছে আমার ব্যক্তিগত পছন্দ। কিন্তু এটা এমন কিছু না, যা না হলেই আমার চলবে না। আমার কাছে সবচেয়ে বেশি প্রাধান্য পেতে পারে রোমান্স।”
শুধু লেখিকা হবার আকাঙ্ক্ষাই না, সোনাম একজন সচেতন পাঠকও। সোনাম জানান, তিনি বই পড়ার প্রতি আসক্ত। আর এর জন্য তাকে সবচেয়ে বেশি উদ্বুদ্ধ করেছেন তার মা। তাই সোনাম মনে করেন, যদি কোনোদিন তার আত্মজীবনী লেখার আকাঙ্ক্ষাটা পূরণ হয়, তাহলে সবচেয়ে বেশি খুশি হবে তার মা।
No comments