মহাপ্লাবনের আশঙ্কায়
চীনের এক ব্যক্তির ধারণা হয়েছে, আরেক মহাপ্লাবনে ২০১২ সালে পৃথিবী ধ্বংস হতে যাচ্ছে। তাই তিনি বাঁচার আশায় ধর্মগ্রন্থে বর্ণিত হজরত নূহ্ (আ.)-এর নৌকার অনুকরণে একটি নৌকা বানাতে শুরু করেছেন। চীনের সাংহাই ডেইলি পত্রিকা এ কথা জানিয়েছে।
আট মিটার দীর্ঘ ও আড়াই মিটার প্রস্থের এ নৌকা বানাতে ২০ হাজার ইউয়ান (তিন হাজার ১৩০ ডলার) ব্যয় হবে। নৌকাটিতে বাতাস চলাচলের তিনটি পথ ও কয়েকটি ছোট জানালা রাখা হয়েছে। এদিক-সেদিক চলাচলসহ একটি ট্রাকের সঙ্গে যুক্ত করার জন্য নৌকাটিতে ছয়টি চাকাও লাগানো হয়েছে।
সাংহাই ডেইলি জানায়, হেনান প্রদেশের লুওহে অঞ্চলের বাসিন্দা ওই ব্যক্তি বলেন, মহাপ্রলয়ের দিন নৌকাটি পানিতে ভাসানো হবে। নৌকার দরজা-জানালাগুলো দৃঢ়ভাবে বন্ধ রাখা হবে।
২০ জন মানুষ ধারণক্ষম নৌকাটিতে তিনটি কক্ষ রয়েছে। প্রথমটি বিশ্রামকক্ষ, দ্বিতীয়টি একটি ভাড়ার যেখানে প্রায় এক মাসের খাদ্য মজুদ রাখা যাবে আর তৃতীয় ও শেষটি শয়নকক্ষ। তা ছাড়া নৌকাটিতে শীতাতপনিয়ন্ত্রণের ব্যবস্থা, বিদ্যুৎ সরবরাহে জেনারেটর ও রান্নাঘরের প্রয়োজনীয় সরঞ্জামও রাখা যাবে।
আট মিটার দীর্ঘ ও আড়াই মিটার প্রস্থের এ নৌকা বানাতে ২০ হাজার ইউয়ান (তিন হাজার ১৩০ ডলার) ব্যয় হবে। নৌকাটিতে বাতাস চলাচলের তিনটি পথ ও কয়েকটি ছোট জানালা রাখা হয়েছে। এদিক-সেদিক চলাচলসহ একটি ট্রাকের সঙ্গে যুক্ত করার জন্য নৌকাটিতে ছয়টি চাকাও লাগানো হয়েছে।
সাংহাই ডেইলি জানায়, হেনান প্রদেশের লুওহে অঞ্চলের বাসিন্দা ওই ব্যক্তি বলেন, মহাপ্রলয়ের দিন নৌকাটি পানিতে ভাসানো হবে। নৌকার দরজা-জানালাগুলো দৃঢ়ভাবে বন্ধ রাখা হবে।
২০ জন মানুষ ধারণক্ষম নৌকাটিতে তিনটি কক্ষ রয়েছে। প্রথমটি বিশ্রামকক্ষ, দ্বিতীয়টি একটি ভাড়ার যেখানে প্রায় এক মাসের খাদ্য মজুদ রাখা যাবে আর তৃতীয় ও শেষটি শয়নকক্ষ। তা ছাড়া নৌকাটিতে শীতাতপনিয়ন্ত্রণের ব্যবস্থা, বিদ্যুৎ সরবরাহে জেনারেটর ও রান্নাঘরের প্রয়োজনীয় সরঞ্জামও রাখা যাবে।
No comments