সেনা নির্যাতনেই মৃত্যু হয়েছিল বাহা মুসার
ইরাকে যুক্তরাজ্যের সেনা হেফাজতে নির্যাতনেই বাহা মুসার নামের এক ইরাকি নাগরিকের মৃত্যু হয়েছিল। ওই ইরাকি নাগরিকের মৃত্যুর ঘটনায় প্রায় এক বছর তদন্ত শেষে গতকাল বৃহস্পতিবার চূড়ান্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়। নির্যাতনে মুসার মৃত্যু হয়েছে বলে এতে নিশ্চিত করা হয়েছে।
তদন্ত কমিটির চেয়ারম্যান স্যার উইলিয়াম গেজ বাতিল করে দেওয়া পদ্ধতিতে ইরাকে বন্দী নির্যাতনের এ ঘটনায় যুক্তরাজ্যের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের প্রতি নিন্দা জানিয়েছেন।
ইরাকের বসরায় ২০০৩ সালে ব্রিটিশ সেনা হেফাজতে বাহা মুসার মৃত্যু হয়। তাঁর শরীরে ৯৩টি ক্ষত ছিল। ২০০৩ সালের ১৪ সেপ্টেম্বর বসরার হেইথাম হোটেল থেকে মুসা ছাড়াও নয়জন ইরাকিকে যুক্তরাজ্যের ‘ফার্স্ট ব্যাটালিয়ন দ্য কুইনস ল্যাঙ্কাশায়ার’ রেজিমেন্টের সদস্যরা গ্রেপ্তার করেন। গ্রেপ্তারের দুই দিন পরই দুই সন্তানের জনক মুসার মৃত্যু হয়।
স্যার উইলিয়াম বলেন, মুসা ও অন্যদের ওপর বেশ কয়েকজন সেনাসদস্য অকথ্য নির্যাতন চালিয়েছিল। নির্যাতনকারীদের দলে কয়েকজন সেনা কর্মকর্তাও ছিলেন। তা ছাড়া অন্য সেনারাও এই নির্যাতনের কথা জানতেন। তার পরও ঘটনাটি প্রকাশ করার মতো নৈতিক সাহস না থাকায় ওই সেনা কর্মকর্তা ও সদস্যদের নিন্দা জানান স্যার উইলিয়াম।
তদন্ত কমিটির চেয়ারম্যান স্যার উইলিয়াম গেজ বাতিল করে দেওয়া পদ্ধতিতে ইরাকে বন্দী নির্যাতনের এ ঘটনায় যুক্তরাজ্যের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের প্রতি নিন্দা জানিয়েছেন।
ইরাকের বসরায় ২০০৩ সালে ব্রিটিশ সেনা হেফাজতে বাহা মুসার মৃত্যু হয়। তাঁর শরীরে ৯৩টি ক্ষত ছিল। ২০০৩ সালের ১৪ সেপ্টেম্বর বসরার হেইথাম হোটেল থেকে মুসা ছাড়াও নয়জন ইরাকিকে যুক্তরাজ্যের ‘ফার্স্ট ব্যাটালিয়ন দ্য কুইনস ল্যাঙ্কাশায়ার’ রেজিমেন্টের সদস্যরা গ্রেপ্তার করেন। গ্রেপ্তারের দুই দিন পরই দুই সন্তানের জনক মুসার মৃত্যু হয়।
স্যার উইলিয়াম বলেন, মুসা ও অন্যদের ওপর বেশ কয়েকজন সেনাসদস্য অকথ্য নির্যাতন চালিয়েছিল। নির্যাতনকারীদের দলে কয়েকজন সেনা কর্মকর্তাও ছিলেন। তা ছাড়া অন্য সেনারাও এই নির্যাতনের কথা জানতেন। তার পরও ঘটনাটি প্রকাশ করার মতো নৈতিক সাহস না থাকায় ওই সেনা কর্মকর্তা ও সদস্যদের নিন্দা জানান স্যার উইলিয়াম।
No comments