কাশ্মীর থেকে সাইবার ক্যাফের মালিকসহ তিনজন আটক
ভারতের রাজধানী নয়াদিল্লির হাইকোর্টের অভ্যর্থনাকক্ষে বোমা বিস্ফোরণের ঘটনায় তিনজনকে আটক করা হয়েছে। ভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীর থেকে গতকাল বৃহস্পতিবার জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তাঁদের আটক করা হয়।
এদিকে গতকাল ভারতীয় মুজাহিদিন নামে আরও একটি জঙ্গি সংগঠন এ হামলার দায় স্বীকার করে গণমাধ্যমে ই-মেইল বার্তা পাঠিয়েছে।
নয়াদিল্লির হাইকোর্টে গত বুধবার ওই শক্তিশালী বোমা বিস্ফোরণে কমপক্ষে ১২ জন নিহত এবং প্রায় ৮০ জন আহত হয়।
আটক হওয়া ব্যক্তিদের মধ্যে সাইবার ক্যাফের একজন মালিক রয়েছেন। বাকি দুইজনের একজন সাইবার ক্যাফের মালিকের ভাই ও অপর জন কর্মচারী এর আগে হামলার দায় স্বীকার করে পাকিস্তানভিত্তিক জঙ্গি সংগঠন হরকাতুল জিহাদ আল ইসলামি (হুজি) গণমাধ্যমে যে ই-মেইল বার্তা পাঠিয়েছিল, তা ওই সাইবার ক্যাফে থেকে পাঠানো হয়েছিল বলে জানা গেছে।
বুধবার হামলার পর হুজি ওই দিনই ই-মেইলে এ হামলার দায় স্বীকার করে। হুজি ই-মেইল বার্তায় জানিয়েছে, ২০০১ সালে ভারতের পার্লামেন্টে সন্ত্রাসী হামলার দায়ে আফজাল গুরুর মৃত্যুদণ্ডের আদেশ বাতিল করা না হলে এ ধরনের হামলা আরও চালানো হবে। তবে ই-মেইল বার্তাটি সত্যিই হুজির কি না, তা খতিয়ে দেখছে ভারত সরকার। হুজি এর আগেও ভারতে সন্ত্রাসবাদী হামলা চালিয়েছে বলে অভিযোগ রয়েছে।
হুজি এ হামলার দায় স্বীকার করার এক দিন পর গতকাল ভারতীয় মুজাহিদিন এ হামলার দায় স্বীকার করে গণমাধ্যমে ই-মেইল বার্তা পাঠিয়েছে। ‘ছুটু’ নামে পাঠানো ওই ই-মেইল বার্তায় বলা হয়েছে, এ হামলায় হুজির কোনো ভূমিকা নেই। ভারতীয় মুজাহিদিন এ হামলা চালিয়েছে।
ভারতের স্বরাষ্ট্রসচিব আর কে সিং সাংবাদিকদের বলেন, বুধবার সকাল সোয়া ১০টার দিকে হাইকোর্টের একটি ফটকের পাশের অভ্যর্থনাকক্ষে ওই হামলার ঘটনা ঘটে। তখন আদালতের ভেতরে প্রবেশের জন্য অভ্যর্থনাকেন্দ্রে কয়েক শ লোক অবস্থান করছিল। হাইকোর্টের ৫ নম্বর ফটকসংলগ্ন ওই অভ্যর্থনাকেন্দ্রের কাউন্টারের পাশেই বিস্ফোরকভর্তি একটি ব্রিফকেস রাখা ছিল।
চার মাস আগেও দিল্লি হাইকোর্টকে আরেকবার হামলার লক্ষ্যবস্তু করা হয়েছিল। তখন হাইকোর্টের সামনে গাড়ি রাখার স্থানে একটি বোমার বিস্ফোরণ ঘটানো হয়। তবে এতে কেউ হতাহত হয়নি বা কোনো ক্ষয়ক্ষতি হয়নি।
এদিকে গতকাল ভারতীয় মুজাহিদিন নামে আরও একটি জঙ্গি সংগঠন এ হামলার দায় স্বীকার করে গণমাধ্যমে ই-মেইল বার্তা পাঠিয়েছে।
নয়াদিল্লির হাইকোর্টে গত বুধবার ওই শক্তিশালী বোমা বিস্ফোরণে কমপক্ষে ১২ জন নিহত এবং প্রায় ৮০ জন আহত হয়।
আটক হওয়া ব্যক্তিদের মধ্যে সাইবার ক্যাফের একজন মালিক রয়েছেন। বাকি দুইজনের একজন সাইবার ক্যাফের মালিকের ভাই ও অপর জন কর্মচারী এর আগে হামলার দায় স্বীকার করে পাকিস্তানভিত্তিক জঙ্গি সংগঠন হরকাতুল জিহাদ আল ইসলামি (হুজি) গণমাধ্যমে যে ই-মেইল বার্তা পাঠিয়েছিল, তা ওই সাইবার ক্যাফে থেকে পাঠানো হয়েছিল বলে জানা গেছে।
বুধবার হামলার পর হুজি ওই দিনই ই-মেইলে এ হামলার দায় স্বীকার করে। হুজি ই-মেইল বার্তায় জানিয়েছে, ২০০১ সালে ভারতের পার্লামেন্টে সন্ত্রাসী হামলার দায়ে আফজাল গুরুর মৃত্যুদণ্ডের আদেশ বাতিল করা না হলে এ ধরনের হামলা আরও চালানো হবে। তবে ই-মেইল বার্তাটি সত্যিই হুজির কি না, তা খতিয়ে দেখছে ভারত সরকার। হুজি এর আগেও ভারতে সন্ত্রাসবাদী হামলা চালিয়েছে বলে অভিযোগ রয়েছে।
হুজি এ হামলার দায় স্বীকার করার এক দিন পর গতকাল ভারতীয় মুজাহিদিন এ হামলার দায় স্বীকার করে গণমাধ্যমে ই-মেইল বার্তা পাঠিয়েছে। ‘ছুটু’ নামে পাঠানো ওই ই-মেইল বার্তায় বলা হয়েছে, এ হামলায় হুজির কোনো ভূমিকা নেই। ভারতীয় মুজাহিদিন এ হামলা চালিয়েছে।
ভারতের স্বরাষ্ট্রসচিব আর কে সিং সাংবাদিকদের বলেন, বুধবার সকাল সোয়া ১০টার দিকে হাইকোর্টের একটি ফটকের পাশের অভ্যর্থনাকক্ষে ওই হামলার ঘটনা ঘটে। তখন আদালতের ভেতরে প্রবেশের জন্য অভ্যর্থনাকেন্দ্রে কয়েক শ লোক অবস্থান করছিল। হাইকোর্টের ৫ নম্বর ফটকসংলগ্ন ওই অভ্যর্থনাকেন্দ্রের কাউন্টারের পাশেই বিস্ফোরকভর্তি একটি ব্রিফকেস রাখা ছিল।
চার মাস আগেও দিল্লি হাইকোর্টকে আরেকবার হামলার লক্ষ্যবস্তু করা হয়েছিল। তখন হাইকোর্টের সামনে গাড়ি রাখার স্থানে একটি বোমার বিস্ফোরণ ঘটানো হয়। তবে এতে কেউ হতাহত হয়নি বা কোনো ক্ষয়ক্ষতি হয়নি।
No comments