পশ্চিমা গণমাধ্যমের সমালোচনা প্রত্যাহার
পশ্চিমা গণমাধ্যমের কঠোর সমালোচনা করে ধারাবাহিকভাবে প্রকাশিত শেষ পাতার ব্যানার স্লোগান গতকাল বুধবার সরিয়ে নিয়েছে মিয়ানমারের রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন পত্রিকাগুলো। গত চার বছরের মধ্যে এই প্রথম পত্রিকাগুলো এ কাজ করল। এর থেকে মনে হচ্ছে, বিরোধীদের কণ্ঠ রোধ করার ক্ষেত্রে নমনীয় হতে পারে বর্তমান সরকার।
মিয়ানমারের রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন তিনটি পত্রিকার শেষ পাতায় অর্ধেক পৃষ্ঠাজুড়ে নিয়মিত পশ্চিমা গণমাধ্যমের সমালোচনা প্রকাশিত হতো। এতে যুক্তরাষ্ট্রের ভয়েস অব আমেরিকা (ভিওএ) ও যুক্তরাজ্যের ব্রিটিশ ব্রডকাস্টিং করপোরেশনের (বিবিসি) বিরুদ্ধে মিয়ানমারের ‘জনগণের মধ্যে ঘৃণার বীজ বপন’ এবং অন্যান্য পশ্চিমা গণমাধ্যম সম্পর্কে বলা হতো, তারা ‘মানুষকে ক্ষুব্ধ করে তুলছে’। দেশের জনগণকে উপদেশ দিয়ে বলা হতো, তারা যেন ওই সব ‘বিদেশি ঘাতক গণমাধ্যমের প্রচারে প্রভাবিত না হয়’।
বিবিসি, ভিওএ এবং বিদেশি আরও দুটি সংবাদ সংস্থা মিয়ানমারে স্থানীয় ভাষায় শর্ট ওয়েভ রেডিও ও স্যাটেলাইট টেলিভিশনের জন্য সংবাদ সরবরাহ করে। মিয়ানমারের অনেক মানুষের কাছে কোনো খবর জানার এগুলোই প্রাথমিক উৎস।
বিদেশি গণমাধ্যমে প্রচারিত খবর নিয়ন্ত্রণের জন্য দীর্ঘদিন ধরে চেষ্টা করে আসছে মিয়ানমার সরকার; কিন্তু গত বছরের নির্বাচনের পর থেকে তারা এ ক্ষেত্রে নমনীয় হতে শুরু করে।
স্থানীয় কিছু বেসরকারি গণমাধ্যমও সম্প্রতি আইনপ্রণেতাদের উদ্ধৃত করে সরকারের বিভিন্ন নীতির সমালোচনা শুরু করেছে।
মিয়ানমারের রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন তিনটি পত্রিকার শেষ পাতায় অর্ধেক পৃষ্ঠাজুড়ে নিয়মিত পশ্চিমা গণমাধ্যমের সমালোচনা প্রকাশিত হতো। এতে যুক্তরাষ্ট্রের ভয়েস অব আমেরিকা (ভিওএ) ও যুক্তরাজ্যের ব্রিটিশ ব্রডকাস্টিং করপোরেশনের (বিবিসি) বিরুদ্ধে মিয়ানমারের ‘জনগণের মধ্যে ঘৃণার বীজ বপন’ এবং অন্যান্য পশ্চিমা গণমাধ্যম সম্পর্কে বলা হতো, তারা ‘মানুষকে ক্ষুব্ধ করে তুলছে’। দেশের জনগণকে উপদেশ দিয়ে বলা হতো, তারা যেন ওই সব ‘বিদেশি ঘাতক গণমাধ্যমের প্রচারে প্রভাবিত না হয়’।
বিবিসি, ভিওএ এবং বিদেশি আরও দুটি সংবাদ সংস্থা মিয়ানমারে স্থানীয় ভাষায় শর্ট ওয়েভ রেডিও ও স্যাটেলাইট টেলিভিশনের জন্য সংবাদ সরবরাহ করে। মিয়ানমারের অনেক মানুষের কাছে কোনো খবর জানার এগুলোই প্রাথমিক উৎস।
বিদেশি গণমাধ্যমে প্রচারিত খবর নিয়ন্ত্রণের জন্য দীর্ঘদিন ধরে চেষ্টা করে আসছে মিয়ানমার সরকার; কিন্তু গত বছরের নির্বাচনের পর থেকে তারা এ ক্ষেত্রে নমনীয় হতে শুরু করে।
স্থানীয় কিছু বেসরকারি গণমাধ্যমও সম্প্রতি আইনপ্রণেতাদের উদ্ধৃত করে সরকারের বিভিন্ন নীতির সমালোচনা শুরু করেছে।
No comments