সুন্দর মুখের মানুষ স্বার্থপর হতে পারে
সুন্দর মুখের জয় সবখানে। এ প্রবাদ হয়তো অনেক ক্ষেত্রেই সত্যি। কারণ, সুন্দর মুখ সহজেই অন্যদের প্রভাবিত করে। তবে স্কটিশ গবেষকেরা সুন্দর নারী ও পুরুষের ওপর খুব বেশি নির্ভর করতে বারণ করেছেন। কারণ, গবেষণায় নাকি তথ্য মিলেছে যে অনেক ক্ষেত্রেই তারা স্বার্থপর হতে পারে।
স্কটল্যান্ডের এডিনবরা বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকেরা এ গবেষণা করেন। গবেষণার ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে ইকোনমিকস অ্যান্ড হিউম্যান বায়োলজি সাময়িকীতে। চলতি মাসের শেষের দিকে জার্মানিতে নোবেল বিজয়ীদের একটি অনুষ্ঠানে এ গবেষণার ফলাফল তুলে ধরা হবে।
এডিনবরা বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক দল ২৯২ জন ব্যক্তির ওপর গবেষণাটি চালান। দীর্ঘ সময় ধরে এসব ব্যক্তিকে পর্যবেক্ষণ করা হয়।
বিভিন্ন বিষয়ে গবেষণায় অংশ নেওয়া ব্যক্তিদের পরীক্ষা করা হয়। এতে বৈষয়িক লাভ-ক্ষতি ও সুবিধা পাওয়ার ক্ষেত্রে তাঁদের মানসিকতা প্রকাশিত হয়। এর ভিত্তিতে কে কোন ধরনের মানসিকতার, তা ধরা পড়ে। এরপর অংশগ্রহণকারীদের চোখ, নাক, মুখ, কানসহ মুখমণ্ডলের ১৫টি অংশ আলাদা-আলাদাভাবে বিশ্লেষণ করে সবচেয়ে নিখুঁত মুখের মানুষকে চিহ্নিত করা হয়।
এতে দেখা গেছে, যাঁদের মুখশ্রী সব মিলিয়ে সুন্দর নয় এবং স্বাস্থ্য ভালো নয়, শৈশবে তাঁরা অনেকেই বঞ্চনার শিকার হয়েছেন। পুষ্টির অভাব, শারীরিক অসুস্থতা, ধূমপান ও পরিবেশদূষণের বিরূপ প্রভাব তাঁদের চেহারায় প্রভাব ফেলেছে। তাঁদের মধ্যে কেউ কেউ হতদরিদ্র অবস্থা থেকে ধনকুবের হয়েছেন ঠিকই, কিন্তু চেহারার দৈন্য ঘোচেনি।
অন্যদিকে সুন্দর চেহারার যেসব মানুষের নাক, মুখ, চোখ ইত্যাদি নিখুঁত, তাঁরা অনেকেই অন্যদের চেয়ে বেশি স্বাবলম্বী। এ ক্ষেত্রে তাঁদের চেহারার ইতিবাচক ভূমিকা লক্ষণীয়। তবে গবেষণায় দেখা গেছে, সুদর্শন পুরুষ ও সুন্দরী নারীরা অনেকে অন্যদের সহযোগিতা করতে চান না।
স্কটল্যান্ডের এডিনবরা বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকেরা এ গবেষণা করেন। গবেষণার ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে ইকোনমিকস অ্যান্ড হিউম্যান বায়োলজি সাময়িকীতে। চলতি মাসের শেষের দিকে জার্মানিতে নোবেল বিজয়ীদের একটি অনুষ্ঠানে এ গবেষণার ফলাফল তুলে ধরা হবে।
এডিনবরা বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক দল ২৯২ জন ব্যক্তির ওপর গবেষণাটি চালান। দীর্ঘ সময় ধরে এসব ব্যক্তিকে পর্যবেক্ষণ করা হয়।
বিভিন্ন বিষয়ে গবেষণায় অংশ নেওয়া ব্যক্তিদের পরীক্ষা করা হয়। এতে বৈষয়িক লাভ-ক্ষতি ও সুবিধা পাওয়ার ক্ষেত্রে তাঁদের মানসিকতা প্রকাশিত হয়। এর ভিত্তিতে কে কোন ধরনের মানসিকতার, তা ধরা পড়ে। এরপর অংশগ্রহণকারীদের চোখ, নাক, মুখ, কানসহ মুখমণ্ডলের ১৫টি অংশ আলাদা-আলাদাভাবে বিশ্লেষণ করে সবচেয়ে নিখুঁত মুখের মানুষকে চিহ্নিত করা হয়।
এতে দেখা গেছে, যাঁদের মুখশ্রী সব মিলিয়ে সুন্দর নয় এবং স্বাস্থ্য ভালো নয়, শৈশবে তাঁরা অনেকেই বঞ্চনার শিকার হয়েছেন। পুষ্টির অভাব, শারীরিক অসুস্থতা, ধূমপান ও পরিবেশদূষণের বিরূপ প্রভাব তাঁদের চেহারায় প্রভাব ফেলেছে। তাঁদের মধ্যে কেউ কেউ হতদরিদ্র অবস্থা থেকে ধনকুবের হয়েছেন ঠিকই, কিন্তু চেহারার দৈন্য ঘোচেনি।
অন্যদিকে সুন্দর চেহারার যেসব মানুষের নাক, মুখ, চোখ ইত্যাদি নিখুঁত, তাঁরা অনেকেই অন্যদের চেয়ে বেশি স্বাবলম্বী। এ ক্ষেত্রে তাঁদের চেহারার ইতিবাচক ভূমিকা লক্ষণীয়। তবে গবেষণায় দেখা গেছে, সুদর্শন পুরুষ ও সুন্দরী নারীরা অনেকে অন্যদের সহযোগিতা করতে চান না।
No comments