হংকংয়ে পৌঁছেছে সৌরশক্তিচালিত সবচেয়ে বড় জাহাজ
পরিবেশবান্ধব বিকল্প জ্বালানিচালিত বিশ্বের সর্ববৃহ ৎ ও সর্বাধুনিক জাহাজ টিউরানর প্লানেট স্টার। ১০০ ফুট দৈর্ঘ্য ও ৫০ ফুট প্রস্থের জাহাজটি দুই কোটি ৬০ লাখ ডলার ব্যয়ে নির্মিত হয়েছে জার্মানিতে।
ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ১৫ মাইল বেগে চলতে সক্ষম জাহাজটি সূর্যের আলো থেকে নিজের জ্বালানি নিজেই তৈরি করতে পারে। এ জন্য দুই কাঠামোবিশিষ্ট সাদা রঙের জাহাজটিতে বসানো হয়েছে পাঁচ হাজার ৩৮০ বর্গফুট বিশিষ্ট সৌর প্যানেল।
জাতিসংঘের হিসাবমতে, সারা বিশ্বে যে পরিমাণ ক্ষতিকর গ্রিনহাউস গ্যাস নির্গত হয়, তার ৪ দশমিক ৫ ভাগের জন্য দায়ী বাণিজ্যিক জাহাজগুলো। তাই সৌরশক্তিচালিত এ জাহাজ পরিবেশ সংরক্ষণে সহায়তা করবে।
সুইজারল্যান্ডের পতাকাবাহী জাহাজটি বিশ্বভ্রমণের অংশ হিসেবে গতকাল সোমবার ফিলিপাইন থেকে হংকংয়ে পৌঁছায়। সর্বোচ্চ ৫৯ জনের ধারণ ক্ষমতাসম্পন্ন জাহাজটি গত সেপ্টেম্বরে মোনাকো থেকে যাত্রা শুরু করে।
জাহাজটির নির্মাণ প্রকল্পের প্রধান রাফায়েল ডমজান বলেন, ‘সৌরশক্তিচালিত জাহাজের সামনে বিশাল সম্ভাবনার দ্বার খোলা রয়েছে। সবকিছু বদলে দেওয়ার প্রযুক্তি আমাদের রয়েছে এবং আমরা এ নিয়ে আশাবাদী।’
ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ১৫ মাইল বেগে চলতে সক্ষম জাহাজটি সূর্যের আলো থেকে নিজের জ্বালানি নিজেই তৈরি করতে পারে। এ জন্য দুই কাঠামোবিশিষ্ট সাদা রঙের জাহাজটিতে বসানো হয়েছে পাঁচ হাজার ৩৮০ বর্গফুট বিশিষ্ট সৌর প্যানেল।
জাতিসংঘের হিসাবমতে, সারা বিশ্বে যে পরিমাণ ক্ষতিকর গ্রিনহাউস গ্যাস নির্গত হয়, তার ৪ দশমিক ৫ ভাগের জন্য দায়ী বাণিজ্যিক জাহাজগুলো। তাই সৌরশক্তিচালিত এ জাহাজ পরিবেশ সংরক্ষণে সহায়তা করবে।
সুইজারল্যান্ডের পতাকাবাহী জাহাজটি বিশ্বভ্রমণের অংশ হিসেবে গতকাল সোমবার ফিলিপাইন থেকে হংকংয়ে পৌঁছায়। সর্বোচ্চ ৫৯ জনের ধারণ ক্ষমতাসম্পন্ন জাহাজটি গত সেপ্টেম্বরে মোনাকো থেকে যাত্রা শুরু করে।
জাহাজটির নির্মাণ প্রকল্পের প্রধান রাফায়েল ডমজান বলেন, ‘সৌরশক্তিচালিত জাহাজের সামনে বিশাল সম্ভাবনার দ্বার খোলা রয়েছে। সবকিছু বদলে দেওয়ার প্রযুক্তি আমাদের রয়েছে এবং আমরা এ নিয়ে আশাবাদী।’
No comments