অভিষেকেই চমক আগুয়েরোর
ম্যাচের প্রথম ৬০ মিনিট বসে ছিলেন বেঞ্চেই। সার্জিও আগুয়েরোর অভিষেক কি হবে না? প্রশ্নটা যখন জমাট বাঁধছিল, সেই সময় তাঁকে নামিয়ে দিলেন কোচ রবার্তো মানচিনি। আর মাঠে নেমেই আগুয়েরোর জাদু। অষ্টম মিনিটেই করলেন প্রথম গোল। ৯০ মিনিটে আরেকটি।
আগুয়েরোর জোড়া গোলে ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগের নতুন মৌসুমে দুর্দান্ত শুরু করল ম্যানচেস্টার সিটি। নবাগত সোয়ানসি সিটিকে উড়িয়ে দিল ৪-০ গোলে। ৭১ মিনিটে ডেভিড সিলভার গোলটিও আগুয়েরোর বানিয়ে দেওয়া। গোলশূন্য প্রথমার্ধের পর ৫৭ মিনিটে প্রথম গোলটি করেছিলেন এডিন জেকো। সিলভা আর গ্যারেথ ব্যারির দুটো শট বারে লেগে ফিরে না এলে আধা ডজন গোলই করতে পারত শিরোপার স্বপ্ন নিয়ে যাত্রা শুরু করা সিটি।
দুটো গোল করা, একটি করানো—প্রথম ম্যাচেই আগুয়েরো বুঝিয়ে দিয়েছেন কেন তাঁকে কিনতে সিটি রেকর্ড ৩ কোটি ৮০ লাখ পাউন্ড খরচ করেছে। কোচ মানচিনি অবশ্য বললেন, ‘আগুয়েরো যা খেলল, তাতে আমি মোটেও বিস্মিত নই। ও দুর্দান্ত এক স্ট্রাইকার। সোয়ানসির বিপক্ষে যা খেলেছে, তার চেয়েও ভালো খেলা ওর পক্ষে খুবই সম্ভব। এখনো সে শতভাগ ফিট নয়। আমাদের সঙ্গে অনুশীলনও করেছে মাত্র ১০ দিনের মতো। ওর পক্ষে আরও ভালো খেলা সম্ভব।’
ফর্মের তুঙ্গে থাকা আগুয়েরোকে তাহলে কবে দেখা যাবে? মানচিনির উত্তর, ‘মাত্র তিন সপ্তাহ আগে ও কোপা আমেরিকা শেষ করেছে। তাই ওকে সেই ধকল সামলে উঠতে হবে। শতভাগ ফর্মে ফিরতে আর দুই থেকে তিন সপ্তাহ লাগবে। ও বয়সেও তরুণ। আমাদের জন্য দারুণ এক খেলোয়াড়ই হতে যাচ্ছে সে।’
সেই ইঙ্গিত ২৩ বছর বয়সী ম্যারাডোনার জামাই ভালোমতোই দিলেন। কথায় বলে প্রভাত দেখেই দিনটি কেমন যাবে বোঝা যায়। এমন নয়, আগুয়েরো প্রতি ম্যাচেই জোড়া গোল করবেন। তবে শুরুতেই এমন ছন্দ পাওয়া তাঁকে প্রচণ্ড আত্মবিশ্বাস এনে দেবে নিশ্চিত। বিশেষ করে, তাঁরই স্বদেশি কার্লোস তেভেজের অনুপস্থিতি আগুয়েরো বুঝতে দেবেন না বলেই মনে হচ্ছে। এখনো সিটির খেলোয়াড় হয়ে থাকলেও তেভেজকে দলে নেননি কোচ। তবে পরের ম্যাচে নেওয়ার সম্ভাবনা উড়িয়ে দেননি। ‘কার্লোস এখনো আমাদেরই খেলোয়াড়। হয়তো বোল্টনের বিপক্ষে পরের ম্যাচেই ওকে পাব আমরা’—বলেছেন মানচিনি।
তেভেজের বদলে নেতৃত্বের বাহুবন্ধনী পরছেন ভিনসেন্ট কোম্পানি। নতুন অধিনায়ক স্বীকার করে নিলেন, আগুয়েরো চমকে দিয়েছেন তাঁকে, ‘ও বিরাট এক বিস্ময় হয়ে এসেছে। আমার সবচেয়ে ভালো লেগেছে, ও কিন্তু নিচে নেমে এসে রক্ষণভাগের হয়েও কাজ করেছে। এটাই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।’
আগুয়েরো যে পুরোদস্তুর দল অন্তঃপ্রাণ, সেটি বুঝিয়ে দিয়েছেন ম্যাচ শেষে দেওয়া প্রতিক্রিয়াতেও, ‘সব মিলে আমি খুশি। শুরুটা আসলেই ভালো হয়েছে। আমি এভাবেই খেলে যেতে চাই। এটা দারুণ। আমি খেলার সুযোগ পেয়েছি, খেলাটা উপভোগ করেছি। এভাবেই দলকে সাহায্য করে যেতে চাই, আজকের মতো খেলা ভবিষ্যতেও খেলতে চাই।’
আগুয়েরোর জোড়া গোলে ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগের নতুন মৌসুমে দুর্দান্ত শুরু করল ম্যানচেস্টার সিটি। নবাগত সোয়ানসি সিটিকে উড়িয়ে দিল ৪-০ গোলে। ৭১ মিনিটে ডেভিড সিলভার গোলটিও আগুয়েরোর বানিয়ে দেওয়া। গোলশূন্য প্রথমার্ধের পর ৫৭ মিনিটে প্রথম গোলটি করেছিলেন এডিন জেকো। সিলভা আর গ্যারেথ ব্যারির দুটো শট বারে লেগে ফিরে না এলে আধা ডজন গোলই করতে পারত শিরোপার স্বপ্ন নিয়ে যাত্রা শুরু করা সিটি।
দুটো গোল করা, একটি করানো—প্রথম ম্যাচেই আগুয়েরো বুঝিয়ে দিয়েছেন কেন তাঁকে কিনতে সিটি রেকর্ড ৩ কোটি ৮০ লাখ পাউন্ড খরচ করেছে। কোচ মানচিনি অবশ্য বললেন, ‘আগুয়েরো যা খেলল, তাতে আমি মোটেও বিস্মিত নই। ও দুর্দান্ত এক স্ট্রাইকার। সোয়ানসির বিপক্ষে যা খেলেছে, তার চেয়েও ভালো খেলা ওর পক্ষে খুবই সম্ভব। এখনো সে শতভাগ ফিট নয়। আমাদের সঙ্গে অনুশীলনও করেছে মাত্র ১০ দিনের মতো। ওর পক্ষে আরও ভালো খেলা সম্ভব।’
ফর্মের তুঙ্গে থাকা আগুয়েরোকে তাহলে কবে দেখা যাবে? মানচিনির উত্তর, ‘মাত্র তিন সপ্তাহ আগে ও কোপা আমেরিকা শেষ করেছে। তাই ওকে সেই ধকল সামলে উঠতে হবে। শতভাগ ফর্মে ফিরতে আর দুই থেকে তিন সপ্তাহ লাগবে। ও বয়সেও তরুণ। আমাদের জন্য দারুণ এক খেলোয়াড়ই হতে যাচ্ছে সে।’
সেই ইঙ্গিত ২৩ বছর বয়সী ম্যারাডোনার জামাই ভালোমতোই দিলেন। কথায় বলে প্রভাত দেখেই দিনটি কেমন যাবে বোঝা যায়। এমন নয়, আগুয়েরো প্রতি ম্যাচেই জোড়া গোল করবেন। তবে শুরুতেই এমন ছন্দ পাওয়া তাঁকে প্রচণ্ড আত্মবিশ্বাস এনে দেবে নিশ্চিত। বিশেষ করে, তাঁরই স্বদেশি কার্লোস তেভেজের অনুপস্থিতি আগুয়েরো বুঝতে দেবেন না বলেই মনে হচ্ছে। এখনো সিটির খেলোয়াড় হয়ে থাকলেও তেভেজকে দলে নেননি কোচ। তবে পরের ম্যাচে নেওয়ার সম্ভাবনা উড়িয়ে দেননি। ‘কার্লোস এখনো আমাদেরই খেলোয়াড়। হয়তো বোল্টনের বিপক্ষে পরের ম্যাচেই ওকে পাব আমরা’—বলেছেন মানচিনি।
তেভেজের বদলে নেতৃত্বের বাহুবন্ধনী পরছেন ভিনসেন্ট কোম্পানি। নতুন অধিনায়ক স্বীকার করে নিলেন, আগুয়েরো চমকে দিয়েছেন তাঁকে, ‘ও বিরাট এক বিস্ময় হয়ে এসেছে। আমার সবচেয়ে ভালো লেগেছে, ও কিন্তু নিচে নেমে এসে রক্ষণভাগের হয়েও কাজ করেছে। এটাই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।’
আগুয়েরো যে পুরোদস্তুর দল অন্তঃপ্রাণ, সেটি বুঝিয়ে দিয়েছেন ম্যাচ শেষে দেওয়া প্রতিক্রিয়াতেও, ‘সব মিলে আমি খুশি। শুরুটা আসলেই ভালো হয়েছে। আমি এভাবেই খেলে যেতে চাই। এটা দারুণ। আমি খেলার সুযোগ পেয়েছি, খেলাটা উপভোগ করেছি। এভাবেই দলকে সাহায্য করে যেতে চাই, আজকের মতো খেলা ভবিষ্যতেও খেলতে চাই।’
No comments